ads

মঙ্গলবার , ১১ মার্চ ২০১৪ | ৩রা মাঘ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়ের নিবন্ধনপ্রাপ্ত অনলাইন নিউজ পোর্টাল
  1. ENGLISH
  2. অনিয়ম-দুর্নীতি
  3. আইন-আদালত
  4. আন্তর্জাতিক
  5. আমাদের ব্লগ
  6. ইতিহাস ও ঐতিহ্য
  7. ইসলাম
  8. উন্নয়ন-অগ্রগতি
  9. এক্সক্লুসিভ
  10. কৃষি ও কৃষক
  11. ক্রাইম
  12. খেলাধুলা
  13. খেলার খবর
  14. চাকরির খবর
  15. জাতীয় সংবাদ

ঝালকাঠির বশির কাজীর হরিণ পালনে সাফল্য

রফিকুল ইসলাম আধার , সম্পাদক
মার্চ ১১, ২০১৪ ৫:১৬ অপরাহ্ণ

jhalakati horin picএইচ.এম নাসির উদ্দিন আকাশ, ঝালকাঠি : হরিণ পালন করে সফল হয়েছেন ঝালকাঠির মাওঃ কাজী সৈয়দ বশির আহমেদ। জেলা শহরের কোর্ট রোডের কাজী অফিস সংলগ্ন জমিতে শখের বসে বছর পাঁচেক পূর্বে দুটি হরিণ পালন শুরু করেন। বর্তমানে তার খামারে ছোট বড় ৭ হরিণ রয়েছে।

Shamol Bangla Ads

কাজী বশির জানান, শখের বসে ৫ বছর পূর্বে সরকারী বিধি মোতাবেক ৩০ হাজার টাকায় দুটি চিত্রা জাতের হরিণ শাবক কিনে এনে লালন-পালন শুরু করে। এদুটি হরিণ থেকে বংশ বিস্তার বর্তমানে ছোট বড় ৭ টি হরিণ রয়েছে। এদেও ছুটোছুটি সত্যিই আনন্দদায়ক। হরিণের খাবার হিসেবে আলু, ঘাস, কচি পাতা, ভুষি দেয়া হয়। বনবিভাগের আইন অনুযায়ী এ হরিণগুলোর বিচরণের জন্য পর্যাপ্ত জায়গা রয়েছে। পাশাপাশি এদের শরীর স্বাস্থ্যও ভালো রয়েছে। তিনি আরো বলেন, বনবিভাগের নিয়ম অনুযায়ী হরিণ পালন সুবিধা হলেও বিক্রি করা কিংবা এদের জবেহ করে গোশত খাওয়া অনেক জটিল। প্রতি ৯ মাস পর পর বাচ্চা দেয়। প্রজনন ঋতুতে হরিণের মাথায় শিং গজায় এবং প্রকৃতির খেয়াল অনুযায়ী স্বাভাবিক প্রক্রিয়ায় খসে পড়ে। শখের বসে হরিণ পালা হলেও তা থেকে প্রতি বছর গড়ে একজোড়া শিং উপহার পাওয়া যায়। শিশু থেকে সব বয়েসের মানুষ এ হরিণ দেখে আনন্দ পায়। হরিণ খামারের প্রতিবেশী স্বাস্থ্যকর্মী মনিরুজ্জামান মনির জানান, প্রতিবেশীদের বাচ্চারা কান্না করলে তাদের এখানে এনে হরিণ দেখিয়ে বিনোদন দিয়ে শান্ত করা হয়। এটা ঝালকাঠিবাসীর ব্যতিক্রমধর্মী একটি বিনোদনের স্পটও বটে। ঝালকাঠি বনবিভাগের কর্মকর্তা জিয়াউর রহমান বাকলাই বলেন, বন বিভাগের আইন মেনেই তিনি হরিণ পালন করছেন। যাতে ঝালকাঠিবাসির হরিণ দেখার ইচ্ছে হলে এখানে এসে তা পূরণ হতে পারে।

সর্বশেষ - ব্রেকিং নিউজ

Shamol Bangla Ads
error: কপি হবে না!