ads

মঙ্গলবার , ২ সেপ্টেম্বর ২০১৪ | ৫ই আষাঢ়, ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়ের নিবন্ধনপ্রাপ্ত অনলাইন নিউজ পোর্টাল
  1. ENGLISH
  2. অনিয়ম-দুর্নীতি
  3. আইন-আদালত
  4. আন্তর্জাতিক
  5. আমাদের ব্লগ
  6. ইতিহাস ও ঐতিহ্য
  7. ইসলাম
  8. উন্নয়ন-অগ্রগতি
  9. এক্সক্লুসিভ
  10. কৃষি ও কৃষক
  11. ক্রাইম
  12. খেলাধুলা
  13. খেলার খবর
  14. চাকরির খবর
  15. জাতীয় সংবাদ

গাবতলীতে সাড়ে ২২ হাজার হেক্টর জমির ফসল প্লাবিত

রফিকুল ইসলাম আধার , সম্পাদক
সেপ্টেম্বর ২, ২০১৪ ৭:১২ অপরাহ্ণ

pic--bonna-02.09 বগুড়ার গাবতলীতে বন্যার পানি প্রবেশ করায় ৫ টি ইউনিয়নের ২২ হাজার ৩৫ হেক্টর জমির ফসল তলিয়ে গেছে। বিলকাতলাহারের ৩০ লাখ টাকার ৩শ মন মাছসহ বিভিন্ন পুকুরের মাছ ভেসে গেছে। ফলে মৎস্য চাষীরা তাদের ঋনের কিস্তি পরিষদ করতে হিমসিম খাচ্ছে। জানাগেছে পার্শ্ববর্তী সারিয়াকান্দি উপজেলায় যমুনার বাঁধ ভেঙ্গে যাওয়ায় গাবতলীর দুর্গাহাটা ইউরিয়নের ৮ বর্গকিলোমিটারের প্রায় ৫’শ হেক্টর, বালিয়াদীঘিতে ৬’শ ৭২ হেক্টর, নেপালতলীতে ২’শ ৯২ হেক্টর, মহিষাবানে ৩’শ ৮৪ হেক্টর, নশিপুরে ৪’শ ৮৩ হেক্টর, গাবতলী সদর ইউনিয়নে ২০ হেক্টর জমির আমন ফসল প্রøাবিত হয়েছে, এছাড়াও মরিচ ১৬ হেক্টর, মাসকলাই ১ হেক্টর ও শাক সবজী ২৪ হেক্টর জমি তলিয়েগেছে বলে উপজেলা কৃষি অফিসার মাহবুবর রহমান জানিয়েছেন। তিনি কৃষককে আশ্বস্ত করে বলেছেন ভয়ের কিছ ুনেই ৪/৫ দিনের মধ্য পানি নেমেগেলে ফসলের কোন ক্ষতি হবেনা। অপরদিকে মহিষাবান ইউনিয়নের মড়িয়া মৎস্যজীবি ও রানীরপাড়া মৎস্যজীবি সমিতির নামে লিজকৃত বিলকাতলা হারের ৩’শ মন বিভিন্ন প্রজাতীর নতুন ও পুরাতন মাছ ভেসে গিয়ে ৩০ লাখ টাকার উর্ধে ক্ষতি হয়েছে বলে সমিতির সদস্য ওয়াজেদ আলী, আব্দুর রহিম, তোজাম, বাদল, শাহ আলম, ঝন্টু, আক্কাস, রবে ও জাহিদুল এ তথ্য জানিয়েছেন। প্রায় ৩৩ একরের এই বিলের সাথে জড়িত ৩০ জন মৎস্যজীবি কোন কর্ম না থাকায় ঋনের কিস্তি পরিশোধ করতে হিমসিম খাচ্ছে এবং মানবেতর বেতর জীবন যাপন করছে। লিজকৃত ব্যাক্তিগতসহ অনেক ছোট বড় পুকুরের মাছ বন্যার পানিতে ভেসে গিয়ে ক্ষতি সাধিত হয়েছে। বন্যা কবলিত এলাকায় গবাদী পশুর খদ্যের সংক্রট দেখা দিয়েছে।

Shamol Bangla Ads

গাবতলীর বিভিন্ন জলাশয়ে ৮৯০ কেজি পোনা মাছ অবমুক্ত

বগুড়া গাবতলীতে উপজেলার রাজস্ব তহবিল থেকে ক্রয়কৃত ৮৯০ কেজি বিভিন্ন প্রজাতীর পোনা মাছ জলাশয় ও সমিতির লিজকৃত পুকুরে গতকাল মঙ্গলবার অবমুক্ত শুরু করেন জেলা মৎস্য অফিসার খিরত চন্দ্র পাল। এসময় উপজেলা চেয়ারম্যান মোরশেদ মিলটন, উপজেলা নির্বাহী অফিসার মাজেদা ইয়াসমিন, উপজেলা মৎস্য কর্মকর্তা আরিফুল ইসলামসহ নজরুল ইসলাম, বোরহান উদ্দীন, বিএনপিনেতা লিটন, মঞ্জু, শ্যামল, ঠিকাদার পাপন ও বিশু প্রমুখ এসময় উপস্থিত ছিলেন। ৬ দিনের মধ্য উপরোক্ত মাছগুলো অবমুক্ত করা হবে। ধোরা, সোনাকানিয়া ও হাতিবান্ধায় প্রথমধানে ৮৯০ কেজির অংশ বিশেষ মাছ অবমুক্ত করা হয়।

সর্বশেষ - ব্রেকিং নিউজ

Shamol Bangla Ads
error: কপি হবে না!