ads

সোমবার , ১২ আগস্ট ২০১৩ | ১৪ই বৈশাখ, ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়ের নিবন্ধনপ্রাপ্ত অনলাইন নিউজ পোর্টাল
  1. ENGLISH
  2. অনিয়ম-দুর্নীতি
  3. আইন-আদালত
  4. আন্তর্জাতিক
  5. আমাদের ব্লগ
  6. ইতিহাস ও ঐতিহ্য
  7. ইসলাম
  8. উন্নয়ন-অগ্রগতি
  9. এক্সক্লুসিভ
  10. কৃষি ও কৃষক
  11. ক্রাইম
  12. খেলাধুলা
  13. খেলার খবর
  14. চাকরির খবর
  15. জাতীয় সংবাদ

হরতাল! দিনে দিনে বাড়িতেছে দেনা : এস,এম, আজিজুল হক

রফিকুল ইসলাম আধার , সম্পাদক
আগস্ট ১২, ২০১৩ ৯:৪০ অপরাহ্ণ

Aziz-11দিনে দিনে বাড়িতেছে দেনা-সুধিতে হইবে ঋণ। হরতাল একটি গনতান্ত্রিক অধিকার। রাষ্ট্রবিজ্ঞান ও রাজনীতিকরা তাইই বলে থাকেন। অবশ্য বিরোধী দলীয় প্লাট ফর্মে যখন থাকেন-তখন। গণতান্ত্রিক অধিকার আদায়ের রাজনৈতিক ফর্মূলা হিসেবে হরতাল একটি সাবেকী ফর্মুলা। কিন্তু বাস্তবতা ভিন্ন। বর্তমানে হরতালকে গণতান্ত্রিক অধিকার হিসেবে বিবেচনা করা যায়না। এটি এখন স্রেফ রাজনীতি বিবর্জিত জনদুর্ভোগমুলক রাজনৈতিক অধিকার এবং যে রাজনীতির সাথে জনকল্যাণের প্রশ্নটি অনুপস্থিত থাকে। জনগণের জিগির তুলে, জনগণের দোহাই দিয়ে, জনকল্যাণের মেকী কান্নার আড়ালে জনগনকে জিম্মি করে রাজনৈতিক ফায়দা লোটার এক ঘৃণ্য পন্থা মাত্র। স্বাধীনতার পর থেকে অদ্যবধি এদেশের রাজনীতির মাঠে বিএনপি কেন্দ্রিক ও আওয়ামী লীগ কেন্দ্রিক কার্যক্রম সবচেয়ে বেশী আলোচিত ও সমালোচিত। এই বড় দু’টি রাজনৈতিক দলের ছত্রছায়ায় ছোট ছোট কিছু স্বার্থান্বেসী ফায়দা লুটার রাজনৈতিক দল বড় ওই দু’টি দলের কাঁধে বন্ধুক রেখে এক হাত নেয়ার মত ঘটনাও ঘটছে এদেশে। ক্ষমতাচ্যূতির পর ভোট কারচুপির অভিযোগ এ দেশের রাজনৈতিক কালচারে পরিণত হয়েছে। এর ধারাবাহিকতায় সংসদ বর্জনও একটি অকার্যকর আন্দোলনের বিষয় হয়ে দাঁড়িয়েছে। ক্ষমতা হারানো রাজনৈতিক দল ক্ষমতা পুনরুদ্ধারের জন্য এমন কোন শুভ পদক্ষেপ বা আন্দোলন বাংলাদেশের রাজনীতিতে বিরল। জনগনের জন্য, জনকল্যাণের জন্য, কল্যাণ রাষ্ট গঠনের জন্য, জাতীয় উন্নয়নের সুনামী বয়ে দেয়ার জন্য তারা সর্বদাই জনভোগান্তিমূলক কর্মসূচী প্রয়োগ করে থাকে। এ সব জনভোগান্তি কর্মসূচীর মধ্যে হরতাল অন্যতম। হরতালে দিন মজুরের কাজ বন্ধ হয়ে যায়, রিক্সাওয়ালা, ঠেলাগাড়ীওয়ালা, কুলী