ads

শুক্রবার , ১৩ জুন ২০১৪ | ২১শে আশ্বিন, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়ের নিবন্ধনপ্রাপ্ত অনলাইন নিউজ পোর্টাল
  1. ENGLISH
  2. অনিয়ম-দুর্নীতি
  3. আইন-আদালত
  4. আন্তর্জাতিক
  5. আমাদের ব্লগ
  6. ইতিহাস ও ঐতিহ্য
  7. ইসলাম
  8. উন্নয়ন-অগ্রগতি
  9. এক্সক্লুসিভ
  10. কৃষি ও কৃষক
  11. ক্রাইম
  12. খেলাধুলা
  13. খেলার খবর
  14. চাকরির খবর
  15. জাতীয় সংবাদ

পেকুয়ায় ওসি-কনস্টেবল মারামারি

রফিকুল ইসলাম আধার , সম্পাদক
জুন ১৩, ২০১৪ ৬:০৪ অপরাহ্ণ
পেকুয়ায় ওসি-কনস্টেবল মারামারি

এম.আবদুল্লাহ আনসারী, পেকুয়া (কক্সবাজার) : পেকুয়া চৌমুহনী কলেজ গেইট এলাকায় প্রকাশ্যে থানায় কর্মরত ডিএসবির এক কনস্টেবলের সাথে ওসির মারামারির ঘটনায় এলাকায় তোলপাড় সৃষ্টি হয়েছে। ওসি-কনস্টেবলের মারামারির ঘটনায় হতবাক হয়েছে উপস্থিত শত শত মানুষ। ঘটনাটি ঘটেছে, ১০জুন দিবাগত মঙ্গলবার রাত ৮টার দিকে।
প্রত্যক্ষদর্শী ও পেকুয়া চৌমুহুনীর ব্যবসায়ীদের সূত্রে জানা গেছে, ঘটনার দিন রাত ৮টার দিকে পেকুয়া থানায় কর্মরত পুলিশের বিশেষ শাখা (ডিএসবি‘র) ওয়াচার কনস্টেবল মো: শাহীন (ক: নং ৯৭২) চৌমুহুনী ষ্টেশনের একটি দোকানে বসে করছিলেন। এসময় হঠাৎ পেকুয়া থানার ওসি (প্রশাসন) মো: হাবিবুর রহমান পুলিশ ভ্যান নিয়ে এসে শাহিনকে অকথ্য ভাষায় গালাগাল শুরু করেন। এক পর্যায়ে ওসি কনস্টেবল শাহিনকে চড়-থাপ্পড় মারতে থাকেন। একপর্যায়ে ডিএসবি শাহিনও প্রতিরোধ করেন। এদিকে ওসি-কনস্টেবলের প্রকাশ্যে মারামারির দৃশ্য দেখে ব্যবসায়ীরা এসে ওসির রোষানল থেকে কনস্টেবল শাহীনকে উদ্ধার করেন। এসময় ওসি হাবিব উপস্থিত লোকজনকেও অকথ্য ভাষায় গালাগাল করে শাহীনকে দেখে নেওয়ার হুমকি দিয়ে থানায় চলে যান।
এ ব্যাপারে পেকুয়া থানার ওসি মো: হাবিবুর রহমান কনস্টেবল শাহিনকে কোন প্রকার মারধরের কথা অস্বীকার করে বলেন, ‘কনস্টেবল শাহীন দোকানে বসে অপরাধীদের সাথে আড্ডা দিচ্ছিল; এই খবর পেয়ে আমি সেখানে গেলে ওই কনস্টেবল উত্তেজিত হয়ে উঠে।
ওসির এ অভিযোগ অস্বীকার করে ও অপরাধীদের সাথে দোকানে বসে আড্ডা দেয়ার বিষয়টি ভিত্তিহীন উল্লেখ পেকুয়া থানায় কর্মরত পুলিশের বিশেষ শাখা (ডিএসবি‘র) ওয়াচার কনস্টেবল মো: শাহীন বলেন‘ ওসি হঠাৎ এসে তাকে মারধর করেছেন যা শত শত দেখেছেন। পেকুয়া থানার অনেক কর্মকর্তা নাম প্রকাশ না করার শর্তে ওসির এধরণের কান্ডজ্ঞানহীন আচরণের সমালোচনা করে বলেন, তিনি পুলিশ ও সেবা প্রার্থীদের অহেতুক দূর্ব্যবহার করেন। তার এ আচরণ সবাই জানেন। এবার প্রকাশ্যে লোকালয়ে হওয়ায় পুলিশের ভাবমূর্তি প্রশ্নবান হয়েগেল। এদিকে অনেক প্রত্যক্ষদর্শী বলেন, পেকুয়া থানার ওসি হাবিব একটি পান কিনে খাওয়ার সময়ও ওসির ক্ষমতা দেখান। এমনকি মোবাইলের মেমোরিতে গাল লোড করার সময়ও ওসিগিরি দেখান। এদিকে গুঞ্জণ ওঠেছে সাম্প্রতিক ওসি হাবিবের প্রত্যক্ষ মদদে অসংখ্য সন্ত্রাসী ঘটনার তথ্য উর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে অবগত করার ব্যাপারে ডিএসবি শাহিনকে সন্দেহ করে তার ওপর ক্ষেপে গিয়ে এ আচরণ করেন।
এ বিষয়ে কক্সবাজার জেলার পুলিশ সুপার আজাদ মিয়ার সাথে যোগাযোগ করা হলে তিনি বলেন, পেকুয়া থানার ওসি-কনস্টেবলের মারামারি ঘটনায় তদন্ত করে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া হবে। আইন শৃঙ্খলা বাহিনীর লোক হয়ে প্রকাশ্যে মারামারির ঘটনা কোনভাবেই ছাড় দেওয়া হবেনা বলেও তিনি উল্লেখ করেন।

পেকুয়া বাজারের ফার্ণিচার শ্রমিকের বিষপানে আত্মহত্যা

Shamol Bangla Ads

পেকুয়া আলহ্জ্বা কবির আহমদ চৌধুরী বাজারের ফার্ণিচার শ্রমিক মোসলেহ উদ্দিন(২৮) বিষপানে আত্মহত্যা করার খবর পাওয়া গেছে। তার পরিবার সূত্রে জানাগেছে, তার কর্মস্থল থেকে পার্শ্ববর্তী বাঁশখালীর পশ্চিম পুইছড়ির তার পিত্রালয়ে পরিবারের সদস্যদের অহেতুক ঝগড়া করে সবার অজান্তে ১০জুন দুপুরে সে বিষপান করে পরে হাসপাতালে চিকিৎসারত অবস্থায় ১১জুন দুপুর ১টার দিকে মৃত’্যবরন করে। মোসলেহ উদ্দিন পেকুয়া বাজারের আবু সিদ্দিকের ফার্ণিচারের দোকানে দীর্ঘদিন ধরে কাজ করছিল। পেকুয়া উপজেলার মগনামা সোনালী বাজার এলাকা থেকে বিয়ে করে বর্তমানে তার ১৫দিন বয়সের এক ছেলে সন্তান রয়েছে। তিনি পশ্চিম পুইছড়ির মৌং আবদুচছত্তারের ছেলে বলে জানাগেছে।

সর্বশেষ - ব্রেকিং নিউজ

error: কপি হবে না!