ads

মঙ্গলবার , ৩০ ডিসেম্বর ২০১৪ | ১২ই চৈত্র, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়ের নিবন্ধনপ্রাপ্ত অনলাইন নিউজ পোর্টাল
  1. ENGLISH
  2. অনিয়ম-দুর্নীতি
  3. আইন-আদালত
  4. আন্তর্জাতিক
  5. আমাদের ব্লগ
  6. ইতিহাস ও ঐতিহ্য
  7. ইসলাম
  8. উন্নয়ন-অগ্রগতি
  9. এক্সক্লুসিভ
  10. কৃষি ও কৃষক
  11. ক্রাইম
  12. খেলাধুলা
  13. খেলার খবর
  14. চাকরির খবর
  15. জাতীয় সংবাদ

রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে ফিরে দেখা ২০১৪ : হত্যা পা কর্তন আর রাজনৈতিক অস্থরিতা ছিল বছর জুড়ে

রফিকুল ইসলাম আধার , সম্পাদক
ডিসেম্বর ৩০, ২০১৪ ১:৩৬ অপরাহ্ণ

শিক্ষার্থীদের উপর ছাত্রলীগের হামলা
ড. শফিউল ইসলাম ও রুস্তম হত্যা
ছাত্রলীগ ও ছাত্রশিবির নেতার পা কর্তন

Rajshahi Universityওবায়দুল ইসলাম রবি, রাজশাহী :আর মাত্র একদিন পরেই ক্যালেন্ডারের পাতা থেকে বিদায় নিবে ২০১৪। শুরু হবে গত বছরে রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের আর্জন আর ব্যার্থতার হিসাব-নিকাশ। সরকার দলীয় ছাত্র সংগঠন ছাত্রলীগের অভ্যন্তরীণ কোন্দলে দলীয় কর্মী হত্যা, নারী ঘটিত কারণে সমাজবিজ্ঞান বিভাগের শিক্ষক ড. শফিউল ইসলাম হত্যা, সাধারণ শিক্ষার্থীদের উপর প্রকাশ্য অস্ত্র উঁচিয়ে হামলা, ছাত্রলীগ এবং ছাত্রশিবির নেতার হাত-পা কর্মতন, প্রকাশ্যে অস্ত্রবাজী, চাঁদাবাজী-ছিনতাইসহ নানা কারণে পুরো বছর জুড়েই রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে রাজনৈতিক অস্থিরতা বিরাজ করছিল।

