ads

বৃহস্পতিবার , ১৯ সেপ্টেম্বর ২০১৩ | ২৫শে মাঘ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়ের নিবন্ধনপ্রাপ্ত অনলাইন নিউজ পোর্টাল
  1. ENGLISH
  2. অনিয়ম-দুর্নীতি
  3. আইন-আদালত
  4. আন্তর্জাতিক
  5. আমাদের ব্লগ
  6. ইতিহাস ও ঐতিহ্য
  7. ইসলাম
  8. উন্নয়ন-অগ্রগতি
  9. এক্সক্লুসিভ
  10. কৃষি ও কৃষক
  11. ক্রাইম
  12. খেলাধুলা
  13. খেলার খবর
  14. চাকরির খবর
  15. জাতীয় সংবাদ

ভোলায় জোয়ারের পানিতে ৭০ গ্রাম প্লাবিত

রফিকুল ইসলাম আধার , সম্পাদক
সেপ্টেম্বর ১৯, ২০১৩ ৩:৩৯ অপরাহ্ণ

bhola-pic-শ্যামলবাংলা ডেস্ক : পূর্ণিমায় সৃষ্ট জোয়ারের পানিতে আবারও প্লাবিত হয়েছে ভোলার অন্তত: ৭০টি গ্রাম। এতে পানিবনদী হয়ে পড়েছে লাখো মানুষ। জেলা সদর, দৌলতখান, বোরহানউদ্দিন, তজুমদ্দিন, মনপুরা, লালমোহন ও চরফ্যাশনের মূল-ভূখণ্ডের জনপদ ছাড়াও বিচ্ছিন্ন দ্বীপগুলোতেও পানি প্রবেশ করে বসতভিটা, ঘরবাড়ি, ফসলি জমি, রাস্তাঘাট, পুকুর ও মাছের ঘেরসহ বিভিন্ন স্থাপনা তলিয়ে গেছে।  আকস্মিক জোয়ারের পানিতে প্লাবিত হয়েছে ওইসব গ্রাম। এ নিয়ে ৪ মাসে ৮ বার প্লাবিত হলো গ্রামগুলো ।
জানা গেছে, ঘূর্ণিঝড় মহাসেনের আগে ও পরে এবং তীব্র নদী ভাঙনের ফলে জেলার ৬টি উপজেলার মোট ২০ কিলোমিটার বাঁধ ক্ষতিগ্রস্ত হয়। ক্ষতিগ্রস্ত বাঁধ মেরামত ও সংস্কার কাজ না হওয়ায় অরক্ষিত ওই বাঁধগুলো দিয়েই ওইসব এলাকায় জোয়ারের পানি প্রবেশ করে বারবার প্লাবিত হচ্ছে।
পানিবন্দি হয়ে দুর্ভোগে পড়েছেন সদরের কাচিয়া, ইলিশা, ধনিয়া, দৌলতখানের সৈয়দপুর, মদনপুরা, হাজিপুর, বোরহানউদ্দিনের পক্ষিয়া, বড় মানিকা, হাসাননগর, কুতুবা ও টবগী, তজুমদ্দিনের চাঁদপুর, সম্ভুপুর, চাঁচড়া, মনপুরার মনপুরা, সাকুচিয়া এবং চরফ্যাশনের ঢালচর, কুকরী-মুকরীরসহ ৭০টি গ্রামের লাখো মানুষ। ওইসব এলাকায় ২৪ ঘণ্টায় দুই দফা পানি প্রবেশ করে প্রায় ৭ ঘণ্টা বিস্তীর্ণ জনপদ তলিয়ে থাকে। আবার ভাটা এলে পানি সরে যায়।
মদনপুরা ইউপি সদস্য মোশারেফ পণ্ডিত জানান, জোয়ারের পানিতে ইউনিয়নের ৮শ পরিবার পানিবন্দি হয়ে পড়েছেন। সব শিক্ষা-প্রতিষ্ঠানসহ রাস্তাঘাট জোয়ারের পানিতে তলিয়ে গেছে।
এ ব্যাপারে পানি উন্নয়ন বোর্ডের নির্বাহী প্রকৌশলী আব্দুল হান্নান জানান, এখন জোয়ার চলছে, তাই বাঁধ নির্মাণের কাজ করা যাচ্ছেনা। পানি সরে গেলে দ্রুত বাধ নির্মাণের কাজ শুরু করা হবে।

সর্বশেষ - ব্রেকিং নিউজ

Shamol Bangla Ads
error: কপি হবে না!