মজুরের রুজির পথ রুদ্ধ হয়ে যায়, অসুস্থ্যকে সুস্থ্য করার সড়কে প্রতিবন্ধক সৃষ্টি হয়ে যায়, দুরের কোন মৃত্যু আত্মীয়ের জানাজা পড়া তথা শেষ দেখার সুযোগটুকু থেকে বঞ্চিত হতে হয়, বাবা মায়ের কষ্টার্জিত পয়সায় অধ্যায়নরত ছাত্রছাত্রীর পরীক্ষা বন্ধ হয়ে যায়, কলকারখানায় উৎপাদন বন্ধ হয়ে যায়, জাতীয় অগ্রগতির চাকা ঠায় দাঁড়িয়ে যায়। গাড়ী পুড়ে, সম্পদ বিনষ্ট হয়, বোমা ফাটে, মানুষ মরে, পুলিশ ও পিকেটারদের এ্যাকশনে নিরীহ পথচারী আহত হয়,  ক্ষুদ্র দোকানীদের নিত্য রুজীর পাট চুকে যায়- অভূক্ত থাকতে হয় সিংহভাগ জনগোষ্ঠীকে, যে সিংহভাগ জনগোষ্ঠী ভোগান্তির চরম মূল্য দেয়- তাদেরই ভোটে নির্বাচিত নেতাকর্মীরা হরতালের নামে জনভোগান্তির সৃষ্টি করে। সুতরাং হরতাল একটি রাজনৈতিক কিংবা গণতান্ত্রিক অধিকার যাই বলি না কেন- তা নি:সন্দেহে জনভোগান্তির অন্যমত নিয়ামক। পিকেটিং, জঙ্গি মিছিল, পুলিশী তৎপরতা বা সাজ সাজ রব ইত্যাদী বাদ রেখে হরতাল আহবান করে দেখুন না- ফলাফল কি আসে? রাজনৈতিক দল গুলোর সকল ইচ্ছা অনিচ্ছা, চাওয়াা পাওয়া, বক্তব্য বিবৃতি- জাতী  রেডিও টেলিভিশন তথা ইলেকট্রনিক ও প্রিন্ট মিডিয়ার মাধ্যমে সদা সর্বদা অবগত হয়। সিদ্ধান্ত নেয়ার দায়দায়িত্বটা না হয় জনগণের উপরই ছেড়ে দিয়ে দেখুন। হরতাল আহবান করা যেমন গণতান্ত্রিক অধিকার, ঠিক তেমনই হরতাল বর্জন বা প্রত্যাক্ষান করাও গণতান্ত্রিক অধিকার। হরতাল কর্মসূচীর মধ্যে হয়তো জাতীর কল্যাণ নিহিত থাকতে পারে, কিন্তু তাই বলে তা আজ কেউই স্বত:স্ফুর্তভাবে মেনে নেয়না। তবুও রাজনৈতিক দলগুলো হরতাল শেষে বিবৃতি দেয়- জনগণ স্বত:স্ফুর্তভাবে হরতালে সারা দিয়েছে- কিংবা আমাদের হরতাল শতভাগ সফল হয়েছে। অনেকটা হুজুরের গল্পের মত। একদা এক হুজুর ধর্মসভায় ওয়াজ করছেন। তাঁর ওয়াজে মানুষ আকৃষ্ট না হয়ে একে একে সবাই চলে গেল। একজন মানুষ বসে থাকতে দেখে হুজুর ওয়াজের মধ্যে ওয়াজের সুরে বলতে লাগলো- আমার জলসায় অন্তত: একজন ইমানদার আল্লাহওয়ালা আছেন, যিনি রাত জেগে আমার জিকির আজগর শুনছে। উপস্থিত শেষ ব্যক্তিটি বলে উঠলো জী না হুজুর, আমি আল্লাহওয়ালা নই। আমি মাইকওয়ালা। আপনার ওয়াজ শেষ হলে আমি মাইক খুলে নিয়ে যাব। আর ওই মাইকের জন্য আমি রাত জেগে বসে আছি। রাজনৈতিক দলগুলোর জনপ্রিয়তা সম্পর্কে উদাসীন