ads

বৃহস্পতিবার , ১ অক্টোবর ২০১৫ | ১৯শে কার্তিক, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়ের নিবন্ধনপ্রাপ্ত অনলাইন নিউজ পোর্টাল
  1. ENGLISH
  2. অনিয়ম-দুর্নীতি
  3. আইন-আদালত
  4. আন্তর্জাতিক
  5. আমাদের ব্লগ
  6. ইতিহাস ও ঐতিহ্য
  7. ইসলাম
  8. উন্নয়ন-অগ্রগতি
  9. এক্সক্লুসিভ
  10. কৃষি ও কৃষক
  11. ক্রাইম
  12. খেলাধুলা
  13. খেলার খবর
  14. চাকরির খবর
  15. জাতীয় সংবাদ

দুর্যোগে ক্ষতিগ্রস্ত ৩ লাখ কৃষক প্রণোদনা পাচ্ছেন

শ্যামলবাংলা ডেস্ক
অক্টোবর ১, ২০১৫ ৫:১৬ অপরাহ্ণ

Matia 3শ্যামলবাংলা ডেস্ক : প্রাকৃতিক দুর্যোগে ১২টি জেলার ক্ষতিগ্রস্ত ৩ লাখ ২২ হাজার ৭১০ জন কৃষক রবি মৌসুমের কৃষি উপকরণ হিসেবে ৩২ কোটি ৪৯ লাখ ৩ হাজার ২১৬ টাকার প্রণোদনা পাচ্ছেন। কৃষকদের উন্নত জাত এবং নতুন উদ্ভাবিত ফসল আবাদে উৎসাহিত করতে কৃষি মন্ত্রণালয় এই উদ্যোগ নিয়েছে। কৃষি পুনর্বাসন ও কৃষি উন্নত ও নতুন জাতের এই কর্মসূচীর আওতায় প্রতি কৃষক গম, ভৃট্টা, সরিষা, আলুসহ রবি মৌসুমের বিভিন্ন ফসলের উপকরণ পাচ্ছেন। এ কর্মসূচীর আওতা থেকে ২শ’ ১০ কোটি ৯৩ লাখ ৪৮ হাজার টাকার ফসল উৎপাদনের টার্গেট নিয়েছে কৃষি মন্ত্রণালয়।
১ অক্টোবর বৃহস্পতিবার দুপুরে কৃষি মন্ত্রণালয়ের সম্মেলন কক্ষে ‘প্রাকৃতিক দূর্যোগে ক্ষতিগ্রস্ত কৃষকদের জন্য কৃষি পূণর্বাসন এবং কৃষির উন্নত ও নতুন জাতের সম্প্রসারণের জন্য প্রণোদনা বিষয়ক এক প্রেস ব্রিফিংয়ে কৃষিমন্ত্রী মতিয়া চৌধুরী এসব তথ্য তুলে ধরেন। মন্ত্রী জানান, বগুড়া, রংপুর, গাইবান্ধা, কুড়িগ্রাম, সিরাজগঞ্জ, জামালপুর, শেরপুর, পাবনা, নওগাঁ, নাটোর, চট্টগ্রাম ও নোয়াখালী জেলার ক্ষতিগ্রস্ত প্রতি কৃষকের জন্য গমের ক্ষেত্রে ১ বিঘা জমির জন্য ২০ কেজি গম বীজ, ২০ কেজি ডিএপি এবং ১০ কেজি এমওপি সার বরাদ্দ রাখা হয়েছে। এতে সর্বসাকুল্যে ব্যয় হবে ১ হাজার ৪শ’ ৩৫ টাকা। ভুট্টার ক্ষেত্রে প্রতি কৃষক ১ বিঘা জমির জন্য ২ কেজি ভুট্টা বীজ, ২০ কেজি ডিএপি এবং ১০ কেজি এমওপি সার পাবেন এতে সর্বসাকুল্যে ব্যয় হবে ১ হাজার ৩শ’ ১৫ টাকা।
সরিষার ক্ষেত্রে প্রতি কৃষক ১ বিঘা জমির জন্য ১ কেজি সরিষা বীজ, ২০ কেজি ডিএপি এবং ১০ কেজি এমওডি সার পাবেন, এতে ব্যয় হবে ৭৬৭ টাকা ৫০ পয়সা। এছাড়া আলুর ক্ষেত্রে প্রতি কৃষক ১০ শতক জমির জন্য ৮০ কেজি আলু বীজ, ১০ কেজি ডিএপি এবং ১০ কেজি এমওপি সার পাবেন। এতে ব্যয় হবে ২ হাজার ৭১০ টাকা।
ক্ষতিগ্রস্ত জেলার প্রতি উপজেলার কমিটির মাধ্যমে এই রবি মৌসুম ফসল বীজ ক্ষতিগ্রস্ত কৃষকদের মধ্যে বিতরণ করা হবে বলে জানান কৃষিমন্ত্রী।
প্রস্তাবিত এ পুনর্বাসন ও প্রণোদনা কর্মসূচীতে ব্যয়কৃত অর্থ কৃষি মন্ত্রণালয়ের বাজেট বরাদ্দ থেকে সংকুলান করা হবে। এর জন্য কোনো অতিরিক্ত বরাদ্দের প্রয়োজন নেই বলে মন্ত্রী জানান।
এছাড়া বিএডিসির ৩২ টন, বিনা ও বারির পক্ষ থেকে বিভিন্ন ফসলের ( শাকসবজিরসহ) ১০.৩ টনসহ মোট ৪২.৩ টন বীজ পাওয়া যাবে যা অধিক ক্ষতিগ্রস্ত কুড়িগ্রাম, গাইবান্ধা ও বগুড়া জেলার ১০ হাজার ২৫৭ জন কৃষকের মধ্যে বিরতণ করা হবে বলে সংবাদ সম্মেলনে কৃষিমন্ত্রী মতিয়া চৌধুরী জানান।

সর্বশেষ - ব্রেকিং নিউজ

error: কপি হবে না!