ads

মঙ্গলবার , ১৪ এপ্রিল ২০২০ | ৩০শে আশ্বিন, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়ের নিবন্ধনপ্রাপ্ত অনলাইন নিউজ পোর্টাল
  1. ENGLISH
  2. অনিয়ম-দুর্নীতি
  3. আইন-আদালত
  4. আন্তর্জাতিক
  5. আমাদের ব্লগ
  6. ইতিহাস ও ঐতিহ্য
  7. ইসলাম
  8. উন্নয়ন-অগ্রগতি
  9. এক্সক্লুসিভ
  10. কৃষি ও কৃষক
  11. ক্রাইম
  12. খেলাধুলা
  13. খেলার খবর
  14. চাকরির খবর
  15. জাতীয় সংবাদ

সোয়াইন ফ্লুর চেয়ে করোনাভাইরাস ১০ গুণ বেশি প্রাণঘাতী: বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা

শ্যামলবাংলা ডেস্ক
এপ্রিল ১৪, ২০২০ ৬:৩৮ অপরাহ্ণ

শ্যামলবাংলা ডেস্ক : এক দশক আগে বিশ্বব্যাপী ছড়িয়ে পড়া সোয়াইন ফ্লুর চেয়ে করোনাভাইরাস ১০ গুণ বেশি প্রাণঘাতী। বিষয়টি নিশ্চিত করেছে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা। মঙ্গলবার দ্য ইন্ডিপেনডেন্ট অনলাইনে প্রকাশিত এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
২০০৯ সালের জানুয়ারি থেকে ২০১০ সালের আগস্ট পর্যন্ত বিশ্বব্যাপী ব্যাপক হারে ছড়িয়ে পড়ে সোয়াইন ফ্লু। এতে ১৬ লাখের বেশি মানুষ আক্রান্ত হন। তাদের মধ্যে মৃত্যু হয় ১৮ হাজার ৪৪৯ জনের। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার প্রধান টেড্রোস আধানম গেব্রেয়েসুস সতর্ক করে দিয়ে বলেছেন, বর্তমানে বিশ্বব্যাপী ছড়িয়ে পড়া করোনাভাইরাস মহামারি এইচ১এন১ (সোয়াইন ফ্লু) এর চেয়েও ১০ গুণ বেশি প্রাণঘাতী হয়ে উঠেছে। ইউরোপ-আমেরিকার কয়েকটি দেশের সরকার যখন লকডাউন শিথিল করতে শুরু করেছে অথবা করার সিদ্ধান্ত নিচ্ছে তখনই এমন মন্তব্য করলেন আধানম।

Shamol Bangla Ads

বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার প্রধান বলেন, আমরা দেখছি যে, নভেল করোনাভাইরাস বা কভিড-১৯ দ্রুত ছড়ায়। হাসপাতাল বা পার্কের মতো জনসমাগমপূর্ণ স্থানগুলো থেকে দ্রুত এ ভাইরাস ছড়ায়।
তিনি আরও বলেন, সামাজিক দূরত্ব বজায় রাখা বা লকডাউনের মতো কঠোর সিদ্ধান্তই এ ভাইরাসের হাত থেকে মানুষকে রক্ষা করতে পারে। এটা প্রমাণিত। এর অর্থ হলো লকডাউন তুলে নিতে হবে ধীরে ধীরে।
এরই মধ্যে স্পেনে আংশিক লকডাউন তুলে নেওয়া হয়েছে। একমাস পর রাজধানী স্পেনে কাজে ফিরেছেন কয়েক লাখ মানুষ। তবে রেস্তোরাঁ, বারের মতো অপরিহার্য নয় এমন প্রতিষ্ঠান বন্ধ রয়েছে। অন্যদিকে আগামী মাস থেকে লকডাউন তুলে নিতে চাচ্ছেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প।
করোনাভাইরাসে বিশ্বব্যাপী যে দু’টি দেশ সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে তার একটি হলো স্পেন ও যুক্তরাষ্ট্র। স্পেনে এক লাখ ৬৯ হাজার মানুষ করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়েছেন, যা ইউরোপে সর্বোচ্চ। তাদের মধ্যে সাড়ে ১৭ হাজার মানুষ করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে মারা গেছেন।
অন্যদিকে যুক্তরাষ্ট্রে করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়েছেন ৬ লাখ ৮২ হাজার ৬১৯ জন। তাদের মধ্যে মৃত্যু হয়েছে ২৩ হাজার ৬০৮ জনের। ১০ হাজারের বেশি মানুষের মৃত্যু হয়েছে শুধু নিইউয়র্কে। এ রাজ্যটিতে আক্রান্তের সংখ্যা প্রায় ২ লাখ।

সর্বশেষ - ব্রেকিং নিউজ

error: কপি হবে না!