ads

শুক্রবার , ২১ আগস্ট ২০১৫ | ১৫ই চৈত্র, ১৪৩০ বঙ্গাব্দ
তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়ের নিবন্ধনপ্রাপ্ত অনলাইন নিউজ পোর্টাল
  1. ENGLISH
  2. অনিয়ম-দুর্নীতি
  3. আইন-আদালত
  4. আন্তর্জাতিক
  5. আমাদের ব্লগ
  6. ইতিহাস ও ঐতিহ্য
  7. ইসলাম
  8. উন্নয়ন-অগ্রগতি
  9. এক্সক্লুসিভ
  10. কৃষি ও কৃষক
  11. ক্রাইম
  12. খেলাধুলা
  13. খেলার খবর
  14. চাকরির খবর
  15. জাতীয় সংবাদ

পাহাড়ী ঢল ও টানা বর্ষণে শেরপুরের বিস্তীর্ণ এলাকা প্লাবিত

শ্যামলবাংলা ডেস্ক
আগস্ট ২১, ২০১৫ ৪:৩৫ অপরাহ্ণ

Sherpur Pic (Flooded Area Nalitabari )স্টাফ রিপোর্টার : উজান থেকে নেমে আসা পাহাড়ীঢল ও গত ৩ দিনের টানা ভারী বর্ষণে শেরপুরে বিস্তীর্ণ এলাকা প্লাবিত হয়ে পড়েছে। এতে নালিতাবাড়ী, ঝিনাইগাতী ও শ্রীবরদী উপজেলার সীমান্তবর্তী এলাকাসহ শেরপুর সদর ও নকলা উপজেলার প্রায় ১৫টি ইউনিয়নে বন্যার হাতছানি দেখা দিয়েছে। ওইসব এলাকায় সদ্য রোপিত আমন ক্ষেত তলিয়ে গেছে। ডুবে গেছে কোন কোন এলাকার রাস্তা-ঘাট। পানি উঠতে শুরু করেছে অনেক বাড়িতে। ভেসে গেছে প্লাবিত এলাকাগুলোর অধিকাংশ পুকুরের মাছ।
জানা যায়, গত মঙ্গলবার থেকে বৃহস্পতিবার পর্যন্ত শেরপুর জেলায় প্রায় একটানা ভারী বর্ষণ হচ্ছে। আর সীমান্ত এলাকায় নদীগুলোতে ওপাড় থেকে নেমে আসছে পাহাড়ী ঢল। ফলে কিছুদিন পুর্বে পাহাড়ীঢলে ভেঙ্গে যাওয়া নালিতাবাড়ী উপজেলার ভোগাই নদীর খালভাঙ্গা ও মরিচপুরান অংশ দিয়ে প্রবল বেগে পানি প্রবেশ করে সদ্যরোপিত আমন ধানের ক্ষেত তলিয়ে গেছে। নালিতাবাড়ী সদর, মরিচপুরান ও যোগানিয়া ইউনিয়নের ১৫টি গ্রামের বিস্তীর্ণ এলাকা প্লাাবিত হয়েছে। ডুবে গেছে গুজাকুড়া, কোন্ননগর, কয়ারপাড়, খালভাঙ্গাসহ বেশ কয়েকটি গ্রামের রাস্তাঘাট। পানি উঠেতে শুরু করেছে অনেক বসতবাড়িতে। ভেসে গেছে প্লাবিত ওই এলাকাগুলোর অধিকাংশ পুকুরের মাছ। টানাবর্ষণে উপজেলার ভোগাই ও চেল্লাখালী নদীর পানি বেড়েছে। একই প্রভাব পড়েছে পাশের ঝিনাইগাতী ও শ্রীবরদী উপজেলায়। এছাড়া শেরপুর সদরের পুরাতন ব্রহ্মপুত্রের তীরবর্তী চরপক্ষীমারী, বলাইয়েরচর, বেতমারী-ঘুঘুরাকান্দি, চরমোচারিয়া ও কামারেরচর ইউনিয়নসহ নকলা উপজেলার নিম্নাঞ্চল অধ্যূষিত কয়েকটি ইউনিয়নের বন্যার হাতছানি দেখা যাচ্ছে।
এ ব্যাপারে শেরপুর খামারবাড়ীর উপ-পরিচালক কৃষিবিদ ড. আব্দুস ছালাম বলেন, পাহাড়ী ঢল ও ভারী বর্ষণে সীমান্তবর্তী কয়েকটি ইউনিয়নসহ জেলায় বেশ কয়েকটি ইউনিয়নের নিম্নাঞ্চল প্লাবিত হয়ে পড়েছে। দু’একদিনের মধ্যে ওই পানি সরে না গেলে আমন ক্ষেতসহ কৃষিক্ষেত্রে ক্ষয়-ক্ষতির আশংকা রয়েছে।

error: কপি হবে না!