ads

শনিবার , ৫ অক্টোবর ২০২৪ | ৪ঠা জ্যৈষ্ঠ, ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়ের নিবন্ধনপ্রাপ্ত অনলাইন নিউজ পোর্টাল
  1. ENGLISH
  2. অনিয়ম-দুর্নীতি
  3. আইন-আদালত
  4. আন্তর্জাতিক
  5. আমাদের ব্লগ
  6. ইতিহাস ও ঐতিহ্য
  7. ইসলাম
  8. উন্নয়ন-অগ্রগতি
  9. এক্সক্লুসিভ
  10. কৃষি ও কৃষক
  11. ক্রাইম
  12. খেলাধুলা
  13. খেলার খবর
  14. চাকরির খবর
  15. জাতীয় সংবাদ

মহারশি নদীর বাধ উচু করার সুযোগ নেই : শেরপুরে পাউবোর প্রধান প্রকৌশলী

জুবাইদুল ইসলাম
অক্টোবর ৫, ২০২৪ ৮:১৫ অপরাহ্ণ

পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) প্রধান প্রকৌশলী মো. আসাদুজ্জামান বলেছেন, মহারশি নদীর দুপাশে বাড়িঘরের যে অবস্থা, তাতে বাধ উচু করার কোন সুযোগ নেই। তবে বাধের যে সমস্ত এলাকায় ভেঙেছে এবং ভাঙনকবলিত জায়গাগুলো ভালোভাবে মেরামত করা হবে, যাতে আর না ভাঙে। তিনি ৫ অক্টোবর শনিবার দুপুরে শেরপুরের ঝিনাইগাতী উপজেলার রামেরকুড়া ও খৈলকুড়া এলাকায় ভারত থেকে নেমে আসা পাহাড়ি ঢলে ভেঙে যাওয়া বাধের স্থান পরিদর্শন শেষে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে এসব কথা বলেন।

Shamol Bangla Ads

তিনি আরও বলেন, ভারতের মেঘালয়ের পাদদেশে অবস্থিত মহারশি নদী ১৭ কিলোমিটার লম্বা। এই নদীতে যে বাধটি আছে সেটি ১৯৮৫/৮৬ সালে কাবিখা প্রকল্পের আওতায় ইউপি চেয়ারম্যানদের মাধ্যমে মাটি কেটে করা হয়েছে। বাধের দুটি সাইডের মধ্যে কান্ট্রি সাইডের অধিকাংশ জায়গা মানুষের বাড়ির বাহির আঙিনায় পড়েছে। আবার রিভার সাইডে বাধে কোন স্লোপ নাই। তাই সেখানের কোন কোন জায়গায় যদি এক ফুটও উচু করা হয়, তাহলে লোকজন তাদের বাড়ির দরজা-জানালাও খুলতে পারবেন না। সেজন্যই এখানে বাধ উচু করার কোন সুযোগ নেই। তবে যেখানে বাধ ভেঙেছে বা নিচু আছে সেগুলো উচু করে দিতে হবে।

তিনি বলেন, মহারশি নদীর যে পাঁচটি জায়গায় ভাঙন রয়েছে সেগুলো শুষ্ক মৌসুমে ভালো করে বেঁধে দেওয়া হবে। এরপর ইনশাআল্লাহ কোন সমস্যা থাকবে না আশা করছি। তবে বাধের নিকটবর্তী বসবাসকারীদের আপত্তির কথা উল্লেখ করে তিনি বলেন, বাধ উচু করা হলে তারা বাড়িঘর থেকে বের হতে পারবেন না। এটিও একটি সমস্যা। কাজেই সবার সাথে কথা বলে যেটি ভালো হয়, সেভাবেই কাজটি করা হবে।

Shamol Bangla Ads

পরিদর্শনকালে প্রধান প্রকৌশলীর সাথে শেরপুর পানি উন্নয়ন বোর্ডের নির্বাহী প্রকৌশলী মো. নকিবুজ্জামান খানসহ জেলা পানি উন্নয়ন বোর্ডের অন্যান্য কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।

উল্লেখ্য, প্রতিবছরই ভারতের উজান থেকে নেমে আসা পাহাড়ি ঢল ও টানা বর্ষণে সীমান্তবর্তী ঝিনাইগাতী উপজেলার মহারশি নদীর এই বাধ ভেঙে উপজেলা সদর বাজারসহ প্লাবিত হয় বিস্তীর্ণ এলাকা। ক্ষয়ক্ষতি হয় বাজারের ব্যবসায়ী মহলসহ উপজেলার হাজার হাজার কৃষকের আমন-সবজি আবাদসহ বিভিন্ন ফসল ও ঘর-বাড়ির। এবারও গত দুদিন ধরে শেরপুরের তিনটি উপজেলার অন্তত দেড় শতাধিক গ্রাম পাহাড়ি ঢলে প্লাবিত হয়েছে।

সর্বশেষ - ব্রেকিং নিউজ

Shamol Bangla Ads
error: কপি হবে না!