ads

বুধবার , ১৪ জানুয়ারি ২০১৫ | ২রা চৈত্র, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়ের নিবন্ধনপ্রাপ্ত অনলাইন নিউজ পোর্টাল
  1. ENGLISH
  2. অনিয়ম-দুর্নীতি
  3. আইন-আদালত
  4. আন্তর্জাতিক
  5. আমাদের ব্লগ
  6. ইতিহাস ও ঐতিহ্য
  7. ইসলাম
  8. উন্নয়ন-অগ্রগতি
  9. এক্সক্লুসিভ
  10. কৃষি ও কৃষক
  11. ক্রাইম
  12. খেলাধুলা
  13. খেলার খবর
  14. চাকরির খবর
  15. জাতীয় সংবাদ

পীরগঞ্জে চ্যানেল আই’য়ের সেরা নাচিয়ে’র এথিনার আত্মহত্যা

রফিকুল ইসলাম আধার , সম্পাদক
জানুয়ারি ১৪, ২০১৫ ৮:৫০ অপরাহ্ণ

পীরগঞ্জ(রংপুর)প্রতিনিধিঃ চ্যানেল আই’য়ের সেরা নাচিয়ে ২০১৪ এর গ্রান্ড ফাইনালে ৫ম স্থান অধিকারী রংপুরের পীরগঞ্জের এথিনা গলায় ওড়না পেঁচিয়ে আত্মহত্যা করেছে। ঘটনাটি ঘটেছে ১৪ জানুয়ারী বুধবার ১২ ঘটিকায়।
পুলিশ জানায়, রংপুরের পীরগঞ্জ উপজেলা সদরের আদর্শ বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ের এস.এস.সি পরীার্থীনি মেধাবী ছাত্রী ও চ্যানেল আই’য়ের সেরা নাচিয়ে/১৪ এর গ্রান্ড ফাইনালে ৫ম স্থান অধিকারী হুরে জান্নাত এথিনা। পারিবারিক কলহের জের ধরে মায়ের সঙ্গে অভিমান করে নিজ শয়ন করে ঝুলন্ত ফ্যানের সঙ্গে গলায় ওড়না পেচিয়ে আত্মহত্যা করে। তার পিতা ব্র্যাক-এর শিা প্রকল্পের কর্মকর্তা আলমগীর হোসেন বলে জানা গেছে। এ ঘটনায় পীরগঞ্জ থানায় ইউডি মামলার প্রস্তুতি চলছে।

Shamol Bangla Ads

পীরগঞ্জের করতোয়া নদী গর্ভে বিলীন হওয়ায় অবশেষে কুমারপুর নিম্ন মাধ্যমিক বিদ্যালয়টি সোনাতলায় স্থানান্তরিত

পীরগঞ্জ(রংপুর)থেকে আব্দুল করিম সরকারঃ রংপুরের পীরগঞ্জে করতোয়া নদী গর্ভে বিলীন হয়ে যাওয়ায় অবশেষে কুমারপুর নিম্ন মাধ্যমিক বিদ্যালয়টি সোনাতলায় স্থানান্তরিত করায় ছাত্র-ছাত্রী ক্রমান্বয়ে বেড়ে চলেছে। বিগত ৩ বছরের তুলনায় এ বছর ওই বিদ্যালটিতে ছাত্র-ছাত্রী বেড়ে দ্বিগুণে দাঁড়িয়েছে। সরকারী পৃষ্টপোষকতা পেলে ওই বিদ্যালয়টি মডেল বিদ্যালয় হিসেবে সুনাম অর্জন করতে পারে বলে এলাকাবাসী ও অভিজ্ঞ মহলের দাবি। জানা গেছে উপজেলার চতরা ইউনিয়নের করতোয়া নদীর কোল ঘেঁষে কুমারপুর নিম্ন মাধ্যমিক বিদ্যালয়টি ১৯৯৩ইং সালে প্রতিষ্ঠিত হয়। প্রতিষ্ঠিত হওয়ার পর থেকে করতোয়া নদী গ্রাস করতে থাকে আশপাশের এলাকা অব্যাহত থাকে ভাঙন। এক পর্যায়ে ওই বিদ্যালয়টির সিংহভাগ জমি নদী গর্ভে বিলীন হয়ে যায়। পরবর্তীতে ওই বিদ্যালয়ে কাস রুম না থাকায় খোলা আকাশের নিচে ছাত্র-ছাত্রীদের পাঠদান করা হতো এবং ওই বিদ্যালয়টি বিভিন্ন সমস্যায় জর্জড়িত হওয়ায় ছাত্র-ছাত্রী শূণ্য হয়ে পড়ে। এ খবর বিভিন্ন পত্র-পত্রিকাশ প্রকাশিত হলে সরকারী কর্মকর্তাদের দৃষ্টি পড়ে বিদ্যালয়টির উপরে। পরবর্তীতে উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকর্তা, জেলা শিক্ষা কর্মকর্তা, বিদ্যালয় পরিদর্শন, মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ড দিনাজপুরসহ উর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের পরিদর্শন পূর্বক বিদ্যালয়টি স্থানান্তর করার জন্য বিদ্যালয় পরিচালনা কমিটি ও শিক্ষকদের অনুমতি প্রদান করেন। ওই অনুমতির প্রেক্ষিতে এলাকাবাসীর সহযোগীতায় বিদ্যালয় পরিচালনা কমিটি ও শিক্ষকগণ বিদ্যালয়টি স্থানান্তর করেন। পূর্বের জায়গা থেকে হাফ কিলোমিটার উত্তরে সোনাতলা গ্রামে বিদ্যালয়টি শিক্ষকদের নিজস্ব হতবিলে পাকা ঘর নির্মাণ করা হয় এবং কাস পরিচালনা করা হয়। জনবহুল এ এলাকায় বিদ্যালয়টি স্থাপন করায় আশপাশের ৭-৮টি গ্রামের ছাত্র-ছাত্রীরা এ বিদ্যালয়ে লেখা পড়া সুযোগ পাচ্ছে। সেই সংগে প্রতি বছরে এ বিদ্যালয়ের ছাত্র-ছাত্রীর সংখ্যা বেড়ে চলেছে। এ বছরে ওই বিদ্যালয়ে ছাত্র-ছাত্রী বেড়ে দ্বিগুণে দাড়িয়েছে। বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষিকা কোহিনুর বেগম জানান, লেখা পড়া থেকে শুরু করে সকল বিষয়ে বিদ্যালয়টি এলাকার প্রদ্বীপ হিসেবে আলোড়ন সৃষ্টি করেছে। উপস্থিত কয়েক জন অভিভাবক জানান বিদ্যালয়টি স্থানান্তর করে সোনাতলায় স্থাপন করায় আশপাশের ছেলে-মেয়েরা এ বিদ্যালয়ে লেখা পড়ার সুযোগ পাচ্ছে এবং এ বিদ্যালয়ে শিক্ষক শিক্ষিকাগণ অভিজ্ঞ সম্পন্ন। আমাদের ছেলে-মেয়েরা এ বিদ্যালয় থেকে সু-শিক্ষায় শিক্ষিত হতে পারবে। উপজেলা শিক্ষা কর্মকর্তা আলহাজ্জ্ব মাহতাব হোসেন জানান, কুমারপুর থেকে বিদ্যালয়টি সোনাতলায় স্থানান্তরিত করায় বিদ্যালয়টি পূর্বের চেয়ে অনেক ভালো অবস্থানে রয়েছে।

সর্বশেষ - ব্রেকিং নিউজ

Shamol Bangla Ads
error: কপি হবে না!