স্টাফ রিপোর্টার : কৃষিমন্ত্রী বেগম মতিয়া চৌধুরী সদ্য প্রকাশিত অনলাইন নিউজপোর্টাল শ্যামলবাংলা২৪ডটকমকে শুভেচ্ছা জানিয়েছেন। তিনি শ্যামলবাংলার অগ্রযাত্রা কামনা করে বলেছেন, প্রিন্ট ও ইলেকট্রনিক মিডিয়াকে পেছনে ফেলে নতুন প্রজন্মের কাছে অনলাইন মিডিয়াই এখন প্রধান সামাজিক মাধ্যম হয়ে দাড়িয়েছে। যার সুবাদে এখন আমরা কেবল প্রতিঘন্টার সংবাদচিত্রই নয়, সমস্ত গণমাধ্যমগুলোকেই এক নিমিষেই দেখতে পাচ্ছি। উন্নত দেশগুলোর সাথে তাল মিলিয়ে এটা তথ্য-প্রযুক্তির অগ্রগতিই প্রমাণ করে। আর এত অল্প সময়ে উন্নয়নশীল রাষ্ট্র বাংলাদেশে তথ্য-প্রযুক্তির ওই অগ্রগতি সম্ভব হচ্ছে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ডিজিটাল রূপরেখার কারণে।
কৃষিমন্ত্রীর সাথে শেরপুরের নকলা উপজেলায় ৩ আগস্ট শনিবার সন্ধ্যায় শ্যামলবাংলা২৪ডটকমের সম্পাদক-প্রকাশক রফিকুল ইসলাম আধার, ব্যবস্থাপনা সম্পাদক ফারহানা পারভীন মুন্নী এক সৌজন্য সাক্ষাতে গেলে তিনি ওই কথা বলেন। এসময় তিনি আরও বলেন, যেকোন গণমাধ্যমেরই জাতি ও সমাজের কাছে দায়বদ্ধতা রয়েছে। এ দায়বদ্ধতা নিশ্চিত করতে হলে সংবাদ মাধ্যমে নিরপেক্ষতা, বস্তুনিষ্ঠতা ও বাস্তবতার প্রতিফলন ঘটাতে হবে। তিনি আশা প্রকাশ করে বলেন, সাংবাদিকতা জীবনের দীর্ঘদিনের অভিজ্ঞতা কাজে লাগিয়ে সময়ের সাহসী সাংবাদিক রফিকুল ইসলাম আধারের নেতৃত্বে শ্যামলবাংলা সকল দায়বদ্ধতাকে স্মরণে রেখেই দূর্যোগ-ক্রান্তি, অনিয়ম-দূর্নীতি, অবহেলা-বঞ্চনার পাশাপাশি উন্নয়ন সম্ভাবনার চিত্র তুলে ধরে দেশ ও জাতির উন্নয়নে শরিক হবে। সেইসাথে আধুনিক তথ্য-প্রযুক্তির জ্ঞান বিস্তারে নতুন প্রজন্মের তরুণ-তরুণী, যুবক-যুবতীদের প্রণোদনা দিয়ে দায়িত্বশীল ভূমিকা পালন করবে।
কৃষিমন্ত্রীর সাথে শ্যামলবাংলার সৌজন্য সাক্ষাতকালে জেলা আইনজীবী সমিতির সভাপতি এড. একেএম মোছাদ্দেক ফেরদৌসী, সিনিয়র সহকারী পুলিশ সুপার (সার্কেল) সালাউদ্দিন শিকদার, উপজেলা আওয়ামী লীগের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি গোলাম রব্বানী, উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা খালিদ এফতেখার, উপজেলা ভাইস চেয়ারম্যান হাফিজুর রহমান লিটন ও সৈয়দা উম্মে কুলসুম রুনুসহ অন্যান্যরা উপস্থিত ছিলেন।
