ads

রবিবার , ২৪ জুন ২০১৮ | ১৫ই বৈশাখ, ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়ের নিবন্ধনপ্রাপ্ত অনলাইন নিউজ পোর্টাল
  1. ENGLISH
  2. অনিয়ম-দুর্নীতি
  3. আইন-আদালত
  4. আন্তর্জাতিক
  5. আমাদের ব্লগ
  6. ইতিহাস ও ঐতিহ্য
  7. ইসলাম
  8. উন্নয়ন-অগ্রগতি
  9. এক্সক্লুসিভ
  10. কৃষি ও কৃষক
  11. ক্রাইম
  12. খেলাধুলা
  13. খেলার খবর
  14. চাকরির খবর
  15. জাতীয় সংবাদ

সামাজিক নিরাপত্তা খাতে নেয়া হচ্ছে অভাবনীয় উদ্যোগ

শ্যামলবাংলা ডেস্ক
জুন ২৪, ২০১৮ ২:২১ অপরাহ্ণ
সামাজিক নিরাপত্তা খাতে নেয়া হচ্ছে অভাবনীয় উদ্যোগ

শ্যামলবাংলা ডেস্ক : প্রায় ১ কোটি মানুষকে সামাজিক নিরাপত্তা বেষ্টনীর আওতায় আনতে বাজেটে বাড়ানো হয়েছে সামাজিক নিরাপত্তা বেষ্টনীর কার্যক্রম। ২০২০ সালের মধ্যে সকল দরিদ্র পরিবারকে সরকারের সামাজিক নিরাপত্তা খাতের আওতায় আনার লক্ষ্যে ভাতার পরিমাণ ও আওতা বাড়ানো হচ্ছে।
২০১৮ থেকে ২০১৯ সালের প্রস্তাবিত বাজেটে বয়স্ক ভাতাভোগীর সংখ্যা ৩৫ লাখ থেকে ৪০ লাখে বৃদ্ধি করার প্রস্তাব করা হয়। বিধবা ও স্বামী কর্তৃক নিগৃহীত মহিলা ভাতাভোগীর সংখ্যা ১২ লাখ ৬৫ হাজার থেকে ১৪ লাখে বৃদ্ধি করা হয়। এছাড়া বীর মুক্তিযোদ্ধাদের জন্য সম্মানী ভাতা ও উৎসব ভাতার পাশাপাশি বার্ষিক দুই হাজার টাকা হারে বাংলা নববর্ষ ভাতা চালুকরণ, জীবিত মুক্তিযোদ্ধাদের জন্য বিজয় দিবস উপলক্ষে জনপ্রতি পাঁচ হাজার টাকা করে বিশেষ সম্মানীভাতা চালুকরণের প্রস্তাবও এ বাজেটে এসেছে।
অস্বচ্ছল প্রতিবন্ধী ভাতাভোগীর সংখ্যা ৮ লাখ ২৫ হাজার হতে ১০ লাখে বৃদ্ধি, প্রতিবন্ধী ছাত্র-ছাত্রীদের উপবৃত্তির হার বাড়িয়ে ভাতাভোগীর সংখ্যা ৮০ হাজার হতে ৯০ হাজার জনে বৃদ্ধির প্রস্তাব, বেদে ও অনগ্রসর জনগোষ্ঠীর উপকারভোগীর সংখ্যা ৩৬ হাজার থেকে ৬৪ হাজারে উন্নীতকরণ, চা শ্রমিকদের জীবনমান উন্নয়ন কর্মসূচির উপকারভোগীর সংখ্যা ৩০ হাজার হতে ৪০ হাজারে বৃদ্ধি, দরিদ্র মায়েদের জন্য মাতৃত্বকালীন ভাতা মাসিক ৫০০ টাকা হতে ৮০০ টাকায় বৃদ্ধি এবং ভাতার মেয়াদ দুই বছরের স্থলে তিন বছর নির্ধারণ করে সামাজিক নিরাপত্তার পরিধি বিস্তৃত করা হয়।
কর্মজীবী ল্যাকটেটিং মাদার সহায়তার আওতায় মাসিক ভাতা ৫০০ টাকা হতে ৮০০ টাকায় বৃদ্ধি এবং ভাতা প্রদানের মেয়াদ দুই বছরের স্থলে তিন বছর নির্ধারণের পাশাপাশি ভাতাভোগীর সংখ্যা ২ লাখ হতে ২ লাখ ৫০ হাজারে বৃদ্ধি করা হয়। কক্সবাজারের টেকনাফ ও উখিয়া উপজেলার প্রতিটিতে ২০ হাজার করে মোট ৪০ হাজার বৃদ্ধি করে ভিজিডি কার্যক্রমে উপকারভোগীর সংখ্যা ১০ লাখ ৪০ হাজারে বৃদ্ধি করার প্রস্তাবনাও এসেছে এবারের বাজেটে।
প্রস্তাবিত এ বাজেট সামাজিক নিরাপত্তা কর্মসূচিতে দেশকে আরো শক্তিশালী করে ২০২১ সালের মধ্যে দারিদ্র্যের হার ১৫ শতাংশে নামিয়ে ডিজিটাল বাংলাদেশ বিনির্মাণে গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখবে।

সর্বশেষ - ব্রেকিং নিউজ

Shamol Bangla Ads
error: কপি হবে না!