ads

রবিবার , ২২ নভেম্বর ২০২০ | ৫ই জ্যৈষ্ঠ, ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়ের নিবন্ধনপ্রাপ্ত অনলাইন নিউজ পোর্টাল
  1. ENGLISH
  2. অনিয়ম-দুর্নীতি
  3. আইন-আদালত
  4. আন্তর্জাতিক
  5. আমাদের ব্লগ
  6. ইতিহাস ও ঐতিহ্য
  7. ইসলাম
  8. উন্নয়ন-অগ্রগতি
  9. এক্সক্লুসিভ
  10. কৃষি ও কৃষক
  11. ক্রাইম
  12. খেলাধুলা
  13. খেলার খবর
  14. চাকরির খবর
  15. জাতীয় সংবাদ

শেরপুরে বালু উত্তোলন করে ব্রিজের নিচে খাল ভরাটের প্রতিবাদে মানববন্ধন

শ্যামলবাংলা ডেস্ক
নভেম্বর ২২, ২০২০ ৫:৪২ অপরাহ্ণ

১ হাজার একর কৃষি জমিতে জলাবদ্ধতার আশঙ্কা

স্টাফ রিপোর্টার ॥ শেরপুরে অবৈধভাবে শ্যালো মেশিনচালিত ড্রেজার বসিয়ে বালু উত্তোলন ও বালু দিয়ে ব্রিজের নিচে খাল ভরাট করার অভিযোগ উঠেছে। এতে হুমকির মুখে পড়েছে সদর উপজেলার চরপক্ষীমারী ও চরমোচারিয়া ইউনিয়নের ১০টি গ্রামের প্রায় ১ হাজার একর কৃষি জমির সামনের মৌসুমের আবাদ। সমস্যা সমাধানে প্রশাসনের কাছে লিখিত অভিযোগ দেওয়াসহ মানববন্ধনও করেছেন স্থানীয় প্রায় অর্ধশতাধিক ভুক্তভোগী। ২২ নভেম্বর দুপুরে জেলা প্রশাসক কার্যালয় চত্বরে আয়োজিত মানববন্ধনে বক্তব্য রাখেন স্থানীয় বাসিন্দা আব্দুর রশিদ বিএসসি, চরপক্ষীমারী ইউনিয়ন পরিষদ সদস্য গোলাম মোস্তফা, আবুল কালাম আজাদ প্রমুখ। পরে জেলা প্রশাসক বরাবর স্মারকলিপি প্রদান করেন তারা। স্মারকলিপি গ্রহণ করেন স্থানীয় সরকার বিভাগের উপ-পরিচালক এটিএম জিয়াউল ইসলাম।

Shamol Bangla Ads

জানা যায়, বেশ কিছুদিন ধরেই সদর উপজেলার চরপক্ষীমারী ও চরমোচারিয়া ইউনিয়নের কিছু প্রভাবশালী ব্যক্তি টাকিমারী ব্রিজের পাশ থেকে ড্রেজার মেশিনের মাধ্যমে অবৈধভাবে বালু উত্তোলন করে মজুদ ও বিক্রি করে আসছিল। অপরিকল্পিতভাবে বালু উত্তোলনের কারণে ফসলি জমিতে ভাঙনের সৃষ্টি হওয়ার পাশাপাশি ধীরে ধীরে ব্রিজের নিচে খাল ভরাট হতে থাকে। এক পর্যায়ে ব্রিজের নিচে প্রায় সম্পূর্ণ অংশ ভরাট করে ফেলে বালু উত্তোলনকারীরা। এতে বৃষ্টি ও বন্যার পানির প্রবাহ বাধাগ্রস্ত হবে বলে জানান স্থানীয়রা। যে কারণে আগামী মৌসুমে আশেপাশের প্রায় ১ হাজার একর জমির চাষাবাদ ব্যাহত হওয়ার আশঙ্কা দেখা দিয়েছে। সেইসাথে হুমকিতে পড়েছে খালেরপাশে থাকা শিল্পকারখানাও।
স্থানীয় বাসিন্দারা জানান, বালু ফেলার কারণে ব্রিজের নিচের খাল বন্ধ হয়ে গেলে সামনের মৌসুমে ফসল আবাদ করা যাবে না। এতে তারা ক্ষতিগ্রস্ত হবেন।
চরপক্ষীমারী ইউনিয়নের সাবেক চেয়ারম্যান আব্দুর রউফ জানান, এভাবে বালু উত্তোলন করে খালের পানি প্রবাহ বন্ধ করে দেওয়ায় কৃষকরা ক্ষতির মুখে পড়বেন। তাই প্রশাসনের দ্রুত এ সমস্যার সমাধান চান তারা। বিষয়টি উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ও ভূমি কর্মকর্তাকে জানানো হয়েছে।
তবে খালের পানি বন্ধের বিষয়ে বালু উত্তোলনকারী এরশাদ হোসেন জানান, তার জমিতেই তিনি বালু উত্তোলন করছেন। তিনি খালের পানি প্রবাহ বন্ধ করেননি। বালুগুলো সেখানে অস্থায়ীভাবে রাখা হয়েছে।

সর্বশেষ - ব্রেকিং নিউজ

Shamol Bangla Ads
error: কপি হবে না!