বিভিন্ন মহলের অভিন্দন
স্টাফ রিপোর্টার ॥ ফের ২ বছরের জন্য চুক্তিভিত্তিক নিয়োগ পেয়েছেন শেরপুরের কৃতি সন্তান সড়ক পরিবহন ও মহাসড়ক বিভাগের সচিব মোঃ নজরুল ইসলাম। এবার অবসরোত্তর ছুটি বাতিল করে ১৮ মে সোমবার ওই আদেশ জারি করেছে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়। আগামী ৫ জুন বা যোগদানের তারিখ থেকে ২ বছরের জন্য তার ওই নিয়োগ কার্যকর হবে। চুক্তিভিত্তিক নিয়োগের ক্ষেত্রে প্রথম দফায় চুক্তিপত্রের শর্ত অপরিবর্তিত রেখে নতুন করে চুক্তিপত্র সম্পাদন করতে হবে বলে রাষ্ট্রপতির আদেশক্রমে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের উপসচিব অলিউর রহমান স্বাক্ষরিত প্রজ্ঞাপনে বলা হয়েছে।
জানা যায়, শেরপুরের নকলা উপজেলার চন্দ্রকোনা ইউনিয়নের চন্দ্রকোনা গ্রামের বাসিন্দা নজরুল ইসলাম বিসিএস ১৯৮৪ ব্যাচে প্রশাসন ক্যাডারের কর্মকর্তা হিসেবে যোগদান করেন। কর্মজীবনে তিনি জাতীয় প্রাথমিক শিক্ষা একাডেমির মহাপরিচালক, ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা, ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের প্রশাসক, বাংলাদেশ রোড ট্রান্সপোর্ট অথরিটির চেয়ারম্যান এবং পরিকল্পনা কমিশনের সদস্য হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছেন। সর্বশেষ তিনি ২০১৭ সালের ১৫ অক্টোবর সড়ক পরিবহন ও মহাসড়ক বিভাগের সচিবের দায়িত্ব পান। পরে চাকরির বয়সসীমা শেষ হলে প্রথমবারের মতো ২ বছর মেয়াদের জন্য ওই পদেই চুক্তিভিত্তিক নিয়োগ দেওয়া হয় তাকে। এছাড়া তিনি ঢাকাস্থ শেরপুর জেলা সমিতির সভাপতি হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন।

এদিকে শেরপুরের কৃতি সন্তান নজরুল ইসলামকে দ্বিতীয় মেয়াদে চুক্তিভিত্তিক নিয়োগ দেওয়ায় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা, সড়ক ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের এমপিসহ সচিব নজরুল ইসলামের প্রতি অভিনন্দন জানিয়েছেন শেরপুর জেলা পরিষদ চেয়ারম্যান হুমায়ুন কবীর রুমান, পৌরসভার মেয়র গোলাম মোহাম্মদ কিবরিয়া লিটন, জেলা মুক্তিযোদ্ধা ইউনিটের সাবেক কমান্ডার নুরুল ইসলাম হিরু, চেম্বার অব কমার্সের সভাপতি আলহাজ্ব মোঃ আসাদুজ্জামান রওশন, জেলা আইনজীবী সমিতির সভাপতি আলহাজ্ব এডভোকেট একেএম মোছাদ্দেক ফেরদৌসী, ময়মনসিংহ বিভাগীয় প্রেসক্লাবের সভাপতি মুক্তিযোদ্ধা এফএমএ সালাম, সাধারণ সম্পাদক নজরুল ইসলাম, বিভাগীয় প্রেসক্লাবের সিনিয়র সহ-সভাপতি ও বিভাগ উন্নয়ন পরিষদের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক এডভোকেট রফিকুল ইসলাম আধার, ঢাকাস্থ শেরপুর জেলা সমিতির সাধারণ সম্পাদক প্রকৌশলী আব্দুর রাজ্জাক, শেরপুর প্রেসক্লাবের সভাপতি শরিফুর রহমান, জেলা কমিউনিটি পুলিশের সদস্য সচিব দেবাশীষ ভট্টাচার্য প্রমুখ।