Shamol Bangla Ads

এসব ঘটনা জাতীয় রাজনীতিকে চরমভাবে নাড়া দিয়েছে এবং আওয়ামী লীগ সরকারকে ফেলেছে বিব্রতকর অবস্থায়। অনেক সমালোচনার পরেও বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাশনের নির্লিপ্ত থাকার বিষয়টিও নাড়া দিয়েছে দেশবাসীকে। অন্যদিকে বিশ্ববিদ্যালয়ে আরও দুইট বিভাগ চালু, ডিজিটার আইডি কার্ড প্রবর্তন এবং কিছুটা সেশনজট কমানো ছিল অনেক ব্যর্থতার মধ্যে কিঞ্চিত সফলতা স্বরুপ।
ছাত্র-শিক্ষক হত্যা :
বছরের আলোচিত আরেকটি ঘটনা ছিল বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র-শিক্ষক হত্যা। গত ৪ এপ্রিল অভ্যন্তরীণ কোন্দলে দলীয় কর্মীদের হাতে প্রাণ হারায় রাষ্ট্রবিজ্ঞান বিভাগের চর্তুথ বর্ষের ছাত্র ও ছাত্রলীগের শহীদ সোহরাওয়াদী হলের যুগ্ম সম্পাদক রুস্তম আলী আকন্দ। ওই দিন বেলা তিনটার দিকে তার নিজ কক্ষে গুলি করে হত্যা করে দলীয়কর্মীরা। এ ঘটায় দোষীদের বিরুদ্ধে কোন পদক্ষেপ নেয়নি বিশ্ববিদ্যালয় এবং পুলিশ প্রশাসন।
এরপর গত ১৫ নভেম্বর সমাজ বিজ্ঞান বিভাগের শিক্ষক প্রফেসর ড. শফিউল ইসলামকে দিন দুপুরে কুপিয়ে হত্যা করে দুর্বৃত্তরা। নানা নাটকিয়তার পর নারী ঘটিত কারণেই শিক্ষককে হত্যা করা হয় বলে ঘটনার সাথে জড়িতদের জবানবন্দি থেকে যানা যায়।
এছাড়াও ২০১৪ সালের ২৩ মার্চ বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রকাশনা দপ্তরের সহকারী রেজিস্ট্রার বদর উদ্দিন আহমেদের স্ত্রী উম্মে কুলসুম গলায় ফাঁস দিয়ে আতœহত্যা করেন। নগরীর সাধুর মোড় এলাকায় অবস্থিত তার নিজ বাড়িতে এ ঘটনা ঘটে। এরপর ১৪ জুলাই বিশ্ববিদ্যালয় সংলগ্ন রেললাইনে ট্রেনের ধাক্কায় বিশ্ববিদ্যালয়ের ইসরাত আরেফিন নামের ফলিত গণিত বিভাগের এক ছাত্রীর মৃত্যু হয়। প্রেমে ব্যর্থ হয়ে ওই ছাত্রী আতœহত্যা করেছেন বলে জানায় পুলিশ।
শিক্ষার্থীদের উপর ছাত্রলীগের স্বশস্ত্র হামলা
২০১৪ সালে বিশ^বিদ্যালয়ের ঘটে যাওয়া ঘটনাগুলোর মধ্যে সবচেয়ে আলোচিত ঘটনা ছিল গত ২ ফেব্রুয়ারী আন্দোলনরত হাজার হাজার শিক্ষার্থীর উপর ছাত্রলীগের স্বশস্ত্র হামলা। ওই দিনটিকে বিশ^বিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা কালো দিন হিসেবেও স্বরণ করে থাকে।
‘বর্ধিত ফি এবং সান্ধ্য কোর্স’ বাতিলের দাবিতে ওই দিন সকালে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন ভবনের সামনে সমাবেশের আয়োজন করে আন্দোলনরত শিক্ষার্থীরা। সমাবেশে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রত্যকটি হল থেকে হাজার হাজার শিক্ষার্থী অংশ গ্রহন করে। বেলা ১২টার দিকে ছাত্রলীগের একটি মিছিল থেকে আন্দোলনরত শিক্ষার্থীদের উপর প্রকাশ্য আগ্নে অস্ত্র উঁচিয়ে হামলা চালায়। ছাত্রলীগের অন্তত ৬ জন ক্যাডার আগ্নে অস্ত্র (পিস্তল) উঁচিয়ে সাধারণ শিক্ষার্থীদের লক্ষ্য করে গুলি চালায়।
