ads

বুধবার , ৬ জুন ২০১৮ | ৫ই জ্যৈষ্ঠ, ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়ের নিবন্ধনপ্রাপ্ত অনলাইন নিউজ পোর্টাল
  1. ENGLISH
  2. অনিয়ম-দুর্নীতি
  3. আইন-আদালত
  4. আন্তর্জাতিক
  5. আমাদের ব্লগ
  6. ইতিহাস ও ঐতিহ্য
  7. ইসলাম
  8. উন্নয়ন-অগ্রগতি
  9. এক্সক্লুসিভ
  10. কৃষি ও কৃষক
  11. ক্রাইম
  12. খেলাধুলা
  13. খেলার খবর
  14. চাকরির খবর
  15. জাতীয় সংবাদ

এসডিজি অর্জনে ২০৩০ সালের মধ্যে দেশকে ক্ষুধামুক্ত করা হবে : কৃষিমন্ত্রী মতিয়া

শ্যামলবাংলা ডেস্ক
জুন ৬, ২০১৮ ৬:২৩ অপরাহ্ণ

শ্যামলবাংলা ডেস্ক : টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রা (এসডিজি) অর্জনে ২০৩০ সালের মধ্যে দেশকে ক্ষুধামুক্ত করা হবে। এজন্য অপুষ্টি ও লিঙ্গ বৈষম্য বিষয়গুলো মোকাবেলা করার জন্য, স্বাস্থ্যবিধি এবং সামাজিক সুরক্ষা বেষ্টনী নিশ্চিত করতে প্রয়োজনীয় নীতিমালা ও কর্মসূচী গ্রহণ ও বাস্তবায়ন করা হচ্ছে। তিনি ৬ জুন বুধবার রাজধানীর কৃষিবিদ ইনিস্টিটিউটে ‘এগ্রিকালচার, নিউট্রিশন এন্ড জেন্ডার লিংকেজ (এনজেল) রেজাল্টস ডিসিমিনেশন ’ শীর্ষক এক সেমিনারে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় ওই কথা বলেন।
নারী ক্ষমতায়িত হওয়ায় আয়ের নিয়ন্ত্রক হচ্ছে, সম্পত্তির মালিকানায় এবং উৎপাদনে তারা ভূমিকা রাখছে এ কথা উল্লেখ করে তিনি বলেন, কৃষিতে নারীর অংশ গ্রহণ বৃদ্ধি পাওয়ায় শিশুদের পুষ্টি পরিস্থিতির উন্নতি হয়েছে। কৃষিসহ বিভিন্ন উৎপাদনমুখী কাজের প্রশিক্ষণের মাধ্যমে নারীরা ক্ষমতায়িত হচ্ছে।
মন্ত্রী বলেন, দেশের মোট জনসংখ্যার অর্ধেক নারী। তারা পরিবারের খাদ্য ব্যবস্থার প্রধান অস্তিত্ব। তাই নারীদের খাদ্য ও পুষ্টি সম্পর্কে যথেষ্ট জ্ঞান থাকা জরুরী। কৃষিবিষয়ক প্রশিক্ষণ ও সচেতনতার কারণে মায়েরা কোন খাবারে কি পুষ্টিগুণ রয়েছে তা সম্পর্কে জানতে পারছে এবং তাদের পরিবারকে পুষ্টি বিষয়ে সচেতন করছে।
মন্ত্রী বলেন, বর্তমান সরকার খাদ্য নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে জলবায়ু নির্ভর কৃষি প্রযুক্তির উন্নয়ন ও সম্প্রসারণে কাজ করে যাচ্ছে। সুতরাং, এই লিঙ্কগুলিকে শক্তিশালী করার ক্ষেত্রে আমরা যদি লক্ষ্য রাখি, তাহলে কৃষি হল একটি আদর্শ বিন্দু। সরকার বিভিন্ন সময় কার্যকরি পদক্ষেপ গ্রহণের ফলে বাংলাদেশ খাদ্যশস্যের একটি দেশ হয়ে উঠেছে। কৃষি আমাদের দেশের অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি এবং খাদ্য ও পুষ্টির নিরাপত্তার মূল চালিকাশক্তি। বর্তমান সরকারের সময়ে কৃষিতে অনেক অগ্রগতি অর্জন করেছে বাংলাদেশ। প্রযুক্তিভিত্তিক কৃষি উৎপাদন ব্যবস্থা এবং অনুকূল কৃষক বান্ধব কৃষি নীতির কারণে খাদ্য উৎপাদনের জন্য আধুনিক, উন্নত ও টেকসই প্রযুক্তির উদ্ভাবন ও ব্যবহারকে শক্তিশালী করেছে। ফলে খাদ্য উৎপাদনে স্বয়ংসম্পূর্ণতা অর্জনসহ চাল রপ্তানিতেও দেশ ভূমিকা রেখেছে।
ইউএসএইড ও বাংলাদেশ পলিসি রিসার্চ এন্ড স্ট্রেটিজি সার্পোট প্রোগ্রাম ও আইএফপিআরআই এর আয়োজনে আপসুর মহাপরিচালক ও অতিরিক্ত সচিব (পিপিসি) মোহাম্মদ নাজমুল ইসলামের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে স্বাগত বক্তৃতা করেন, কৃষি মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব এগ্রিকালচারাল পলিসি সার্পোট ইউনিটের (আপসু) গবেষণা পরিচালক ও এনজেল এর প্রকল্প পরিচালক আব্দুল হালিম। আইএফপিআরআই-পিআরএসএসপি’র প্রধান ড.আক্তার আহমেদ এনজেলের ফলাফলপত্র উপস্থাপন করেন।

সর্বশেষ - ব্রেকিং নিউজ

Shamol Bangla Ads
error: কপি হবে না!