ads

শনিবার , ১০ জানুয়ারি ২০১৫ | ১২ই চৈত্র, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়ের নিবন্ধনপ্রাপ্ত অনলাইন নিউজ পোর্টাল
  1. ENGLISH
  2. অনিয়ম-দুর্নীতি
  3. আইন-আদালত
  4. আন্তর্জাতিক
  5. আমাদের ব্লগ
  6. ইতিহাস ও ঐতিহ্য
  7. ইসলাম
  8. উন্নয়ন-অগ্রগতি
  9. এক্সক্লুসিভ
  10. কৃষি ও কৃষক
  11. ক্রাইম
  12. খেলাধুলা
  13. খেলার খবর
  14. চাকরির খবর
  15. জাতীয় সংবাদ

মুক্তিযুদ্ধের পরাজিত শক্তিদেরকে মোকাবেলায় ঐক্যবদ্ধভাবে প্রতিরোধ গড়ে তুলতে হবে : সুলতানা কামাল

রফিকুল ইসলাম আধার , সম্পাদক
জানুয়ারি ১০, ২০১৫ ১২:০০ অপরাহ্ণ
মুক্তিযুদ্ধের পরাজিত শক্তিদেরকে মোকাবেলায় ঐক্যবদ্ধভাবে প্রতিরোধ গড়ে তুলতে হবে : সুলতানা কামাল