পুলিশ-ছাত্রলীগের যৌথ হামলায় সেদিন অর্ধশতাধিক শিক্ষার্থী-সাংবাদিক গুলিবিদ্ধ হয়। আহত অন্তত দুই শতাধিক শিক্ষার্থী। অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ ঘোষনা করা হয় ক্যাম্পাস। দীর্ঘ ৩৭ দিন বন্ধ থাকে ক্যাম্পাস। এ ঘটনায় গঠন করা হয় পাঁচ সদস্য বিশিষ্ট একটি তদন্ত কমিটি। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও তদন্ত আলোর মুখ দেখেনি আর হামলাকারীদের কোন বিচারও হয়নি। উল্টো ৬টি মামলার ঘানি কাঁধে নিয়ে ঘুরছে সাধারণ শিক্ষার্থীরা।
ছাত্রলীগ ও ছাত্রশিবির নেতার পা কর্তন
বছরের আলোচিত ঘটনার মধ্যে ছিল ছাত্রলীগ এবং ছাত্রশিবিরের দুই নেতার উপর বর্বোরচিত হামলা ও পা র্কতন। গত ২৯ এপ্রিল বিশ্ববিদ্যালয় মাদার বখশ হল থেকে রিক্সা যোগে ক্যাম্পাসে যাচ্ছিলেন ছাত্রলীগ নেতা আব্দুল্লাহ আল মাসুদ এবং টগর মোহাম্মদ সালেহী। তারা জিয়াউর রহমান হলের সামনে পৌছলে ৮/১০ দুর্বত্ত রিক্সার গতিরোধ করে ধারালো অস্ত্র দিয়ে মাসুদকে কুপিয়ে তার বাম পায়ের কবজি কেটে পা আলাদা করে দেয়। ছাত্রলীগ এ ঘটনার সাথে শিবির জড়িত দাবি করলেও শিবিরের পক্ষ থেকে অস্বীকার করা হয়।
এরপর গত ১৬ জুন দুপুরে পুলিশ এবং সাংবাদিকদের সামনে বিশ্ববিদ্যালয় শহীদুল্লাহ কলা ভবনের দক্ষিণ ফটকে বিশ^বিদ্যালয় নবাব আব্দুল লতিফ হল শাখা ছাত্রশিবিরের সাধারণ সম্পাদক রাসেল আলমকে কুপিয়ে তার বাম পা কেটে নেয় ছাত্রলীগ। রাসেল উপর হামলাকরীদের বিরুদ্ধে মতিহার থানায় মামলা করতে গেলে পুলিশ সে মামলা নেয়নি।
ছাত্রলীগের অভ্যন্তরীন কোন্দল
২০১২ সালে রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের আলোচিত বিষয় ছিল ছাত্রলীগের অভ্যন্তরীন কোন্দল। গত বছরের ২০ জুলাই ছাত্রলীগের নতুন কমিটি গঠনের পর থেকেই সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদক গ্রুপের অভ্যন্তরীণ কোন্দল শুরু হয়। গত ২৩ এপ্রিল সভাপতি গ্রুপের কর্মী কবির ও সাধারন সম্পাদক গ্রুপের কর্মী মাসুদের মধ্যে কথা কাটাকাটি ঘটনায় কবিরকে মারপিট করা হয়। এরপর ২৬ এপ্রিল বাংলা বিভাগের প্রথম বর্ষের একটি মেয়েকে বিরক্ত করাকে কেন্দ্র করে ছাত্রলীগের সভাপতি গ্রুপের কর্মী শাহিন ও সাধারণ সম্পাদক গ্রুপের ছাত্রলীগের বৃত্তি বিষয়ক সম্পাদক টগর মোহাম্মদ সালেহীর মধ্যে মারামারির ঘটনা ঘটে।
গত ২৮ আগষ্ট মোটা অংকের চাঁদা না পেয়ে বিশ^বিদ্যালয়ের ভারপ্রাপ্ত প্রধান প্রকৌশলী সিরাজুম মুনির, পিয়ন রাইসুল ইসলাম সুমন ও প্রহরী আবুল কাশেমকে বেধড়ক পিটিয়ে জখম করে রাবি ছাত্রলীগের বহিস্কৃত সাধারণ সম্পাদক অস্ত্রধারী ক্যাডার তুহিন। এ ঘটনার সাথে জড়িত ছাত্রলীগের তিন জনকে সাময়িক বহি:স্কার করে বিশ^বিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ।
সর্বশেষ গত ১১ ডিসেম্বর শহীদুল্লাহ কলা ভবনের সামনে মেয়ে ঘটিত দ্বন্দ্বের জের ধরে রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় শাখা ছাত্রলীগের সহ-সম্পাদক জাকারিয়া জামান জ্যাককে ছুরিকাঘাত করেছে সংগঠনটির সাংগঠনিক সম্পাদক গোলাম কিবরিয়া ও তার সহযোগীরা। এছাড়াও বছর জুরে ছাত্রলীগের অভ্যন্তরীণ কোন্দলে অসংখ্য মারামারি ঘটনা ঘটেছে।
