ads

মঙ্গলবার , ১৯ ডিসেম্বর ২০২৩ | ৩০শে ভাদ্র, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়ের নিবন্ধনপ্রাপ্ত অনলাইন নিউজ পোর্টাল
  1. ENGLISH
  2. অনিয়ম-দুর্নীতি
  3. আইন-আদালত
  4. আন্তর্জাতিক
  5. আমাদের ব্লগ
  6. ইতিহাস ও ঐতিহ্য
  7. ইসলাম
  8. উন্নয়ন-অগ্রগতি
  9. এক্সক্লুসিভ
  10. কৃষি ও কৃষক
  11. ক্রাইম
  12. খেলাধুলা
  13. খেলার খবর
  14. চাকরির খবর
  15. জাতীয় সংবাদ

ময়মনসিংহ বিভাগে ভোটার সংখ্যা ৯৫ লক্ষ ৬৫ হাজার ২২২, ভোটকেন্দ্রের সংখ্যা ৩ হাজার ৭৭

নজরুল ইসলাম, স্টাফ রিপোর্টার, ময়মনসিংহ
ডিসেম্বর ১৯, ২০২৩ ৩:৪৯ অপরাহ্ণ

আসন্ন দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ময়মনসিংহ বিভাগের চার জেলায় মোট ভোটার সংখ্যা ৯৫ লক্ষ ৬৫ হাজার ২২২ জন এবং মোট ভোটকেন্দ্রের সংখ্যা ৩ হাজার ৭৭ টি। ময়মনসিংহ আঞ্চলিক নির্বাচন কর্মকর্তার কার্যালয়ের অতিরিক্ত আঞ্চলিক নির্বাচন কর্মকর্তা (নির্বাচন) শেখ মোহাম্মদ হাবিবুর রহমান এসব তথ্য জানান।

Shamol Bangla Ads

ময়মনসিংহ বিভাগের মোট ২৪টি সংসদীয় আসনের মধ্যে দাখিলকৃত মনোনয়নপত্রের সংখ্যা ২০২টি,যার মধ্যে বৈধ ১৫৪ টি মনোনয়নপত্র, বাতিল ৪৮টি এবং প্রত্যাহার করা হয় ২৫টি মনোনয়নপত্র। বিভাগের ২৪ টি সংসদীয় আসনের মোট প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থীর সংখ্যা ১৩৪ জন।

এ বিভাগের চার জেলার মধ্যে ময়মনসিংহ জেলার ১১ সংসদীয় আসনে মোট ভোটার সংখ্যা ৪৪ লক্ষ ৪৩ হাজার ৯১ জন। যার মধ্যে পুরুষ ভোটার সংখ্যা ২২ লক্ষ ৪০ হাজার ৫৮৬ জন, মহিলা ভোটার সংখ্যা ২২ লক্ষ ২ হাজার ৪৭০ জন, হিজড়া ভোটার ৩৫ জন এবং জেলায় মোট ভোটকেন্দ্রের সংখ্যা ১৩৬০টি। বর্তমানে জেলায় মোট প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থীর সংখ্যা ৬৭ জন।

Shamol Bangla Ads

জামালপুর জেলার ৫ টি সংসদীয় আসনে মোট ভোটার সংখ্যা ১৯ লক্ষ ৯৯ হাজার ৯৬৬ জন। যার মধ্যে পুরুষ ভোটার ৯ লক্ষ ৯৬ হাজার ৫৬০ জন, মহিলা ভোটার ১০লক্ষ ৩ হাজার ৩৯১, হিজড়া ভোটার ১৫ জন এবং মোট ভোটকেন্দ্রের সংখ্যা ৬২০ টি। বর্তমানে জেলায় মোট প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থীর সংখ্যা ২৬ জন।

শেরপুর জেলায় ৩ টি সংসদীয় আসনে মোট ভোটার সংখ্যা ১২ লক্ষ ১৭ হাজার ৭৫৯ জন। যার মধ্যে পুরুষ ভোটার ৬ লক্ষ ১ হাজার ৪২৫, মহিলা ভোটার ৬ লক্ষ ১৬ হাজার ৩২১, হিজড়া ভোটার ১৩ জন এবং স্থায়ী ৪২৩ টি ও ১ টি অস্থায়ীসহ মোট ৪২৪ টি ভোটকেন্দ্র রয়েছে। বর্তমানে জেলায় মোট প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থীর সংখ্যা ১৫ জন।

এ বিভাগের অন্যতম জেলা নেত্রকোনার ৫টি সংসদীয় আসনে মোট ভোটার সংখ্যা ১৯ লক্ষ ৪ হাজার ৪০৬ জন। যার মধ্যে পুরুষ ভোটার ৯ লক্ষ ৬৬ হাজার ৯৮৭, মহিলা ভোটার ৯ লক্ষ ৩৭ হাজার ৩৯০, হিজড়া ভোটার ২৯ জন এবং এ জেলায় মোট ভোটকেন্দ্রের সংখ্যা ৬৭৩ টি। বর্তমানে জেলায় মোট প্রতিদ্বন্দ্বী সংখ্যা ২৬ জন।

