শ্রমিক তপ্ত রোদে পুড়ে খাক হয়
কঠোর পরিশ্রমে ঘামে গা ভিজায়
শীতে কুঁকড়া লাগে,
বৃষ্টিতে ভিজে জ্বর সর্দি আনে
তবুও কর্মযজ্ঞ নিরলসভাবে চালিয়ে যায়।
ভাত কাপড় আর সংসারের হাসির জন্য।
এতটুকুই তো চায় এর তো বেশি না!
বেতন ভাতা মনগড়া মত প্রদান করো
সময়ের বেতন সময়ে দাও না
তা কতটা যে নির্মম জানো না।
আবার ইচ্ছে হলে মেরেও খাও
কী ভয়াবহ আচরণ!
শ্রমিক কি খাই না খাই সে খবর তুমি রাখো না
তাতে তোমার যায়ও আসে না
বল তো তুমি কেমন মালিক?
অথচ তুমি যে অট্টলিকাতে থাকো, মানসম্মত খাবার আহার করো, দামি দামি স্যুট কোট পরো
দামি দামি গাড়িতে চড়ো
বিলাসবহুল জীবন যাপন করো তা শ্রমিকের অবদান।
দিন দিন তোমার পুঁজি বড় থেকে বড় হয়
শ্রমিকের একনিষ্ঠা শ্রম আর সততায়।
বছর পেরিয়ে বছর যায় অথচ
বেতন ভাতা বাড়ে না, সংসারে সুখও আসে না
শ্রমিকের নাভিশ্বাসও থামে না
মালিক তোমার মুখে হাসি শ্রমিকের চোখে কান্না
তোমার বাড়ে শ্রমিকের কেন না?
মালিক! এই মে তে জবাব চাই? দিতে হবে।
