ads

রবিবার , ১৬ ফেব্রুয়ারি ২০১৪ | ৯ই মাঘ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়ের নিবন্ধনপ্রাপ্ত অনলাইন নিউজ পোর্টাল
  1. ENGLISH
  2. অনিয়ম-দুর্নীতি
  3. আইন-আদালত
  4. আন্তর্জাতিক
  5. আমাদের ব্লগ
  6. ইতিহাস ও ঐতিহ্য
  7. ইসলাম
  8. উন্নয়ন-অগ্রগতি
  9. এক্সক্লুসিভ
  10. কৃষি ও কৃষক
  11. ক্রাইম
  12. খেলাধুলা
  13. খেলার খবর
  14. চাকরির খবর
  15. জাতীয় সংবাদ

কেশবপুরে পুলিশের সাথে বন্দুক যুদ্ধে ২৩ মামলার পলাতক আসামি রজব আলী ডাকাত নিহত : ৩ পুলিশ আহত

শ্যামলবাংলা ডেস্ক
ফেব্রুয়ারি ১৬, ২০১৪ ৪:৩৬ অপরাহ্ণ

Keshabpur,jessore-(pic)=16-02-2014কেশবপুর(যশোর) প্রতিনিধি : শনিবার রাতে যশোরের কেশবপুরে পুলিশের সাথে বন্দুক যুদ্ধে ২৩ মামলার পলাতক আসামি রজব আলী ওরফে কালা রজব(৪৮) নামে এক ডাকাত নিহত হয়েছে। এ সময় তিন পুলিশ আহত হয়েছে। ঘটনাস্থল থেকে একটি শার্টার গান ও বন্দুকের দু’ রাউন্ড গুলি ও ছোরা উদ্ধার হয়েছে। পুলিশ লাশ উদ্ধার করে যশোর জেনারেল হাসপাতাল মর্গে প্রেরণ করেছে।
কেশবপুর থানার অফিসার ইনচার্জ আব্দুল জলিল জানান, কেশবপুরের মীর্জানগর গ্রামের মৃত আব্দুল আজিজ ওরফে কেদু বিশ্বাসের ছেলে রজব আলী ওরফে কালা রজব দীর্ঘদিন পলাতক থেকে কেশবপুরসহ পার্শ্ববর্তী থানা এলাকায় হত্যা,ডাকাতি,ছিনতাই, চাঁদাবাজী করে আসছিলো। তার নামে ৪টি হত্যা, ১৩ টি ডাকাতি ,অস্ত্র, ছিনতাই,চাঁদাবাজীসহ ২৩ টি মামলা রয়েছে । শনিবার গোপন সংবাদের ভিত্তিতে কেশবপুর থানার অফিসার ইনচার্জ আব্দুল জলিলের নের্তৃত্বে একদল পুলিশ পার্শ্ববর্তী ঝিকরগাছা থানা এলাকা থেকে রজব আলীকে আটক করে। রাতে তার স্বীকারোক্তিতে পুলিশ মীর্জানগর কবর স্থান নামক স্থানে অস্ত্র উদ্ধার করতে গেলে আগে থেকে ওৎ পেতে থাকা রজবের  সহযোগিরা পুলিশের উপস্থিতি টের পেয়ে পুলিশকে লক্ষ্য করে গুলি ছুড়লে পুলিশ পাল্টা গুলি চালায়। এসময় রজব পালাতে গেলে গুলি বিদ্ধ হয়।ঘটনাস্থল থেকে একটি শার্টার গান ,বন্দুকের দু’রাউন্ড গুলি ও একটি ছোরা উদ্ধার হয়। গুলি বিনিময়কালে এস আই সুব্রত সরদার,এস আই আকরাম হোসেন ও এস আই কৃষ্ণ পদ গাইন আহত হন। গুলিবিদ্ধ রজব আলীকে  উদ্ধার করে কেশবপুর হাসপাতালে আনা হলে কর্তব্যরত ডাক্তার তাকে মৃত ঘোষনা করেন। এ ব্যাপারে থানায় মামলা হয়েছে। এদিকে ডাকাত কালা রজবের মৃত্যুর খবরে উপজেলার সাতবাড়িয়াসহ আশপাশের এলাকায় মিষ্টি বিতরণ হওয়ার খবর পাওয়া গেছে।

সর্বশেষ - ব্রেকিং নিউজ

Shamol Bangla Ads
error: কপি হবে না!