ads

শনিবার , ১১ ফেব্রুয়ারি ২০২৩ | ১৭ই অগ্রহায়ণ, ১৪৩০ বঙ্গাব্দ
তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়ের নিবন্ধনপ্রাপ্ত অনলাইন নিউজ পোর্টাল
  1. ENGLISH
  2. অনিয়ম-দুর্নীতি
  3. আইন-আদালত
  4. আন্তর্জাতিক
  5. আমাদের ব্লগ
  6. ইতিহাস ও ঐতিহ্য
  7. ইসলাম
  8. উন্নয়ন-অগ্রগতি
  9. এক্সক্লুসিভ
  10. কৃষি ও কৃষক
  11. ক্রাইম
  12. খেলাধুলা
  13. খেলার খবর
  14. চাকরির খবর
  15. জাতীয় সংবাদ

শেরপুরের গজনীতে চালু হলো দৃষ্টিনন্দন ভাসমান সেতু, ওয়াটার কিংডম ও প্যারাট্রবা

জুবাইদুল ইসলাম
ফেব্রুয়ারি ১১, ২০২৩ ৮:৫৮ অপরাহ্ণ

জেলা ব্র্যান্ডিং কর্ণারের নির্মাণকাজের উদ্বোধন

শেরপুরের ঝিনাইগাতী উপজেলার সীমান্তবর্তী পাহাড়ি জনপদে গড়ে তোলা গজনী অবকাশ কেন্দ্রে ভ্রমণপিপাসুদের আকৃষ্ট করতে এবং ভিন্নমাত্রার আনন্দ দিতে এবার দৃষ্টিনন্দন ওয়াটার কিংডমসহ ৩টি আকর্ষণীয় রাইড ও স্থাপনাসহ জেলা ব্র্যান্ডিং কর্ণারের নির্মাণকাজ উদ্বোধন করা হয়েছে। ১১ ফেব্রুয়ারি শনিবার বিকেলে ওইসব স্থাপনার উদ্বোধন করেন প্রধান অতিথি জেলা প্রশাসক সাহেলা আক্তার।

Shamol Bangla Ads

উদ্বোধনকালে তিনি বলেন, শেরপুরের গজনী অবকাশ ভ্রমণপিয়াসীদের কাছে খুবই পছন্দের একটি জায়গা। ‘পর্যটনের আনন্দে, তুলসীমালার সুগন্ধে শেরপুর’ এ জেলা ব্র্যান্ডিং শ্লোগানকে সামনে রেখে পর্যটনের উন্নয়নে কাজ করে যাচ্ছে জেলা প্রশাসন। এরই ধারাবাহিকতায় নতুন নতুন স্থাপনা ও বিভিন্ন রাইড সংযোজনের মাধ্যমে গজনী অবকাশকে পর্যটক ও ভ্রমণপিয়াসীদের নিকট আরো আকর্ষণীয়ভাবে গড়ে তোলা হচ্ছে। আশা করছি নতুন সংযোজিত ৩টি স্থাপনা ও জেলা ব্র্যান্ডিং কর্ণার নির্মাণকাজ উদ্বোধন শেরপুরের পর্যটন বিকাশে বিশেষ ভূমিকা রাখবে।

এদিন গজনী অবকাশের লেকে দৃষ্টিনন্দন ভাসমান সেতু, লেকের পাশে সুবিশাল ওয়াটার কিংডম ও একটি প্যারাট্রবা (চরকি) উদ্বোধন করা হয়। এছাড়া প্রায় ১২ লক্ষ টাকা ব্যয়ে জেলা ব্র্যান্ডিং কর্ণারের নির্মাণ কাজের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করা হয়।

Shamol Bangla Ads

ওইসব স্থাপনা উদ্বোধনকালে স্থানীয় সরকার বিভাগের উপপরিচালক তোফায়েল আহমেদ, অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (সার্বিক) মুকতাদিরুল আহমেদ, ঝিনাইগাতী উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মো. ফারুক আল মাসুদ, থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মোহাম্মদ মনিরুল আলম ভুইয়া, প্রেসক্লাব সভাপতি মো. শরিফুর রহমান, সাধারণ সম্পাদক মেরাজ উদ্দিনসহ জেলা প্রশাসনের অন্যান্য কর্মকর্তা ও তাদের পরিবারের সদস্যরাসহ স্থাপনাগুলোর ইজারাদাররা উপস্থিত ছিলেন। পরে সর্বসাধারণের জন্য স্থাপনাগুলো উন্মুক্ত করে দেওয়া হয়।

উল্লেখ্য, শেরপুর জেলা সদর থেকে প্রায় ২৮ কিলোমিটার দূরে ভারতের মেঘালয় সীমান্তঘেঁষা গারো পাহাড়ের পাদদেশে ঝিনাইগাতী উপজেলার কাংশা ইউনিয়নের গজনী শালবনের প্রায় ৯০ একর জায়গাজুড়ে ১৯৯৩ সালে জেলা প্রশাসনের উদ্যোগে গজনী অবকাশ কেন্দ্রটি গড়ে তোলা হয়। শালবনের ভেতর উঁচু-নিচু পাহাড়ি টিলা, নদী-ঝর্ণার অর্পূব সমাহার এবং নান্দনিক ও আকর্ষণীয় নানা স্থাপনা নির্মাণের ফলে গজনী অবকাশ এখন জেলার বৃহৎ পর্যটন ও বিনোদন কেন্দ্রে পরিণত হয়েছে। প্রতিবছর এখানে হাজার হাজার পর্যটক ভ্রমণে আসছেন।

সর্বশেষ - ব্রেকিং নিউজ

error: কপি হবে না!