থাকলে একসময় সমর্থক হিসাবে ওই মাইকওয়ালাকেও পাবেন না। কোনটা স্বত:স্ফুর্ত সমর্থন আর কোনটা ভয়ে সমর্থন তা ভোটের সময়ই ফায়সালা হয়ে যায়। শুধুমাত্র গলাবাজী আর বক্তৃতা বিবৃতী দিয়ে জনসমর্থন বা স্বত:স্ফুর্ত অংশ গ্রহন নিরুপন করা যায় কি? ধর্মসভায় মাইকওয়ালা বসে ছিল ধর্ম কথা শোনার জন্য নয়, তার মাইকের জন্য- ঠিক তেমনি হরতালের দিন বাসওয়ালা বাস বের করেনি হরতালের সমর্থনে নয়, বাসের ক্ষতি সাধনের ভয়ে, দোকানদার দোকান খোলেনি তার দোকানের ক্ষতি সাধনের ভয়ে। অথচ এই ভয়তালকে হরতাল আখ্যা দিয়ে শতভাগ সফলতা দাবী করে বলা হয়ে থাকে- জনগণ স্বত:স্ফুর্তভাবে হরতালকে সমর্থন করেছে, হরতাল পালন করেছে। আগেই বলা হয়েছে- হরতাল গনতান্ত্রিক অধিকার কিন্তু এটি মৌলিক অধিকারের পর্যায়ে পরে কিনা তা ভেবে দেখা দরকার। তাছাড়া হরতাল কর্মসূচী প্রদানকারী রাজনৈতিক দলকেও ভেবে দেখা দরকার- তাদের প্রদত্ব কর্মসূচী মানুষ “হরতাল” হিসাবে মেনে নিয়েছে নাকি “ভয়তাল” হিসেবে ধিক্কার দিচ্ছে। রাজনৈতিক তাত্বিকতা, রাজনৈতিক কর্মসূচী, রাজনৈতিক এজেন্ডা আধুনিকায়ন হয়েছে সারা বিশ্বে অথচ বাংলাদেশের মত একটি উন্নয়নশীল দেশে সেই সাবেকী আমলের রাজনৈতিক কর্মসূচী হরতালকে আকড়ে ধরে রাখা হয়েছে ক্ষমতা দখলের এক হাতিয়ার হিসেবে। অধিকার আদায়ের কৌশলগত দিকের আধুনিকায়ন অপরিহার্য্য হওয়া স্বত্বেও বাংলাদেশের রাজনৈতিক অধিকার আদায়ের সর্বশ্রেষ্ট কর্মসূচী হিসেবে হরতালই বিবেচিত হয়ে থাকে সকল দলের কাছে। এ দিক থেকে যারা নিজেদেরকে উন্নত ও আধুিনক চিন্তাচেতনার ধারক বাহক রাজনৈতিক দল হিসেবে দাবী করে থাকেন, তাদের  এহেন দাবী দাওয়া প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে বিভিন্ন কর্মসূচী প্রদান করে থাকেন। যদি সেই সব রাজনৈতিক দল হরতালের মত সাবেকী কর্মসূচীকে আজকের জামানায়ও প্রধান রাজনৈতিক রনকৌশল হিসেবে বিবেচনা করে থাকেন- তারা আসলে কি মৌলবাদী ধ্যান ধারনার  গোত্রভূক্ত নয়? শুধুমাত্র ধর্মের কথা বললেই কি মৌলবাদীর লানত কপালে জুটবে? যেহেতু ধর্মীয় ধ্যান ধারণার আধুনিকায়ন করার তেমন কোন সুযোগ নেই, প্রার্থনা পদ্ধতির রদবদল বা ডিজিটালাইজডও করার কোন ফাঁকফোকর নেই, সেই হেতু ও এক্ষেত্রে ভাঙ্গা রেকর্ড হলেও ওই পুরানোটাই যে বাজাতে হয়। অথচ হরতাল কোন ধর্মীয় বিধি