এম. এ করিম মিষ্টার, নীলফামারী : নীলফামারীর সৈয়দপুর উপজেলা পরিষদের নির্বাচন জমে উঠেছে। এ নির্বাচনে দুটি ভাইস চেয়ারম্যান পদ নিজ পরিবারের দখলে নিতে ভোটের মাঠ সরগরম করে তুলেছে দেবর-ভাবী। একই সঙ্গে তারা গনসংযোগও করছেন। মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে পদ্মফুল মার্কা নিয়ে ভাবী সানজিদা বেগম লাকী এবং পুরুষ ভাইস চেয়ারম্যান পদে দেবর আজমল হোসেন সরকার তালা মার্কা নিয়ে ভোট প্রার্থনা করছেন। অবশ্য ভাবী সানজিদা বেগম লাকী বর্তমানেও উপজেলা পরিষদের মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে অধিষ্ঠিত আছেন। তারা দু’জনই আওয়ামী লীগের সমর্থিত প্রার্থী হয়ে মাঠ চষে বেড়াচ্ছেন। কিন্ত দেবর-ভাবীর ভাইস চেয়ারম্যান পদের লড়াই সাধারণ ভোটাররা একটু ভিন্ন দৃষ্টি দিয়ে দেখছেন।
নীলফামারীতে নির্বাচনী উত্তাপে হোটেল ব্যবসায় নির্বাচনী আমেজ
নীলফামারীর ৩টি উপজেলা পরিষদের নির্বাচন প্রথম দফায় আগামি ১৯ ফেব্রুয়ারি অনুষ্ঠিত হবে। দিন ঘনিয়ে আসায় জমে উঠেছে এখানকার হোটেল- রেস্তোঁরার ব্যবসা। সকাল থেকে গভীর রাত পর্যন্ত ওনসব হোটেলে প্রার্থীদের কর্মী সমর্থক ও ভোটারদের উপস্থিতিতে স্বাভাবিকের চেয়ে কয়েকগুণ বেচাকেনা হচ্ছে। ডিমলা, জলঢাকা ও সৈয়দপুর শহর ও বিভিন্ন ইউনিয়নের হোটেল- রেস্তোঁরাগুলোতে এ অবস্থার সৃষ্টি হয়েছে। হোটেল ব্যবসায়ীরা জানান, বিগত কয়েক মাসে সরকার বিরোধী আন্দোলনে হরতাল-অবরোধের কারণে তাদের ব্যবসা লাটে উঠেছিল। আর্থিক ক্ষতি হয়েছে বহু। কিন্ত সকলের অংশগ্রহণে উপজেলা নির্বাচনের প্রচার-প্রচারণা চলায় হোটেল ব্যবসা জমে উঠতে শুরু করেছে। এ কারণে তারা ক্ষতি পুষি পারবেন বলে জানান তারা।