চুয়াডাঙ্গা প্রতিনিধি : চুয়াডাঙ্গা জেলার দামুড়হুদা উপজেলার কানাইডাঙ্গা ফকিরখালি ব্রীজের কাছে ডাকাতরা পুলিশের গাড়ি লক্ষ্য করে পরপর দুটি বোমা ছুড়ে মারে। তবে এতে কোনো হতাহতের খবর পাওয়া যায়নি। মঙ্গলবার দিবাগত রাত ১ টার দিকে এ ঘটনা ঘটে।

পুলিশ জানায়, মঙ্গলবার দিবাগত রাতে একদল স্বশস্ত্র ডাকাত কানাইডাঙ্গা ফকিরখালি ব্রীজের কাছে ডাকাতির প্রস্তুতি নিচ্ছিল। এসময় দামুড়হুদা থানার এস আই তোবারক আলীর নেতৃত্বে একদল পুলিশ গাড়ি নিয়ে টহল দিচ্ছিল। পুলিশের উপস্থিতি টের পেয়ে ডাকাতদল গাড়ি লক্ষ্য করে পরপর দুটি শক্তিশালি বোমা ছুড়ে মেরে পালিয়ে যায়।
এস আই তোবারক হোসেন ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে জানান, ডাকাতদলের ধরতে পুলিশি অভিযান অব্যাহত রয়েছে।
চুয়াডাঙ্গায় ১০০ বোতল ফেসসিডিল সহ আটক ১

চুয়াডাঙ্গার জীবননগর উপজেলার কুসুমপুর সীমান্ত থেকে ১০০ বোতল ফেনসিডিল সহ খোকন (৩০) নামে এক মাদক ব্যবসায়ীকে আটক করেছে বিজিবি। আটককৃত খোকন ঝিনাইদহ জেলার মহেশপুর উপজেলার খোসালপুর গ্রামের আইয়ুব আলীর ছেলে। বুধবার সকাল ৭ টায় সীমান্ত থেকে তাকে আটক করা হয়।
বিজিবি জানায়, বুধবার সকালে কুসুমপুর বিজিবি ক্যাম্পের কোম্পানী কমান্ডার সুবেদার জমশেদ আলীর নির্দেশে নায়েক মফিজ উদ্দীন সঙ্গীয় ফোর্স সহ গোপন তথ্যের ভিত্তিতে সীমান্তের গুনারমাঠে ওৎপেতে ছিল। এসময় ৩ জন চোরাচালানীকে দেখে ধাওয়া করে খোকনকে ১০০ বোতল ফেনসিডিল সহ আটক করে। অন্যরা পালিয়ে যায়।
চুয়াডাঙ্গায় বিভিন্ন মামলায় গ্রেফতার ৪
চুয়াডাঙ্গার দামুড়হুদা ও জীবননগর উপজেলার বিভিন্ন এলাকা থেকে ৪ জনকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ।
পুলিশ জানায়, মঙ্গলবার দিবাগত রাতে চুয়াডাঙ্গা পুলিশ সুপার রশীদুল হাসানের নির্দেশে একদল পুলিশ জেলার দু’উপজেলার বিভিন্ন এলাকায় অভিযান চালিয়ে দামুড়হুদা উপজেলার চন্দ্রবাস গ্রামের মৃত শামসুল ইসলামের ছেলে আনিছুর রহমান (৩২), মৃত গোলাম রসুলের ছেলে জাহিদুল ইসলাম (২৩), দেউলী গ্রামের আক্কাস আলীর চেলে আব্দুর রাজ্জাক (৪০) ও জীবননগর উপজেলার আন্দুলবাড়িয়া গ্রামের কেরামত আলীর ছেলে মোয়াজ্জেম হোসেন (২৭) কে গ্রেফতার করে।
সংশ্লিষ্ট থানার ওসিরা জানান, গ্রেফতারকৃতদের বিরুদ্ধে থানায় মামলা আছে।