বিধান বা ঐশি নির্দেশনামাও নয়। সুতরাং দাবী আদায়ের এই পদ্ধতিটি যারা আধুনিকায়ন করার চিন্তা চেতনা করার কথা ভাবে না- তাদেরকে বা সেই সব রাজনৈতিক দলগুলি এক অর্থে মৌলবাদী ধ্যান ধারনার ধারক বাহক ছাড়া আর কি হতে পারে। সম্প্রতি হেফাজতের তান্ডব জাতি দেখেছে। মুসলিম ধর্মালম্বীরা কোরআন শরীফকে পবিত্র গ্রন্থ হিসেবে সম্মান ও মান্য করে থাকে। সেজন্য কোরআনের সামান্যতম অবমাননা তাদের মনে ক্ষোভ সৃষ্টি করে। একই কারণে কোরআন অবমাননাকে কেন্দ্র করে বহু জায়গায় তুলকালাম কান্ড ঘটে থাকে, এমনকি প্রাণহানির ঘটনাও দেখা যায়। গত ৬মে হেফাজতে ইসলাম কর্তৃক ঢাকা অবরোধকালে মতিঝিল এলাকায় ব্যাপক তান্ডব ঘটে। সেদিন কতিপয় দুর্বৃত্ত বায়তুল মোকাররম এলাকায় খুচরা দোকানগুলোতে অগ্নিসংযোগ করলে প্রায় ৬৩৫টি কোরআন শরীফ পুড়ে যায়। এ ঘটনার প্রতিক্রিয়া হিসেবে জামায়াত-বিএনপি ও হেফাজতের নেতা-কর্মীরা দাবি করেন, আওয়ামীলীগের কর্মীরা ছদ্মবেশে এসে কোরআনে আগুন দিয়েছে। আওয়ামীলীগের বক্তব্য, জামায়াত-বিএনপি ইস্যু সৃষ্টির উদ্দেশ্যে এ অপকর্ম করেছে। ধর্মপ্রাণ মানুষের বক্তব্য- এ অপকর্ম যারাই করুক না কেন, তাদেরকে সনাক্ত করে বিচারের আওতায় আনা উচিত। মজার বিষয় হলো, যারা নিজেদেরকে ইসলাম ধর্মের রক্ষক হিসেবে দাবি করেন এবং প্রয়োজনে জীবন উৎসর্গ করতে রাজী বলে সংকল্প ব্যক্ত করে থাকেন-তারা এ বিষয়ে একেবারেই নিশ্চুপ। এর পরেও কি প্রগতিশীল ধারার রাজনীতিবিদদের হুশ ফিরবেনা? রাজতন্ত্র, গণতন্ত্র, সমাজতন্ত্র  এমনকি জমিদারতন্ত্রের এপিঠ ওপিঠ বিশ্ব দেখেছে- দেখছে। মানুষ কখনও ঝুকেছে রাজতন্ত্রের দিকে- কখনও ঝুকেছে সমাজতন্ত্রের দিকে আবার কখনও ঝুকেছে গণতন্ত্রের দিকে। পাশাপাশি স্বৈরতন্ত্রের ইতিবাচক নেতিবাচকের নজিরও রয়েছে পৃথিবীতে। গণতান্ত্রিক পদ্ধতিতে নির্বাচিত হয়ে কুখ্যাত হিটলার ক্ষমতায় এসে যদি নাতসী নিধন যজ্ঞ না চালাতো তবে হয়তো আধুনিক জার্মানের জন্ম হতো না। মাও সেতংু যদি তার স্বৈরতন্ত্র না চালাতো তবে হয়তো চীনারা আজো আফিম খেয়ে বুদ হয়ে পরে থাকতো। গণতান্ত্রিক পন্থায় ক্ষমতায় এসে কিম ইল সুং যদি স্বৈরতন্ত্র না চালাতো তবে হয়তো আধুনিক কোরিয়ার মানুষ আজো শুধুমাত্র পেটের ক্ষুধা মিটাতে কুত্তা, বিড়াল, সাপ, ইদুর, বাদুর, শিয়াল, ছুচো দিয়ে উদর পুর্তি করতো। সুতরাং