ads

বৃহস্পতিবার , ২৯ আগস্ট ২০২৪ | ৩০শে পৌষ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়ের নিবন্ধনপ্রাপ্ত অনলাইন নিউজ পোর্টাল
  1. ENGLISH
  2. অনিয়ম-দুর্নীতি
  3. আইন-আদালত
  4. আন্তর্জাতিক
  5. আমাদের ব্লগ
  6. ইতিহাস ও ঐতিহ্য
  7. ইসলাম
  8. উন্নয়ন-অগ্রগতি
  9. এক্সক্লুসিভ
  10. কৃষি ও কৃষক
  11. ক্রাইম
  12. খেলাধুলা
  13. খেলার খবর
  14. চাকরির খবর
  15. জাতীয় সংবাদ

চাঁদাবাজির মামলার শ্রীবরদীর ভেলুয়া ইউপি চেয়ারম্যান কারাগারে

স্টাফ রিপোর্টার
আগস্ট ২৯, ২০২৪ ১১:০০ পূর্বাহ্ণ

চাঁদাবাজির মামলায় শেরপুরের শ্রীবরদী উপজেলার ভেলুয়া ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যানকে কারাগারে পাঠিয়েছে আদালত। ২৮ আগস্ট বুধবার দুপুরে জামিন প্রার্থনা করে আদালতের হাজির হলে শেরপুরের শ্রীবরদী জিআর আমলী আদালতের বিচারক মো. নূর-ই-জাহিদ ওই রায় দেন।
এর আগে গত ২২ আগস্ট শ্রীবরদী থানায় মামলাটি দায়ের করেন মো. আরমান খন্দকার নামের এক যুবক। বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন শেরপুর কোর্ট পুলিশ পরিদর্শক খন্দকার শহিদুল ইসলাম।

Shamol Bangla Ads

মামলা সূত্রে জানা যায়, ভেলুয়া ইউনিয়নের চেয়ারম্যান আব্দুল করিম নানা সময়ে সরকারি টিউবওয়েল, বয়স্ক ভাতার কার্ড, মাতৃত্বকালীন ভাতার কার্ড সহ অন্যান্য নাগরিক সুবিধা প্রদানের জন্য বিভিন্ন মানুষের কাছে অগ্রিম টাকা গ্রহন করে। কিন্তু কার্ড না দেয়ায় পরেও এলাকাবাসী প্রতিবাদ করার সাহস পেতো না। তবে বর্তমান সরকার শ্রীবরদী উপজেলার সকল ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যানদের সরিয়ে দিয়ে প্রশাসক নিয়োগের খবর পাওয়ার পর ক্ষুব্ধ হয়ে ওঠেন এলাকাবাসী। এর জের ধরে লোকজন ইউনিয়ন পরিষদে গিয়ে চেয়ারম্যান কাছে টাকার দাবিতে আন্দোলন করে।

এ ঘটনায় আরমান খন্দকার নামে এক যুবককে উস্কানিদাতা হিসেবে ধারনা করে তার মাছের প্রজেক্টে হামলা ও লুটপাট করে এবং দুই লক্ষ টাকা চাঁদা দাবি করেন চেয়ারম্যান আব্দুল করিম। এসময় চেয়ারম্যানের লোকজনের হামলায় বেশ কয়েকজন গুরুতর আহত হন। পরে এ ঘটনায় ২২ আগস্ট শ্রীবরদী থানায় মামলা দায়ের করে আরমান খন্দকার। যার নাম্বার-৬। পরবর্তীতে আদালতে হাজির হলে কারাগারে পাঠায় আদালত।

Shamol Bangla Ads

মামলার বাদী মো. আরমান খন্দকার বলেন, চেয়ারম্যান অত্যন্ত নিম্ন মনের একজন মানুষ। সাধারণ গরিবকে ঠকিয়ে সে টাকা পাহাড় করেছে। দুস্তদের সকল সুবিধা সে টাকার বিনিময়ে করেছে। আমার কাছে সে দুই লাখ টাকা চাঁদা দাবি করেছে। আমার মৎস প্রজেক্ট ভাঙচুর করেছে। আদালত তাকে জামিন না দেওয়ায় আমি খুব খুশি হয়েছি। আশা করি আমি ন্যায়বিচার পাবো।

এ বিষয়ে বাদী পক্ষের আইনজীবী অ্যাডভোকেট শাহীন বলেন, চাঁদাবাজির মামলায় করিম চেয়ারম্যান জামিন প্রার্থনা করলে আদালত তাকে জেল হাজতে পাঠিয়েছে। পরবর্তী শুনানিতে আমরা ন্যায় বিচারের জন্য আদালতকে আবার অবগত করবো। আশা করি ন্যায়বিচার সুনিশ্চিত হবে।
এ ব্যাপারে শেরপুর কোর্ট পরিদর্শক খন্দকার শহিদুল ইসলাম বলেন, আদালতের নির্দেশে আব্দুল করিমকে কারাগারে পাঠানো হয়েছে।

সর্বশেষ - ব্রেকিং নিউজ

Shamol Bangla Ads
error: কপি হবে না!