রবিবার , ২৪ নভেম্বর ২০১৯ | ২৩শে অগ্রহায়ণ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়ের নিবন্ধনপ্রাপ্ত অনলাইন নিউজ পোর্টাল
  1. ENGLISH
  2. অনিয়ম-দুর্নীতি
  3. আইন-আদালত
  4. আন্তর্জাতিক
  5. আমাদের ব্লগ
  6. ইতিহাস ও ঐতিহ্য
  7. ইসলাম
  8. উন্নয়ন-অগ্রগতি
  9. এক্সক্লুসিভ
  10. কৃষি ও কৃষক
  11. ক্রাইম
  12. খেলাধুলা
  13. খেলার খবর
  14. চাকরির খবর
  15. জাতীয় সংবাদ

ত্রৈমাসিক বিচার বিভাগীয় সম্মেলন অনুষ্ঠিত

শ্যামলবাংলা ডেস্ক
নভেম্বর ২৪, ২০১৯ ১১:০১ পূর্বাহ্ণ

শ্যামলবাংলা ডেস্ক : ঢাকা জেলা জজ আদালতে মামলা দ্রুত নিষ্পত্তির ক্ষেত্রে প্রতিবন্ধকতা ও উত্তরনের উপায় বিষয়ে ত্রৈমাসিক জুডিসিয়াল করফারেন্স অনুষ্ঠিত হয়েছে। ২৩ নভেম্বর শনিবার ঢাকা জেলার জেলা ও দায়রা জজ মোঃ হেলাল চৌধুরী এর সভাপতিত্বে জেলা জজের কনফারেন্স রুমে আয়োজিত ওই কর্মশালায় ঢাকা জেলার জেলা প্রশাসক ও জেলা ম্যাজিষ্ট্রেট, ঢাকা জেলার পুলিশ সুপারসহ বিচার ব্যবস্থার সাথে জড়িত ডিসি প্রসিকিউশন, র‌্যাব কর্মকর্তা, কারা কর্তৃপক্ষ, বিজ্ঞ আইনজীবী নেতৃবৃন্দ, মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রন অধিদপ্তর এর কর্মকর্তা, চিকিৎসকসহ আরও অনেক এজেন্সির কর্মকর্তা মামলা দ্রুত নিষ্পত্তির ক্ষেত্রে প্রতিবন্ধকতা ও উত্তরনের উপায় বিষয়ে অত্যন্ত ফলপ্রসু আলোচনা করেন।
কনফারেন্সে সভাপতি ও ঢাকা জেলার জেলা ও দায়রা জজ, মোঃ হেলাল চৌধুরী বলেন যে, বিচার ব্যবস্থার সাথে জেলা প্রশাসন, জেলা পুলিশ, কারা কর্তৃপক্ষ, আইনজীবী, মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রন অধিদপ্তর চিকিৎসকসহ আরো অনেক এজেন্সি ওতপ্রোতভাবে জড়িত। সঠিক প্রসিকিউশন, যথার্থ তদন্ত ও বিচার প্রক্রিয়ায় সাক্ষ্য-প্রমান উপস্থাপনের মত গুরুত্বপূর্ণ বিষয়ের কোনো একটিকে ক্রটি থাকলে ন্যায় বিচার প্রতিষ্ঠিত হয় না। দেওয়ানী মামলার প্রতিকার বহুলাংশে বিজ্ঞ আইনজীবীগনের সঠিক ও নির্ভুল প্লিডিংস, যথাসময়ে দলিলাদি প্রদর্শন ও আন্তরিকতার সাথে জড়িত। মামলার মাধ্যমে আদালতকে ব্যবহার করে হয়রানী ও জুলুম করার মানসিকতা থেকে দুবৃত্তদের ফেরাতে বিচারক, প্রসিকিউশন, বিজ্ঞ আইনজীবীদের সাহসী, নির্লোভ ও সদা তৎপর থাকতে হবে।
জেলা ম্যাজিস্ট্রেট ও ঢাকার জেলা প্রশাসক আবু ছালেহ মোহাম্মদ ফেরদৌস খান বলেন যে ,ন্যায় বিচার প্রতিষ্ঠার প্রতিবন্ধকতা দূরীকরণে তার অফিস ও সহকর্মীরা সদা তৎপর ও পূর্ণ সহযোগিতার মনোভাব পোষণ করেন।
ঢাকা জেলার পুলিশ সুপার মারুফ আহমেদ, নিয়মিত এ জাতীয় কনফারেন্স অনুষ্ঠানের আহ্বান জানিয়ে বলেন যে, অদ্যকার এ সম্মেলনে আলোচিত মাদক মামলার তদন্ত সংক্রান্ত ও তদন্ত কর্মকর্তা সাক্ষীর হাজিরাসহ মামলা দ্রুত নিষ্পত্তিতে আলোচিত সুপারিশমালা পরবর্তী সম্মেলনের আগেই সমাধান করবেন।
ঢাকা জেলায় কর্মরত বিচারকদের মতামতের ভিত্তিতে প্রস্তুতকৃত মামলা দ্রুত নিষ্পত্তির ক্ষেত্রে প্রতিবন্ধকতা ও উত্তরনের উপায় বিষয়ে গবেষণালব্ধ একটি প্রতিবেদন উপস্থাপন করেন ঢাকা জেলার লিগ্যাল এইড অফিসার ও সিনিয়র সহকারী জজ মোঃ আলমগীর হোসাইন। তার উপস্থাপনমতে ঢাকা জেলা জজ আদালতে ২০১৯ সালে দেওয়ানী মামলার নিষ্পত্তির হার ১০৬ ভাগের উপরে। বিচার বিভাগীয় ওই সম্মেলন উপস্থাপনা করেন সিনিয়র সহকারী জজ আফরিন আহমেদ হ্যাপী।

সর্বশেষ - ব্রেকিং নিউজ

error: কপি হবে না!