ads

মঙ্গলবার , ২৪ সেপ্টেম্বর ২০১৯ | ২রা চৈত্র, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়ের নিবন্ধনপ্রাপ্ত অনলাইন নিউজ পোর্টাল
  1. ENGLISH
  2. অনিয়ম-দুর্নীতি
  3. আইন-আদালত
  4. আন্তর্জাতিক
  5. আমাদের ব্লগ
  6. ইতিহাস ও ঐতিহ্য
  7. ইসলাম
  8. উন্নয়ন-অগ্রগতি
  9. এক্সক্লুসিভ
  10. কৃষি ও কৃষক
  11. ক্রাইম
  12. খেলাধুলা
  13. খেলার খবর
  14. চাকরির খবর
  15. জাতীয় সংবাদ

শেরপুরে সহিংস উগ্রবাদের কারণ ও প্রতিরোধের উপায় অনুসন্ধানে কর্মশালা

শ্যামলবাংলা ডেস্ক
সেপ্টেম্বর ২৪, ২০১৯ ৫:৩৫ অপরাহ্ণ

স্টাফ রিপোর্টার ॥ সহিংস উগ্রবাদ উন্থানের অন্তর্নিহিত কারণ ও প্রতিরোধের উপায় অনুসন্ধানে করণীয় বিষয়ে শেরপুরে ২৪ সেপ্টেম্বর দিনব্যাপী কর্মশালা হয়েছে। মানুষের জন্য ফাউন্ডেশন ও আইইডি’র ইয়্যুথ অ্যাজ চেঞ্জ এজেন্ট ফর সোসাল কোহেশন প্রকল্পের আওতায় নাগরিক প্ল্যাটফরম জনউদ্যোগ শেরপুর কমিটি ওই কর্মশালার আয়োজন করে। শহরের নিউমার্কেট হোটেল আলিশান মিলনায়তনে আয়োজিত কর্মশালার উদ্বোধন করেন শেরপুরের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (সদর সার্কেল) আমিনুল ইসলাম।
জনউদ্যোগ আহ্বায়ক আবুল কালাম আজাদের সভাপতিত্বে কর্মশালায় অন্যান্যের মাঝে বক্তব্য রাখেন সদর উপজেলা যুব উন্নয়ন কর্মকর্তা হামিদুর রহমান, আইইডি’র প্রকল্প ব্যবস্থাপক মানিক পাল, জেলা মহিলা পরিষদ সভানেত্রী জয়শ্রী দাস লক্ষ্মী, কামারয়িা ইউপি চেয়ারম্যান আব্দুল বারি চাঁন, প্রেসক্লাব সভাপতি শরিফুর রহমান, জেলা ক্রীড়া সংস্থার অতিরিক্ত সাধারণ সম্পাদক মানিক দত্ত, জেলা আওয়ামী লীগের শিক্ষা ও মানবসম্পদ বিষয়ক সম্পাদক শামীম হোসেন প্রমুখ। কর্মশালায় আইইডি’র কর্মসূচি কর্মকর্তা এসএম ইমতিয়াজ চৌধুরী শৈবাল উগ্রবাদ বিস্তারের কারণ ও প্রতিকার বিষয়ক ধারণাপত্র উপস্থাপন করেন।
কর্মশালায় ছাত্র-শিক্ষক, যুবক-যুবতী, নারী নেত্রী, বিতার্কিক, ধর্মীয় শিক্ষক-ইমাম, পুরোহিত, বিতার্কিক, রাজনৈতিক নেতা ও সামাজিক নেতা, উন্নয়ন কর্মী অংশগ্রহণ করেন। অংশগ্রহণকারীরা ৫টি দলে বিভক্ত হয়ে দলীয় কাজের মধ্য দিয়ে উগ্রবাদের বিভিন্ন কারণ বিশ্লষণ ও প্রতিরোধের উপায় বিষয়ে বিভিন্ন সুপারিশমাল তুলে ধরেন।
কর্মশালায় অংশগ্রহণকারীরা সুস্থ্য বিনোদন, খেলাধুলা ও সাংস্কৃতিক কর্মকান্ডের অভাব, তথ্যপ্রযুক্তির অপব্যবহার, সাইবার জগত সম্পর্কে সঠিক ধারণা না নাকা, নৈতিকতা ও মূলবোধের অবক্ষয়, অসহিষ্ণুতা, পারিবারিক শাসন ও যথাযথ ধর্মীয় জ্ঞানের অভাব, অবিভাবকদের অসচেতনতা সর্বোপরি সুশাসনের অভাবে সহিংস উগ্রবাদ মাথাচাড়া দিয়ে ওঠছে বলে উল্লেখ করেন। ধর্মীয় বৈষম্য এবং তরুণদের মানসিক অবস্থা ও হতাশাও এক্ষেত্রে বড় একটি কারণ। এজন্য উগ্রবাদ নিরসনে খেলাধুলা ও সাংস্কৃতিক কর্মকান্ড বাড়াতে হবে। কর্মহীনতা ও অর্থনৈতিক বঞ্চনা কমাতে হবে। তথ্যপ্রযুক্তির সঠিক ব্যবহার সম্পর্কে তরুণদের সচেতন করতে হবে। প্রতিটি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান ও ধর্মীয় প্রতিষ্ঠানে সহিংস উগ্রবাদ নিয়ন্ত্রণ কমিটি গঠন করে এ বিষয়ে সচেতনতামুলক কর্মসূচি গ্রহণ করতে হবে। আন্ত:ধর্মীয় সংলাপ, প্রযিুক্ত সঠিক ব্যবহার সম্পর্কে ধারণা এবং তরুণদের হতাশা দূর করে সহিংস উগ্রবাদ কমিয়ে আনা সম্ভব বলে অংশগ্রহণকারীরা তাদের মতামত তুলে ধরেন।

সর্বশেষ - ব্রেকিং নিউজ

Shamol Bangla Ads
error: কপি হবে না!