শ্যামলবাংলা ডেস্ক : পাঁচ বছর আগে শরণার্থী হিসেবে মিয়ানমার থেকে মালয়েশিয়ায় আসেন ফারুক। সেখানে তিনি গড়ে তুলেছেন একটি ফুটবল দল। নাম রোহিঙ্গা ফুটবল ক্লাব। ফারুক এখন কুয়ালালামপুর-ভিত্তিক এই রোহিঙ্গা ফুটবল ক্লাবের সেক্রেটারি। অন্য রোহিঙ্গাদের ফুটবল খেলার প্রশিক্ষণ দিচ্ছেন তিনি।

৩৫ জনের এই ফুটবল দলের খেলোয়াড়দের প্রত্যেকেরই রয়েছে করুণ কাহিনি। কিন্তু এই মুহূর্তে তাঁদের উদ্দেশ্য একটাই। তা হলো মাইনরিটিস ওয়ার্ল্ড কাপে অংশ নেওয়া।
ফারুক বলেন, ‘এটি আমাদের প্রথম রোহিঙ্গা ফুটবল দল।’ তিনি বলেন, তাঁদের উদ্দেশ্য কন-আইএফএ ওয়ার্ল্ড মাইনরিটিজ কাপে অংশ নেওয়া এবং এর মাধ্যমে রোহিঙ্গা ইস্যুতে সচেতনতা তৈরি করা।

উল্লেখ্য, ২০১৩ সালে কন-আইএফএ গঠিত হয়। রোহিঙ্গাদের মতোই বিশ্বের রাষ্ট্রহীন ও বাস্তুহারা জাতিগোষ্ঠীর সদস্যরা এই বিশ্বকাপে খেলতে পারেন।
মিয়ানমারের রাখাইনে রোহিঙ্গাদের জাতিগত নির্মূলে সম্প্রতি শুরু হওয়া সেনা অভিযানে ইতিমধ্যে দেশটি থেকে পালিয়ে বাংলাদেশে প্রায় পাঁচ লাখ রোহিঙ্গার ঢুকে পড়ার কথা এখন আর বিশ্ববাসীর অজানা নেই।
এসব স্মরণে নিয়ে ফারুক নিজেকে একজন ভাগ্যবান রোহিঙ্গাই মনে করেন। যদিও তাঁর গোটা জীবনটাই কেটেছে শরণার্থী হিসেবে। জানালেন, তাঁর বাবা এখন আছেন বাংলাদেশের রোহিঙ্গা শরণার্থীশিবিরে।
রোহিঙ্গা ক্লাবের খেলোয়াড় আবু তৈয়ব রাখাইনের মংডুর সন্তান। ২০১২ সালের সহিংসতার সময় দেশ ছেড়ে মালয়েশিয়ায় তিনি পাড়ি জমান। তৈয়ব বলেন, ‘আমি মিয়ানমার ছাড়ি, কারণ সেনাসদস্যরা মংডুর তরুণ যুবকদের গ্রেপ্তার করছিল। সেই মুহূর্তে দেশ ছাড়াই একমাত্র সমাধান মনে হয়।’
ফারুক বললেন, আবু তৈয়বের দুই চাচা গত ২৬ আগস্ট মিয়ানমারের সেনাবাহিনীর হাতে নিহত হন। এরপর তাঁর পরিবারের বাকি সদস্যরা বাংলাদেশের সীমান্তবর্তী এলাকায় আশ্রয় নেন।
পাঁচ বছর আগে শরণার্থী হিসেবে মিয়ানমার থেকে মালয়েশিয়ায় আসেন ফারুক। সেখানে তিনি গড়ে তুলেছেন একটি ফুটবল দল। নাম রোহিঙ্গা ফুটবল ক্লাব। ফারুক এখন কুয়ালালামপুর-ভিত্তিক এই রোহিঙ্গা ফুটবল ক্লাবের সেক্রেটারি। অন্য রোহিঙ্গাদের ফুটবল খেলার প্রশিক্ষণ দিচ্ছেন তিনি।
৩৫ জনের এই ফুটবল দলের খেলোয়াড়দের প্রত্যেকেরই রয়েছে করুণ কাহিনি। কিন্তু এই মুহূর্তে তাঁদের উদ্দেশ্য একটাই। তা হলো মাইনরিটিস ওয়ার্ল্ড কাপে অংশ নেওয়া।
ফারুক বলেন, ‘এটি আমাদের প্রথম রোহিঙ্গা ফুটবল দল।’ তিনি বলেন, তাঁদের উদ্দেশ্য কন-আইএফএ ওয়ার্ল্ড মাইনরিটিজ কাপে অংশ নেওয়া এবং এর মাধ্যমে রোহিঙ্গা ইস্যুতে সচেতনতা তৈরি করা।
উল্লেখ্য, ২০১৩ সালে কন-আইএফএ গঠিত হয়। রোহিঙ্গাদের মতোই বিশ্বের রাষ্ট্রহীন ও বাস্তুহারা জাতিগোষ্ঠীর সদস্যরা এই বিশ্বকাপে খেলতে পারেন।
