রাজশাহী প্রতিনিধি: রমজান নয় ঈদ কে সামনে রেখে অন্য ব্যবসার ন্যায় যৈন তাদের মূল ব্যবসা। নারী জুয়ার আসর নতুন কিছু নয়। উপরের মহল কে ম্যানেজ করে অবিরাম চলছে দেহ ব্যবসা সহ নানা ধরনের অপকর্ম।আইন শৃঙ্খলা বাহিনী কিছূ আটক করলেো ধরা ছোয়ার বাহিরে থাকে সিংহ ভাগ। রাজশাহী নগরীর বিভিন্ন আবাসিক হোটেলে যৈন ব্যবসা নিত্য দিনের কাজ, সময় সাপেক্ষে কিছু দিন বন্ধ থাকলে ও পূনরায় চালু হয় ।তবে হোটেলযৈন কর্মি জুয়ার আসরে অভিযান চালিয়ে ১৩ জনকে আটক করেছে বোয়ালিয়া মডেল থানা পুলিশ। নগরীর বাস টার্মিনাল ও হাদির মোড় এলাকায় সোমবার মধ্যরাতে অভিয়ান চালিয়ে তাদের আটক করা হয়।

বোয়ালিয়া মডেল থানার সহকারী পুলিশ কমিশনার সাইফুর রহমান সাঈফ মঙ্গলবার দুপুরে এ তথ্য নিশ্চিত করে জানান, গোপন সংবাদের ভিত্তিতে সোমবার মধ্যরাতে নগরীর বাস টার্মিনাল এলাকার আবাসিক হোটেল প্রীতম-এ অভিযান চালায় পুলিশ। এ সময় অসামাজিক কাজে লিপ্ত থাকার দায়ে পপি, শিলা ও কাজল নামে তিনজন যৌনকর্মীকে আটক করা হয়। পুলিশের অপর একটি দল নগরীর হাদির মোড় এলাকার একটি জুয়ার আসরে অভিযান চালায়। সেখান থেকে ১০ জন জুয়াড়িকে আটক করা হয়েছে। এ সময় ৮টি মোবাইল সেট ও বেশ কিছু টাকা উদ্ধার করা হয়েছে। আটকবৃতরা হলেন, যৌনকর্মী খুলনার মজগুনি কাজিপাড়া এলাকার খালিসপুর গ্রামের রাজুর স্ত্রী পপি (২৫), ঢাকার টঙ্গী মধুমতি এলাকার কামালের মেয়ে শিলা (২২), সাভারের হেমায়েতপুর গ্রামের নয়নের স্ত্রী কাজল (২৬), জুয়াড়ী নগরীর কেদুরমোড় এলাকার পিয়ারুল ইসলামের ছেলে সাদ্দাম (২০), ইউনুসের ছেলে রবি (১৮), জসিমের ছেলে মাসুদ (২২), তাজেমের ছেলে রতন (২৪), তাহসেনের ছেলে লিটন (২৪) ও শাহিনুরের ছেলে শ্যামল (২৩) ও হাদিরমোড় এলাকার ইলিয়াস মন্ডলের ছেলে রমজান আলী (৩৫), টুটুলের ছেলে মজিবুল (৩২), শুকুর আলী ছেলে আলাউদ্দিন (২২) ও ফজুলুরের ছেলে আলাউদ্দিন (২২)। মুলত কিছ দিন হাজত বাসের পর আবার তারা কোন এক ছত্র ছায়াই লিপ্ত হবে । এ বে আইনি কাজের মদদার নকে বা কারা সব সময় রয়ে যায় আরালে। রাজশাহীর প্রান কেন্দ্রে তাদের আস্তনা বাড়ির মালিক থেকে শরু করে গয়েন্দ, পুলিশ সহ সংশ্লিষ্টদের মোটা অংকের টকা দিয়ে ম্যনেজ করে দিনের পর মাস বছর এ রমরমা ব্যবসা চলে বলে যৈন কর্মিরা জানায়।
