ads

বুধবার , ২৮ মে ২০১৪ | ২৫শে মাঘ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়ের নিবন্ধনপ্রাপ্ত অনলাইন নিউজ পোর্টাল
  1. ENGLISH
  2. অনিয়ম-দুর্নীতি
  3. আইন-আদালত
  4. আন্তর্জাতিক
  5. আমাদের ব্লগ
  6. ইতিহাস ও ঐতিহ্য
  7. ইসলাম
  8. উন্নয়ন-অগ্রগতি
  9. এক্সক্লুসিভ
  10. কৃষি ও কৃষক
  11. ক্রাইম
  12. খেলাধুলা
  13. খেলার খবর
  14. চাকরির খবর
  15. জাতীয় সংবাদ

ভাণ্ডারিয়ার আমানউল্লাহ মহাবিদ্যালয়ের সাব্বির খানের যন্ত্রটি স্বয়ংক্রিয় পদ্ধতিতে প্রান ও সম্পদ রক্ষা করবে

রফিকুল ইসলাম আধার , সম্পাদক
মে ২৮, ২০১৪ ৭:৪২ অপরাহ্ণ

bhandaria  pic agun-27-5-14সুমন মল্লিক,ভাণ্ডারিয়া (পিরোজপুর) : আবহাওয়ার তাপমাত্রা ৫০ থেকে ৬০ পº অতিক্রম করলে প্রথমত স্বয়ংক্রিয় ভাবে একটি সুইচ অন হয়ে বৈদ্যূতিক এলার্ম বাজাবে এবং বিপাদ সংকেত দিতে লাল বাতি জ্বলে ওঠবে, দ্বিতিয়ত তাপমাত্রা বৃদ্ধি পেয়ে যদি ৮০ পº হবে তখন স্বয়ংক্রিয় ভাবে আর একটি সুইচ অন হয়ে একটি মটারের সাহাজ্যে সিলিন্ডারে রাখা গ্যাসের নির্গমন মুখ খুলে গিয়ে মানুষের জন্য ক্ষতিকর না এমন ডাইব্রোমো ক্লোরো মিথেন নামক গ্যাস নির্গত হয়ে আগুন নিয়ন্ত্রনের চেষ্টা করবে, তারপড়েও যদি দূর্ভাগ্য বশত আগুন নিয়ন্ত্রনে না আসে এবং ভবনের তাপমাত্রা ১০০ পº এ পৌছে যায় তখন অন্য একটি সার্কিট স্বয়ংক্রিয় ভাবে স্থানীয় ফায়ার ফায়ারসার্ভিস অফিসে কল করবে এবং দূর্ঘটনা কবলিত স্থানের ঠিকানা ও অবস্থান নিশ্চিত করে সাহায্য কামনা করবে যাতে ফায়ারসার্ভিস অফিস অগ্নি নির্বাপনে দ্রুত কার্যকর ব্যবস্থা নিতে পারেন। অগ্নি নির্বাপনে এমনই একনতুন প্রযুক্তি আবিষ্কার করেছেন পিরোজপুরের ভাণ্ডারিয়া উপজেলার আমানউল¬াহ মহাবিদ্যালয়ের (এইচ,এস,সি) দ্বিতীয় বর্ষের বিজ্ঞান বিভাগের মেধাবী শিক্ষার্থী মোঃ সাব্বির খান । সাব্বির উপজেলার লক্ষীপুরা গ্রামের ব্যাবসায়ী আলমগীর হোসেন খানের ছেলে। সে গত ২০১৩ সালে ভাণ্ডারিয়া বিহারী পাইলট মাধ্যমিক বিদ্যালয় থেকে এসএসসি পরিক্ষা দিয়ে বিজ্ঞান বিভাগে জিপিয়ে-৫ লাভ করেন। সাব্বির খান বিভাগীয় সৃজনশীলমেধা অন্বেষা প্রতিযোগীতা -২০১৪ তার এ আবিস্কার প্রর্দশন করে বরিশাল বিভাগে দ্বিতীয় স্থান লাভ করেন , এর আগে উপজেলা এবং জেলা পর্যায়ে প্রথম হন। এ নতুন প্রযুক্তি সম্পর্কে জানতে চাইলে মোঃ সাব্বির খান বলেন, সম্প্রতিকালেদেশের গার্মেন্টস সহ বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে অগ্নি কান্ডের ফলে শত শত মানুষের প্রান হানী এবং স্বজনহারা ,সর্বহারাদের কষ্ট / আর্তনাদ দেখে আমার মন বেশ বিচলিত হয় , তখন থেকে ভাবতে থাকি এ থেকে পরিত্রানের কোন পদ্ধত্তি যদি তৈরী করা যেত , আর সেই ভাবনা থেকেই আমার দীর্ঘদিনের প্রচেষ্টায় এই যন্ত্রটি আবিস্কার করে ফেলি। এখন যদি সরকারী বা বেসরকারী কোন প্রতিষ্ঠানের সহযোগিতা পেতাম তা হলে মানুষের প্রান রক্ষা এবং সম্পদের ক্ষতি থেকে পরিত্রানের জন্য আমার আবিস্কারকে কাজে লাগিয়ে কিছুটা হলেও মানুষ নিশ্চিন্তে থাকতে পারত ও দেশ অনেক স্বাবলম্বী হত।

সর্বশেষ - ব্রেকিং নিউজ

Shamol Bangla Ads
error: কপি হবে না!