ads

রবিবার , ২২ সেপ্টেম্বর ২০২৪ | ১৪ই বৈশাখ, ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়ের নিবন্ধনপ্রাপ্ত অনলাইন নিউজ পোর্টাল
  1. ENGLISH
  2. অনিয়ম-দুর্নীতি
  3. আইন-আদালত
  4. আন্তর্জাতিক
  5. আমাদের ব্লগ
  6. ইতিহাস ও ঐতিহ্য
  7. ইসলাম
  8. উন্নয়ন-অগ্রগতি
  9. এক্সক্লুসিভ
  10. কৃষি ও কৃষক
  11. ক্রাইম
  12. খেলাধুলা
  13. খেলার খবর
  14. চাকরির খবর
  15. জাতীয় সংবাদ

ঝিনাইগাতীতে সেতু নির্মাণ কাজ বন্ধ : দুর্ভোগ কমছে না ১৫ গ্রামের মানুষের

খোরশেদ আলম, ঝিনাইগাতী
সেপ্টেম্বর ২২, ২০২৪ ৪:০২ অপরাহ্ণ

শেরপুরের ঝিনাইগাতী উপজেলার কাংশা ইউনিয়নের বাঁকাকুড়া এলাকায় কালঘোষা নদীর উপর সেতু নির্মাণ কাজ বন্ধ করে ঠিকাদার উধাও হয়েছে। ফলে ওই পথে যাতায়াতকারী ১৫ গ্রামের হাজারও মানুষের দুর্ভোগ কমছে না।

Shamol Bangla Ads

জানা গেছে, ঝিনাইগাতী উপজেলার গান্দিগাও-বাঁকাকুড়া রাস্তার পূর্ব বাঁকাকুড়া কালঘোষা নদী পাড়ি দিয়ে গান্দিগাও, ডেফলাই, ভালুকা, ফুলহাড়ি, নকশী, হালচাটি, গজনী, পানবর, আয়নাপুর, নাচনমহুরি ও ধানশাইলসহ ১৫টি গ্রামের হাজার হাজার মানুষ যাতায়াত করে থাকে। কিন্তু এ নদীর উপর একটি সেতু না থাকায় চরম দুর্ভোগ পোহাতে হয় ওই পথে যাতায়াতকারীদের। পরে মানুষের দুর্ভোগ লাঘবে ২০২২ সালে স্থানীয় সরকার প্রকৌশল অধিদপ্তর এলজিইডি বিশ্বব্যাংকের অর্থায়নে ৬ কোটি ৪০ লাখ টাকা ব্যয়ে ওই নদীর উপর একটি সেতু নির্মাণ কাজ হাতে নেয়। টেন্ডারের মাধ্যমে সেতু নির্মাণের কাজটি পায় শেরপুরের ঠিকাদারী প্রতিষ্ঠান আক্রাম এন্টারপ্রাইজ। ২০২২ সালের ২৩ সেপ্টেম্বর সেতু নির্মাণ কাজের ভিত্তি প্রস্তর স্থাপন করা হয়। সাবেক সংসদ সদস্য একেএম ফজলুল হক নির্মাণ কাজের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করেন।

উপজেলা এলজিইডি সূত্রে জানা গেছে, ২০২৪ সালের ৩ জানুয়ারির মধ্যে নির্মাণ কাজ শেষ হওয়ার কথা থাকলেও এখনও নির্মাণ কাজ শেষ হয়নি। উপরন্তু গত ৬ মাস থেকে নির্মাণ কাজ বন্ধ রয়েছে বলে জানিয়েছেন স্থানীয়রা।

Shamol Bangla Ads

কাংশা ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান আতাউর রহমান, উপজেলা ট্রাইবাল ওয়েলফেয়ার অ্যাসোসিয়েশনের চেয়ারম্যান নবেশ খকশী, গান্দিগাঁও গ্রামের সাবেক ইউপি সদস্য মোতালেব হোসেনসহ স্থানীয়রা জানান, ঠিকাদারের লোকজন গত প্রায় ৬ মাস পূর্বে কাজ বন্ধ করে চলে যায়। এতে নির্ধারিত সময় পেরিয়ে গেলেও সেতুটির নির্মাণ কাজ শেষ হয়নি। এতে চলাচলে দুর্ভোগের শিকার হচ্ছেন স্থানীয়রা। স্থানীয়দের অভিযোগ, সেতু নির্মাণের স্থানের পাশ দিয়ে পথচারীদের যাতায়াতের জন্য বিকল্প কোন সেতু বা পথ নির্মাণ করা হয়নি। ফলে এ পথে যাতায়াতকারী ১৫ গ্রামের মানুষের চরম দুর্ভোগ পোহাতে হচ্ছে।

ঠিকাদার প্রতিষ্ঠানের স্বত্বাধিকারী আকরাম হোসেনের সাথে ফোনে যোগাযোগের চেষ্টা করা হলে তিনি ফোন ধরেননি। তবে এ ব্যাপারে এলজিইডির উপজেলা প্রকৌশলী শুভ বসাক বলেন, ঠিকাদারকে কাজ সম্পন্ন করে দেয়ার জন্য বারবার তাগাদা দেয়া হচ্ছে। কিন্তু সংশ্লিষ্ট অধিদপ্তর থেকে নির্মাণ কাজ শেষের তারিখ বাড়িয়ে নিয়েছেন।

সর্বশেষ - ব্রেকিং নিউজ

Shamol Bangla Ads
error: কপি হবে না!