এছাড়াও দ্বাদশ জাতীয় নির্বাচন ‍উপলক্ষ্যে এই বিভাগের চার জেলায় ১জন করে ‌ মোট ৪ জন রিটার্নিং অফিসার এবং ময়মনসিংহ জেলায় ১৫ জন, জামালপুর জেলায় ৭ জন, শেরপুর জেলায় ৫ জন, নেত্রকোনা জেলার ১০ জনসহ মোট ৩৭ জন সহকারী রিটার্নিং অফিসার রয়েছে বলে তথ্য পাওয়া যায়।

এ সময় অতিরিক্ত আঞ্চলিক নির্বাচন কর্মকর্তা জাতীয় সংসদ নির্বাচন আচরণ বিধিমালা সম্পর্কে বিস্তারিত অবহিত করেন। তিনি জানান, নির্বাচন-পূর্ব সময়ে কোন প্রার্থী কিংবা তার পক্ষ হতে কোন ব্যক্তি উক্ত প্রার্থীর নির্বাচনী এলাকায় বসবাসকারী কোন ব্যক্তি, গোষ্ঠী কিংবা প্রতিষ্ঠানকে কোন প্রকার চাঁদা বা অনুদান প্রদান করতে পারবেন না।পোস্টার,লিফলেট বা হ্যান্ডবিল ব্যবহার ক্ষেত্রে সিটি কর্পোরেশন এবং পৌর এলাকায় অবস্থিত দালান, দেওয়াল, গাছ ,বেড়া ,বিদ্যুৎ ও টেলিফোনের খুটি এবং সরকারি ও স্থানীয় কর্তৃপক্ষের স্থাপনা সমূহসহ বাস, ট্রাক ,ট্রেন স্টিমার, লঞ্চ ,রিক্সা, কিংবা অন্য কোন যানবাহনে পোস্টার লিফলেট বা হ্যান্ডবিল লাগানো যাবে না।

প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থীর নির্বাচনী প্রচারণায় ব্যাবহতব্য পোস্টার সাদা কালো রঙের ও আয়তন অনধিক ৬০ (ষাট) সেন্টিমিটার × ৪৫ (পঁয়তাল্লিশ) সেন্টিমিটার এবং ব্যানার সাদাকালো রঙের আয়তন অনধিক ৩(তিন) × ১(এক) মিটার হতে হবে এবং পোস্টার বা ব্যানারে প্রার্থীর প্রতীক ও নিজের ছবি ব্যতীত অন্য কোন ব্যক্তির ছবি বা প্রতীক ছাপাতে পারবেন না।মাইক ব্যবহার ক্ষেত্রে নির্বাচনী এলাকায় মাইক বা শব্দ মাত্রা বর্ধনকারী অন্যবিধ যন্ত্রের ব্যবহার দুপুর ২ (দুই) ঘটিকা হতে রাত ৮ (আট ) ঘটিকার মধ্যে সীমাবদ্ধ রাখতে হবে।

যানবহন ব্যবহার ক্ষেত্রে প্রার্থীরা কোন ট্রাক বাস মোটরসাইকেল নৌযান ট্রেন কিংবা অন্য কোন যান্ত্রিক যানবাহন সহকারে মিছিল কিংবা মশাল মিছিল করতে পারবেন না কিংবা কোনরূপ শোডাউন করতে পারবেন না।নির্বাচনী প্রচারণার ক্ষেত্রে প্রার্থীরা প্রতীক হিসেবে জীবন্ত প্রাণী ব্যবহার করতে পারবেন না।কোন প্রার্থী কিংবা তার পক্ষে অন্য কোন ব্যক্তি নির্বাচনী প্রচারণা কালে উস্কানিমূলক বক্তব্য বা বিবৃতি প্রধান, উশৃংখল আচরণ বা বিস্ফোরক বহন এবং ভোটারদের প্রভাবিত করার উদ্দেশ্যে কোন প্রকার বল প্রয়োগ বা অর্থ ব্যয় করতে পারবেন না।ভোটকেন্দ্রে নির্বাচনী কর্মকর্তা কর্মচারী,প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থী ,নির্বাচনী এজেন্ট ,নির্বাচনী পর্যবেক্ষক ,কমিশন কর্তৃক অনুমোদিত ব্যক্তিবর্গ এবং কেবল ভোটারদেরই প্রবেশঅধিকার থাকবে।

উল্লিখিত বিধিমালা ছাড়াও আরো অনেক বিধিমালা রয়েছে বলে জানান তিনি। নির্বাচন আচরণ বিধিমালার বিধান লঙ্ঘন ক্ষেত্রে প্রার্থী বা তার পক্ষে কোন ব্যক্তিকে অনধিক ৬ মাসের কারাদন্ড অথবা অনধিক ৫০ হাজার টাকা অর্থদণ্ড অথবা উভয় দন্ডে দণ্ডনীয় হবেন।

সর্বশেষ - ব্রেকিং নিউজ

error: কপি হবে না!