মিয়ানমারের রাখাইনে রোহিঙ্গাদের জাতিগত নির্মূলে সম্প্রতি শুরু হওয়া সেনা অভিযানে ইতিমধ্যে দেশটি থেকে পালিয়ে বাংলাদেশে প্রায় পাঁচ লাখ রোহিঙ্গার ঢুকে পড়ার কথা এখন আর বিশ্ববাসীর অজানা নেই।
এসব স্মরণে নিয়ে ফারুক নিজেকে একজন ভাগ্যবান রোহিঙ্গাই মনে করেন। যদিও তাঁর গোটা জীবনটাই কেটেছে শরণার্থী হিসেবে। জানালেন, তাঁর বাবা এখন আছেন বাংলাদেশের রোহিঙ্গা শরণার্থীশিবিরে।
রোহিঙ্গা ক্লাবের খেলোয়াড় আবু তৈয়ব রাখাইনের মংডুর সন্তান। ২০১২ সালের সহিংসতার সময় দেশ ছেড়ে মালয়েশিয়ায় তিনি পাড়ি জমান। তৈয়ব বলেন, ‘আমি মিয়ানমার ছাড়ি, কারণ সেনাসদস্যরা মংডুর তরুণ যুবকদের গ্রেপ্তার করছিল। সেই মুহূর্তে দেশ ছাড়াই একমাত্র সমাধান মনে হয়।’
ফারুক বললেন, আবু তৈয়বের দুই চাচা গত ২৬ আগস্ট মিয়ানমারের সেনাবাহিনীর হাতে নিহত হন। এরপর তাঁর পরিবারের বাকি সদস্যরা বাংলাদেশের সীমান্তবর্তী এলাকায় আশ্রয় নেন।
পাঁচ বছর আগে শরণার্থী হিসেবে মিয়ানমার থেকে মালয়েশিয়ায় আসেন ফারুক। সেখানে তিনি গড়ে তুলেছেন একটি ফুটবল দল। নাম রোহিঙ্গা ফুটবল ক্লাব। ফারুক এখন কুয়ালালামপুর-ভিত্তিক এই রোহিঙ্গা ফুটবল ক্লাবের সেক্রেটারি। অন্য রোহিঙ্গাদের ফুটবল খেলার প্রশিক্ষণ দিচ্ছেন তিনি।
৩৫ জনের এই ফুটবল দলের খেলোয়াড়দের প্রত্যেকেরই রয়েছে করুণ কাহিনি। কিন্তু এই মুহূর্তে তাঁদের উদ্দেশ্য একটাই। তা হলো মাইনরিটিস ওয়ার্ল্ড কাপে অংশ নেওয়া।
ফারুক বলেন, ‘এটি আমাদের প্রথম রোহিঙ্গা ফুটবল দল।’ তিনি বলেন, তাঁদের উদ্দেশ্য কন-আইএফএ ওয়ার্ল্ড মাইনরিটিজ কাপে অংশ নেওয়া এবং এর মাধ্যমে রোহিঙ্গা ইস্যুতে সচেতনতা তৈরি করা।
উল্লেখ্য, ২০১৩ সালে কন-আইএফএ গঠিত হয়। রোহিঙ্গাদের মতোই বিশ্বের রাষ্ট্রহীন ও বাস্তুহারা জাতিগোষ্ঠীর সদস্যরা এই বিশ্বকাপে খেলতে পারেন।
মিয়ানমারের রাখাইনে রোহিঙ্গাদের জাতিগত নির্মূলে সম্প্রতি শুরু হওয়া সেনা অভিযানে ইতিমধ্যে দেশটি থেকে পালিয়ে বাংলাদেশে প্রায় পাঁচ লাখ রোহিঙ্গার ঢুকে পড়ার কথা এখন আর বিশ্ববাসীর অজানা নেই।
এসব স্মরণে নিয়ে ফারুক নিজেকে একজন ভাগ্যবান রোহিঙ্গাই মনে করেন। যদিও তাঁর গোটা জীবনটাই কেটেছে শরণার্থী হিসেবে। জানালেন, তাঁর বাবা এখন আছেন বাংলাদেশের রোহিঙ্গা শরণার্থীশিবিরে।
রোহিঙ্গা ক্লাবের খেলোয়াড় আবু তৈয়ব রাখাইনের মংডুর সন্তান। ২০১২ সালের সহিংসতার সময় দেশ ছেড়ে মালয়েশিয়ায় তিনি পাড়ি জমান। তৈয়ব বলেন, ‘আমি মিয়ানমার ছাড়ি, কারণ সেনাসদস্যরা মংডুর তরুণ যুবকদের গ্রেপ্তার করছিল। সেই মুহূর্তে দেশ ছাড়াই একমাত্র সমাধান মনে হয়।’
ফারুক বললেন, আবু তৈয়বের দুই চাচা গত ২৬ আগস্ট মিয়ানমারের সেনাবাহিনীর হাতে নিহত হন। এরপর তাঁর পরিবারের বাকি সদস্যরা বাংলাদেশের সীমান্তবর্তী এলাকায় আশ্রয় নেন।
