শেরপুর জেলায় প্রথমবারের মতো আবাদ হয়েছে সুপারফুড হিসেবে পরিচিত চিয়াসীড। ১০ এপ্রিল বৃহস্পতিবার সকালে বার্ষিক কর্মসম্পাদন চুক্তি ২০২৪-২৫ অর্থবছরের আওতায় ‘বারি চিয়া-১’ জাতের চিয়া সীডের উৎপাদনশীলতা ও উৎপাদন প্রযুক্তির উপর মাঠ দিবস অনুষ্ঠিত হয়।

জেলা সরেজমিন গবেষণা বিভাগের উদ্যোগে সদর উপজেলার কামারিয়া ইউনিয়নের তেঁতুলতলা গ্রামে আয়োজিত এ মাঠ দিবসে প্রধান অতিথি হিসেবে বক্তব্য দেন জেলা সরেজমিন গবেষণা বিভাগের প্রধান বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা একেএম জোনায়েদ উল-নুর।
মাঠ দিবসে আরও বক্তব্য রাখেন জেলা সরেজমিন গবেষণা বিভাগের উর্ধ্বতন বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা মো. মিজানুর রহমান, বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা ড. মো. ফরিদুল ইসলাম, চিয়াসীড চাষি মো. শিমুল মিয়া প্রমুখ।

মাঠ দিবসে বাংলাদেশে চিয়াসীড চাষের সম্ভাবনা ও পুষ্টিগুণ তুলে ধরা হয়। বক্তারা বলেন, চিয়াসীডে একাধিক ভিটামিন, প্রচুর পরিমাণ অ্যান্টি অক্সিড্যান্ট, ওমেগা থ্রি ফ্যাটি অ্যাসিড থাকায় শরীরের জন্য অনেক উপকারী। শরীরে অতিরিক্ত চর্বি ও কোলেস্টেরলের সমস্যা কমাতে সাহায্য করে চিয়াসীড। শেরপুরের মাটি ও আবহাওয়া অনুকূলে থাকায় আশানুরূপ চিয়া বীজ উৎপাদনের উজ্জ্বল সম্ভাবনা রয়েছে।
এসময় সরেজমিন গবেষণা বিভাগের অন্যান্য কর্মকর্তাগণসহ স্থানীয় শতাধিক চাষি উপস্থিত ছিলেন।
