ads

রবিবার , ১৯ জানুয়ারি ২০২৫ | ৫ই ফাল্গুন, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়ের নিবন্ধনপ্রাপ্ত অনলাইন নিউজ পোর্টাল
  1. ENGLISH
  2. অনিয়ম-দুর্নীতি
  3. আইন-আদালত
  4. আন্তর্জাতিক
  5. আমাদের ব্লগ
  6. ইতিহাস ও ঐতিহ্য
  7. ইসলাম
  8. উন্নয়ন-অগ্রগতি
  9. এক্সক্লুসিভ
  10. কৃষি ও কৃষক
  11. ক্রাইম
  12. খেলাধুলা
  13. খেলার খবর
  14. চাকরির খবর
  15. জাতীয় সংবাদ

গাজার রাস্তায় নেমে এসেছে হাজার হাজার মানুষ, দেখা যাচ্ছে হামাস যোদ্ধাদেরও

শ্যামলবাংলা ডেস্ক
জানুয়ারি ১৯, ২০২৫ ৯:০৩ অপরাহ্ণ

যুদ্ধবিরতি শুরু হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে হাজার হাজার ফিলিস্তিনি গাজাজুড়ে রাস্তায় নেমে আসেছে। কেউ কেউ উদযাপন করছে, কেউ আত্মীয়দের কবর দেখতে যাচ্ছে। আবার অনেকে ক্যাম্প থেকে তাদের বিধ্বস্ত বাড়ির অবস্থা দেখতে যাচ্ছেন।

Shamol Bangla Ads

এক বছরেরও বেশি সময় ধরে মধ্য গাজা উপত্যকার দেইর আল-বালাহতে আশ্রয় নেওয়া বাস্তুচ্যুত নারী আয়া একটি রয়টার্সকে বলছিলেন, ১৫ মাস মরুভূমিতে হারিয়ে যাওয়ার পর আমার মনে হচ্ছে অবশেষে আমি পান করার জন্য কিছু পানি পেয়েছি। আমি আবার জীবিত বোধ করছি।

গাজার উত্তরাঞ্চলে, যেখানে সবচেয়ে তীব্র ইসরায়েলি বিমান হামলা হয়েছিল, সেখানে শত শত লোক ধ্বংসস্তূপ ও দুমড়ে-মুচড়ে যাওয়া ধাতবের বিধ্বস্ত সারির মধ্য দিয়ে হাঁটতে বের হয়েছেন। দক্ষিণাঞ্চলীয় শহর খান ইউনিসের মধ্য দিয়ে হামাস যোদ্ধারা গাড়ি চালিয়ে জনতার দিকে হাত নাড়ছে। সেখানে জনতাও তাদের প্রতি উচ্ছ্বাস প্রকাশ করছে। লোকজনকে ‘আল-কাসেম ব্রিগেডসকে অভিবাদন’ বলে স্লোগান দিতে দেখা যায়। একজন হামাস যোদ্ধা রয়টার্সকে বলেন, আমাদের সব প্রতিরোধ দল এখানে অবস্থান করছে।

Shamol Bangla Ads

জাতিসংঘের খাদ্য সংস্থা জানিয়েছে, দক্ষিণে কারেম আবু সালেম ক্রসিং এবং উত্তরে জিকিমের আরেকটি ক্রসিং থেকে মানবিক ত্রাণবাহী ট্রাকগুলো গাজায় প্রবেশ করতে শুরু করেছে। প্রথম ট্রাকগুলোতে গমের আটা এবং রেডি-টু-ইট ফুড ‘নিদারুণ প্রয়োজনে মানুষের জন্য’ আনা হয়েছে। মানবিক সহায়তার জন্য এই যুদ্ধবিরতি গুরুত্বপূর্ণ। নিরাপত্তা ও প্রবেশাধিকার নিশ্চিত করতে হবে।

যুদ্ধবিরতির পর প্রথম ধাপে শত শত ফিলিস্তিনিকে ইসরায়েলি কারাগার থেকে মুক্তি দেওয়া হবে বলে আশা করা হচ্ছে। যার মধ্যে কুখ্যাত ওফার কারাগারে থাকা ৯৫ জন রয়েছে। অধিকৃত পশ্চিম তীরের জেনিন শরণার্থী শিবিরের মারিয়াম ওয়াইস আল জাজিরাকে জানান, কারাবন্দি তিন ছেলের মধ্যে দু’জন মুক্তি পাবে বলে আশা করা হচ্ছে। তিনি বলেন, আমি যখন প্রথম শুনেছিলাম (যুদ্ধবিরতির কথা) তখন হতবাক হয়ে গিয়েছিলাম। আমি কাঁপতে শুরু করি এবং হঠাৎ অসুস্থ বোধ করি। আমার চারপাশে যারা ছিল তারা জিজ্ঞাসা করতে শুরু করেছিল, তোমার কী হয়েছে? আমি বললাম, জানি না, হয়তো আমি খুব খুশি। জানি না আমার কেমন লাগছে!

সর্বশেষ - ব্রেকিং নিউজ

Shamol Bangla Ads
error: কপি হবে না!