রাষ্ট্রের উন্নয়ন চিন্তা চেতনার আগে রাজনৈতিক কর্মসূচীর উন্নয়ন ও যুগোপযোগী এজেন্ডা প্রণয়ন অপরিহার্য্য। শুধুমাত্র একটি অরগানাইজ ফোর্স নির্ভর রাজনৈতিক দলের ব্যানারে কর্মসূচী দিয়ে আর যাই তাই হোক না কেন- কল্যাণ রাষ্ট বিনির্মানে এর কোন ইতিবাচক ভূমিকা আশা করা যায় না। হয়তো ওই অর্গানাইজ রাজনৈতিক দলের দেয়া কর্মসূচী সফল হলেও হতে পারে কিন্তু তাই বলে সার্বিক জনকল্যাণে তা কতটুকু সফল হবে তা নতুন করে ভেবে দেখার এখনই সময়। তাছাড়া এটা সময়েরও দাবী। আধুনিক বিশ্বে উন্নয়নের পূর্ব শর্ত হিসেবে স্থিতিশীল রাজনৈতিক পরিবেশকেই বিবেচনা করা হয়ে থাকে। অথচ আমরা সেই উন্নয়নের কথা বলে উল্টোরথের যাত্রী হয়ে কোথায় যে চলেছি, তা বোধ করি একজন ঝানু রাজনীতিবিদও বলতে পারবেন না। আর এজন্যই বোধ করি আজকের রাজনীতিবিদগণ যে যার মত করে কথার ফুলঝুড়ি ছোটাচ্ছেন। দায়িত্বশীল রাজনীতিবিদগণ যদি শুধুমাত্র অন্যকে খাটো করার জন্য দায়ত্বহীন কথাবার্তা বলেন-তবে সাধারণ মানুষ কোথায় যাবেন? এখনও অনেকেই সাবেকী কলকি নেড়ে সমকালের গল্প বলছেন- জনগণ কি তা মেনে নেবে? নিলেও নিতে পারে। যেহেতু মানুষের বুদ্ধি-সুদ্ধি অনেক সময় গাধার চেয়ে কম হয়ে যায় কিনা। রাজনৈতিক মতাদর্শ বা আদর্শের রামাবলী গায়ে দিয়ে অরাজনৈতিক কার্যকলাপ এ জাতীকে আর কতদিন দেখতে হবে তা আল্লাহই ভাল জানেন। মসনদে বসলেই- হরতাল হারাম। মসনদচ্যুৎ হলেই হরতাল গনতান্ত্রিক অধিকার। কি বিচিত্র এই মাঠ। একই দল, একই নেতা, একই কর্মী, একই সমর্থক, অথচ এ পারে থাকলে যা হারাম, ওপারে বসলেই তা হালাল। হারাম হালাল, আর বৈধ অবৈধের ঘুটি চালাচালী আর কত দিন? নাকি রাজনৈতিক দলগুলো আমার মত হয়েছে? “আমি খ্যাপা কি যে চাই/ তা আমি নিজেই জানিনে”। এ জাতিকে আর কত দিন রাজনৈতিক দলগুলোর ল্যাবরেটরীর গিনিপিগ হয়ে থাকতে হবে। স্বাধীন দেশের রাজনৈতিক কর্মসূচীর নামে আর কত সম্পদ ধংস হবে, আর কত রক্ত ঝড়বে, আর কত নিরীহ মানুষকে রাজনৈতিক যুপকাষ্ঠের বলি হতে হবে? এ সব প্রশ্নের উত্তর কে দেবে? কে নেবে এই ধংসযজ্ঞের দায়ভার ?  “দিনে দিনে বাড়িতেছে দেনা-সুধিতে হইবে ঋণ” উদ্ধৃত কবিতার পংতিটি কারো অজানা থাকার কথা নয়।

Shamol Bangla Ads

email : ejuger.deep@yahoo.com

সর্বশেষ - ব্রেকিং নিউজ

Shamol Bangla Ads
error: কপি হবে না!