ads

বৃহস্পতিবার , ২৩ জানুয়ারি ২০২৫ | ২৯শে মাঘ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়ের নিবন্ধনপ্রাপ্ত অনলাইন নিউজ পোর্টাল
  1. ENGLISH
  2. অনিয়ম-দুর্নীতি
  3. আইন-আদালত
  4. আন্তর্জাতিক
  5. আমাদের ব্লগ
  6. ইতিহাস ও ঐতিহ্য
  7. ইসলাম
  8. উন্নয়ন-অগ্রগতি
  9. এক্সক্লুসিভ
  10. কৃষি ও কৃষক
  11. ক্রাইম
  12. খেলাধুলা
  13. খেলার খবর
  14. চাকরির খবর
  15. জাতীয় সংবাদ

শেরপুরে বারি সরিষা-১৪ জাতের উৎপাদনশীলতা-উৎপাদন প্রযুক্তি শীর্ষক মাঠ দিবস-কৃষক সমাবেশ

স্টাফ রিপোর্টার
জানুয়ারি ২৩, ২০২৫ ৮:২২ অপরাহ্ণ

শেরপুরে ‘বারি সরিষা-১৪ জাতের উৎপাদনশীলতা ও উৎপাদন প্রযুক্তি’ শীর্ষক মাঠ দিবস ও কৃষক সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়েছে। ২৩ জানুয়ারি বৃহস্পতিবার সদর উপজেলার ভাতশালা ইউনিয়নের সাপমারি গ্রামে এসব কর্মসূচি অনুষ্ঠিত হয়। তেলজাতীয় ফসলের উৎপাদন বৃদ্ধি প্রকল্পের অর্থায়নে এবং তৈলবীজ গবেষণা কেন্দ্র, বিএআরআই, গাজীপুরের বাস্তবায়নে সরেজমিন গবেষণা বিভাগ, শেরপুর ওই কর্মসূচির আয়োজন করে।

Shamol Bangla Ads

কৃষক সমাবেশে সভাপতিত্ব করেন সরেজমিন গবেষণা বিভাগ, শেরপুরের উর্ধ্বতন বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা এ কে এম জোনায়েদ-উল-নূর। এতে জেলা কৃষি সম্প্রসারণঅধিদপ্তরের উপপরিচালক মো. সাখাওয়াত হোসেন প্রধান অতিথি হিসেবে বক্তব্য দেন। অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন উর্ধ্বতন বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা ড. মো. মোস্তাক আহমেদ ও ড. মো. হারুন অর রশিদ। অনুষ্ঠান সঞ্চালনা করেন সরেজমিন গবেষণা বিভাগ, শেরপুরের উর্ধ্বতন বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা মো. মিজানুর রহমান।

সমাবেশে কৃষি বিজ্ঞানীরা বলেন, আমন ও বোরো ধানের মধ্যবর্তী সময়ে খুব সহজে ও অল্পখরচে ৭৫ থেকে ৮০ দিনের মধ্যে বারি সরিষা-১৪ চাষ করা যায়। এ দেশের কৃষকেরা নিজের খাবার তেলের উৎপাদন করলে বছরে প্রায় ২০ থেকে ২৫ হাজার কোটি টাকার যে সয়াবিন তেল আমদানি করতে হয় তা সাশ্রয় হবে। ফলে দেশের অর্থনীতির সমৃদ্ধি হবে। এছাড়াও নিজের উৎপাদিত তেল ব্যবহার করলে হৃদরোগসহ অন্যান্য রোগ থেকে রক্ষা পাওয়া যাবে।

Shamol Bangla Ads

সমাবেশে প্রধান অতিথি জেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের উপপরিচালক সাখাওয়াত হোসেন বলেন, চলতি রবি মৌসুমে খাদ্যে উদ্বৃত্ত শেরপুর জেলায় ১৯ হাজার ৬৮ হেক্টর জমিতে সরিষার আবাদ করা হয়েছে। যা বিগত বছরের তুলনায় অনেক বেশী। গত অক্টোবর মাসের ভয়াবহ বন্যায় আমন ধান আবাদে ক্ষতিগ্রস্ত কৃষকদের ক্ষতি পুষিয়ে নিতে বন্যাত্তোর কৃষি পুনর্বাসন কর্মসূচির আওতায় কৃষি সম্প্রসারণ বিভাগের পক্ষ থেকে বিপুলসংখ্যক কৃষককে বিনা মূল্যে সরিষা বীজ ও সার প্রদান করা হয়েছে। আশা করা যায়, উৎপাদিত সরিষার মাধ্যমে বন্যায় ক্ষতিগ্রস্ত কৃষকেরা লাভবান হবেন। আগামী মৌসুমে স্বল্পমেয়াদি আমন জাত ব্যবহার করে আরও বেশী জমিতে সরিষার আবাদ বৃদ্ধি করা সম্ভব হবে বলে তিনি আশা করেন।

মাঠ দিবস অনুষ্ঠানে সদর উপজেলার ৭০ জন কৃষক-কিষাণিকে বারি সরিষা-১৪ জাতের উৎপাদনশীলতা ও উৎপাদন প্রযুক্তি হাতেকলমে দেখানো হয়।

সর্বশেষ - ব্রেকিং নিউজ

Shamol Bangla Ads
error: কপি হবে না!