উত্তম কুমার পাল,নবীগঞ্জ (হবিগঞ্জ) : তত্ত্বাবধায়ক সরকারের সাবেক উপদেষ্টা এডভোকেট সুলতানা কামাল টেলিকনফারেন্সের বক্তব্যে বলেন,মুক্তিযুদ্ধের পরাজিত শক্তিদেরকে মোকাবেলা করতে হলে সবাইকে ঐক্যবদ্ধভাবে প্রতিরোধ গড়ে তুলতে হবে। যে স্বপ্ন নিয়ে দেশের মানুষ যুদ্ধ করে দেশ স্বাধীন করেছিলেন সেই স্বপ্ন বাস্তবায়ন করতে হলে মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় অনুপ্রানিত হয়ে একযোগে কাজ করতে হবে। তিনি গতকাল শুক্রবার বিকালে নবীগঞ্জ নতুনবাজার মোড়ে নবীগঞ্জ উপজেলার করগাও ইউনিয়নের ৫ বারের নির্বাচিত চেয়ারম্যান ও বিশিষ্ট সমাজ সেবক প্রয়াত বীর মুক্তিযোদ্ধা সুকুমার দাশের স্বরণ সভার প্রধান অতিথির বক্তব্যে টেলিকনপারেন্সে উপরোক্ত কথা বলেন। অনুষ্টানের শুরুতেই পবিত্র কোরআন তেলাওয়াত মাওঃ ইব্রাহীম তালুকদার। গীতা পাঠ করেন এডভোকেট গতি গোবিন্দ দাশ। বাংলাদেশ মুক্তিযোদ্ধ্ াসংসদ নবীগঞ্জ উপজেলা কমান্ডের আয়োজনে ও উপজেলা মুক্তিযোদ্ধা কমান্ডের সভাপতি নুর উদ্দিন বীর প্রতিকের সভাপতিত্বে এবং পৌর আওয়ামীলীগের সাধারন সম্পাদক নির্মেলেন্দু দাশ রানার পরিচালনায় অনুষ্টানে শুভেচ্ছা বক্তব্য রাখেন প্রয়াত সুকুমার দাশের ছোট ভাই স্বরজ কুমার দাশ। প্রধান আলোচক হিসেবে উপস্থিত ছিলেন, গনমাধ্যম ব্যক্তিত্ব আবেদ খান।এতে বিশেষ অতিথি ছিলেন হবিগঞ্জ জেলা পরিষদের প্রশাসক ডাঃ মুশফিক হোসেন চৌধুরী, জেলা মুক্তিযোদ্ধা কমান্ডের সভাপতি মুহাম্মদ আলী পাঠান, নবীগঞ্জ উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান আলমগীর চৌধুরী, নবীগঞ্জ পৌর মেয়র অধ্যাপক তোফাজ্জল ইসলাম চৌধুরী, সিলেট মদন মোহন বিশ্ববিদ্যালয় কলেজের অধ্যক্ষ ড. আবুল ফতেহ ফাত্তাহ, জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের উপ-পরিচালক সুয়েব আহমদ, সাবেক চেয়ারম্যান আব্দুর রউফ, সাবেক ইউপি চেয়ারম্যান মোঃ আব্দুল হাই, সাবেক ইউপি চেয়ারম্যান আ.ক.ম ফখরুল ইসলাম কালাম, ইউপি চেয়ারম্যান আনোয়ারুর রহমান, মেহের আলী মহালদার, সমর চন্দ্র দাশ, জেলা মুক্তিযোদ্ধ ডেপুটি কমান্ডার গৌর প্রসাদ রায়, হবিগঞ্জ প্রেকাবের সাধারন সম্পাদক চৌধুরী মোহাম্মদ ফরিয়াদ, সাবেক সভাপতি এনটিভির জেলা প্রতিনিধি দৈনিক খোয়াইর সম্পাদক হারুনুর রশিদ চৌধুরী, দৈনিক হবিগঞ্জের জনতার এক্সপ্রেস পত্রিকার সম্পাদক ফজলুর রহমান চৌধুরী, এটিএন বাংলার জেলা প্রতিনিধি দৈনিক বিজয়ের প্রতিধ্বনি পত্রিকার ভারপ্রাপ্ত সম্পাদক আব্দুল হালীম, দৈনিক সমাচারের ভারপ্রাপ্ত সম্পাদক রাসেল আহমেদ চৌধুরী, উপজেলা জাতীয় পার্টির আহবায়ক ডাঃ শাহ আবুল খায়ের, আওয়ামীলীগের সাধারন সম্পাদক সাইফুল জাহান চৌধুরী, সাংগঠনিক সম্পাদক মোস্তাক আহমেদ মিলু, সাবেক মুক্তিযোদ্ধা কমান্ডার রবীন্দ্রনাথ দাশ, নবীগঞ্জ জে কে হাইস্কুলের প্রধান শিক্ষক আব্দুস সালাম, ডাঃ আজিজুর রহমান, নাট্য ব্যক্তিত্ব শহীদ রহমান, যুবদলের সাবেক সভাপতি মজিদুর রহমান মজিদ, নবীগঞ্জ প্রেসকাবের সাধারন সম্পাদক মোঃ সরওয়ার শিকদার, সদ্য সাবেক সাধারন সম্পাদক প্রভাষক উত্তম কুমার পাল হিমেল, উপজেলা কৃষকলীগের সভাপতি শাহনুর আলম ছানু, শ্রমিকলীগের সভাপতি আব্দাল করিম, সাংবাদিক রাকিল হোসেন, মতিউর রহমান মুন্না প্রমুখ। প্রধান আলোচকের বক্তব্যে গনমাধ্যম ব্যক্তিত্ব আবেদ খান বলেন, বাংলাদেশ মুক্তিযোদ্ধের দেশ, মুক্তযোদ্ধাদের দেশ। কোন জাতীর ২ টি পবিত্র দিন নেই। কিন্তু বাংলাদেশের আছে ২৬ শে মার্চ ও ১৬ই ডিসেম্বর। যে জাতীর একটি বিজয় দিবস আছে সে জাতীর কোন পরাজয় নেই। ততদিন পর্যন্ত বেচে থাকবো যতদিন পর্যন্ত দেশে যুদ্ধাপরাধীদের বিচার না হবে। মুক্তিযুদ্ধের বাংলাদেশ কখনো রাজাকারের দেশ হতে পারে না। রাজাকারদের দেশ হলো পাকিন্তান। আজ দেশের মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাসকে বিকৃত করা হচ্ছে। লন্ডনে বসে কোন বেয়াদব অশিক্ষিত বাংলাদেশের ইতিহাস নিয়ে বিকৃত কথা বলে দেশের ভাবমুর্তি নষ্ট করতে পারবে না। বাংলাদেশকে পেছনে ফেলে রাখার জন্য বার বার অপচেষ্ট করা হয়েছে। ২০০১ সালে নির্বাচনে বিএনপি জামায়াত জোট ক্ষমতায় নিয়ে দেশের সংখ্যালঘু ও বুদ্ধিজীবিদের হামলা করে হয়রানী করেছিল তা দেশের সচেতন জনসাধারনের জানা আছে। এখন থেকে যদি এসব অপকর্মের বিরুদ্ধে প্রতিরোধ করা হয় তা হলে দেশের পরাজিত শক্তিকে পরাজিত করা সম্ভব। এখনই ভাবতে হবে এদেশ মুক্তিযুদ্ধের পক্ষের থাকবে নাকি খালেদা জিয়ার তালেবানী বাংলাদেশ হবে। সবাইকে একযোগে ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করলে সোনার বাংলাদেশ গড়ে তোলা সম্ভব।দেশের যেমন তাজ উদ্দিনের মত সৎ লোক আছে ঠিক তিমনি খন্দকার মোস্তাকের মত লোকও আছে। সেদিকে সবাকে সজাগ দৃষ্টি রাখতে হবে। বাংলাদেশকে এক সময় তলাবিহিন ঝুড়ি বলা হতো কিন্তু এই বাংলাদেশই আজ খাদ্যে সয়ংসম্পূর্ন হয়ে বিদেশ চাল রপ্তানী করছে।

সর্বশেষ - ব্রেকিং নিউজ

Shamol Bangla Ads
error: কপি হবে না!