পুলিশ এবং ছাত্রলীগের নির্যাতনের শিকার ভিন্ন মতাবালম্বিরা
রাজশাহী বিশ^বিদ্যালয় ছাত্রলীগ এবং পুলিশের নির্যাতনের শিকার ভিন্ন মতাবালম্বী ছাত্র সংগঠনের নেতাকর্মী এবং সাধারণ শিক্ষার্থীরা। রেহাই পায়নি শিক্ষক, সাংবাদিক এবং প্রশাসনের উর্দ্ধতন কর্মকর্তাগণও।
গত ২৭ এপ্রিল মাদার বখ্শ হল শাখা শিবির সভাপতি ওয়ালিউল্লাহকে বেধড়ক পিটিয়ে পা ভেঙ্গে দেয় ছাত্রলীগের নেতাকর্মীরা। এরপর ২৫ মে বিশ^বিদ্যালয় শাখা শিবিরের ক্রীড়া সম্পাদক আফজাল হোসেন ও শিবির কর্মী শহিদুজ্জামানকে বিশ্ববিদ্যালয় সংলগ্ন কাজলা এলাকা থেকে আটক করে পুলিশি। আটকের পর পুলিশ নানা নাটক সাজিয়ে রাতের আধারে রাজশাহীর (মির্জাপুর) আবহাওয়া অফিসের পিছনে পরিকল্পিত ভাবে আফজালের পায়ে গুলি করে ফেলে রেখে যায়। গত ১৬ জুন আরবি বিভাগের চতুর্থ বর্ষের পরীক্ষা চলা কালে শিবিরের মানব উন্নায়ন বিষয়ক সম্পাদক জিয়াউদ্দিন বাবলুকে পরীার হল থেকে আটক করে পুলিশ।
এছাড়া ইসলামের ইতিহাস ও সংস্কৃতি বিভাগের শিক্ষকরেদ উপর ছাত্রলীগের হামলা, আবাসিক হল গুলোতে ছাত্রলীগের সিট বানিজ্য, ক্যাম্পাসে ছাত্রলীগের প্রকাশ্য অস্ত্রবজি, অস্ত্রের মুখে চাঁদাবাজী-ছিনতাই, আবাসিক হলে শিবির সন্দেহে সাধারণ শিক্ষার্থীদের মারধর, ক্যাম্পাসে ছাত্রলীগর কর্মীদের ছাত্রী উত্ত্যক্ত, চোরাগুপ্তা হামলার ঘটনা ছিল বছরের আলোচনা-সমালোচনার অন্যতম বিষয়।
তবে অনেক আলোচনা-সমালোচনার পরেও বিশ্ববিদ্যালয়ের কলা অনুষদের অধীনে আর্ন্তজাতিক সম্পর্ক বিভাগ ও বিজনেস স্টাজির অনুষদের অধীনে ব্যাংকিং এন্ড ইনস্যুরেন্স নামের আরও দুটি বিভাগ চালু, শিক্ষার্থী এবং কর্মচারীদের ডিজিটাল আইডি কার্ড প্রবর্তন এবং দেশে বিরাজমান রাজনৈতিক সহিংসতা থাকা সত্বেও নিয়মিত ভাবে এ্যাকাডেমি কার্যক্রম চলা এবং সেশনজট কমানে ছিল বিশ্ববিদ্যালয় পরিবারের প্রাপ্তির জায়গা।
বিশ্ববিদ্যালয় শাখা ছাত্রদলের সভাপতি ইমতিয়াজ আহমেদ বলেন, বর্তমান প্রশাসন ছাত্রলীগের প্রশাসন। প্রশাসনের সহযোগিতার কারণেই গত বছর জুরে ছাত্রলীগ বেপরোয়া ছিল। আমরা আশা করি ক্যাম্পাসে সকল ছাত্র সংগঠনের সহ অবস্থান নিশ্চিত করলে শিক্ষার সুষ্ঠ পরিবেশ বজায় থাকবে।
রাবি শাখা ছাত্রলীগের সভাপতি মিজানুর রহমান রানা বলেন, ক্যাম্পাসের শিক্ষার সুষ্ঠ পরিবেশ বিরাজমান রয়েছে। আগামীদিনে ছাত্রলীগ ক্যাম্পাসে সুন্দর পরিবেশ বজায় রাখতে সর্বদা ভূমিকা পালন করবে।
বিশ^বিদ্যালয় ছাত্র উপদেষ্টা প্রফেসর সাদেকুল আরেফিন মাতিন বলেন, আমাদের কিছু ব্যার্থতার মধ্য সফলতা ছিল চোখে পড়ার মত। বিশেষ করে বাধাহীন ভাবে সকল বিভাগের একাডেমিক কাশ-পরীক্ষা সম্পন্ন হয়েছে। নতুন বছরটি সম্পূর্ণ ভাবে সেশনমুক্ত হোক। গবেষণা, শিক্ষা, সাংস্কৃতিক, ক্রীড়া এসব বিষয়ে রাজশাহী বিশ^বিদ্যালয় আগামীদিনে আর্ন্তজাতিক মহলে বিশেষ অবদান রাখবে বলে আশাবাদ ব্যক্ত করেন।
রাবি শিক্ষক শফিউল হত্যার বিচারের দাবিতে মানববন্ধন

রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের সমাজবিজ্ঞান বিভাগের প্রফেসর এ কে এম শফিউল ইসলাম লিলনের হতাকান্ডের তদন্ত ও বিচার প্রক্রিয়া দ্রুত করার দাবিতে দাবিতে মানববন্ধন করা হয়েছে।
মঙ্গলবার বেলা ১১টার দিকে বিশ্ববিদ্যালয়ের সিনেট ভবনের সামনে শিক্ষক সমিতির উদ্যোগে এ মানবন্ধনের আয়োজন করা হয়।
শিক্ষক সমিতির কোষাধ্যক্ষ অধ্যাপক হাবিবুর রহমানের সভাপতিত্বে মানববন্ধনে বক্তব্য প্রদান করেন, রাবি শিক্ষক সমিতির সাধারণ সম্পাদক প্রদীপ কুমার পা-ে, ফলিত গণিত বিভাগের অধ্যাপক শামসুল আলম সরকার, ভূগোল ও পরিবেশবিদ্যা বিভাগের অধ্যাপক ড মো. জাহিদুল হাসান প্রমুখ।
বক্তারা বলেন, হাত্যাকা-ের অনেকদিন পেরিয়ে গেলেও অধ্যাপক শফিউলের প্রকৃত হত্যাকারীদের এখনও চিহ্নিত করা হয় নি। হত্যাকা- নিয়ে আমাদের অন্ধকারে রাখা হয়েছে। হতাকান্ডের তদন্ত ও বিচার প্রক্রিয়া দ্রুত করার জোর দাবি জানান বক্তারা।
প্রসঙ্গত, গত ১৫ নভেম্বর দুপুরে বিশ্ববিদ্যালয় সংলগ্ন চৌদ্দপায়া এলাকায় নিজের বাসার কাছে প্রফেসর শফিউল ইসলামকে কুপিয়ে হত্যা করে দুর্বৃত্তরা।

সর্বশেষ - ব্রেকিং নিউজ

Shamol Bangla Ads
error: কপি হবে না!