ads

মঙ্গলবার , ১৮ ফেব্রুয়ারি ২০১৪ | ২৯শে পৌষ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়ের নিবন্ধনপ্রাপ্ত অনলাইন নিউজ পোর্টাল
  1. ENGLISH
  2. অনিয়ম-দুর্নীতি
  3. আইন-আদালত
  4. আন্তর্জাতিক
  5. আমাদের ব্লগ
  6. ইতিহাস ও ঐতিহ্য
  7. ইসলাম
  8. উন্নয়ন-অগ্রগতি
  9. এক্সক্লুসিভ
  10. কৃষি ও কৃষক
  11. ক্রাইম
  12. খেলাধুলা
  13. খেলার খবর
  14. চাকরির খবর
  15. জাতীয় সংবাদ

গুঁড়ি গুঁড়ি বৃষ্টি আর হিমেল হাওয়ায় স্থবির আমতলীূসহ উপকূলীয় এলাকার জনজীবন

রফিকুল ইসলাম আধার , সম্পাদক
ফেব্রুয়ারি ১৮, ২০১৪ ২:১১ অপরাহ্ণ
গুঁড়ি গুঁড়ি বৃষ্টি আর হিমেল হাওয়ায় স্থবির আমতলীূসহ উপকূলীয় এলাকার জনজীবন

আমতলী (বরগুনা) প্রতিনিধি : কথায় আছে ‘মাঘের শীতে বাঘ ডাকে’ সেই বাঘ ডাকা শীত চলছে আমতলীসহগোটা উপকূলে । মাঘ বিদায় নিয়ে ঋতুরাজ বসন্তকে সাথে নিয়ে ফাল্গুন এলেও মাঘের সেই বাঘ ডাকা শীত যায়নি উপকূল থেকে। বরং শনিবার রাত থেকে রবিবার দিনভর গুঁড়ি গুঁড়ি বৃষ্টি আর দখিনা হিমেল হাওয়ায় শীতের তীব্রতা আরো বেড়ে গেছে।

Shamol Bangla Ads

ফলে আবারো স্থবির হয়ে পড়েছে এ অঞ্চলের স্বাভাবিক জীবন যাত্রা। এমনিতেই মাঘের হাড় কাঁপানো শীতে জবুথবু হয়ে আছে এ অঞ্চলের খেটে খাওয়া সাধারণ মানুষগুলো।
তার ওপর শনিবার রাত থেকে গতকাল সারাদিন থেমে থেমে গুঁড়ি গুঁড়ি বৃষ্টির কারণে ঠান্ডা আরো বেড়ে যায় মারাত্মকভাবে। ফলে গতকাল দিনের অধিকাংশ সময়টাতেই মানুষকে গায়ে কাঁথা-কম্বল জড়িয়ে ঘরে বসে শুঁয়ে কাটাতে হয়েছে।
জরুরি প্রয়োজন ছাড়া কেউই বাড়ির বাইরে যেতে পারেনি। প্রচন্ড ঠান্ডার পাশাপাশি দিনভর গুঁড়ি গুঁড়ি বৃষ্টির কারণে কৃষকরা মাঠে কাজে যেতে পারেনি। প্রতিবছরই এ অঞ্চলে মাঘ মাসে কয়েক দফা শৈত্য প্রবাহ দেখা যায়। এবারেও তার ব্যতয় ঘটেনি। ৩/৪ দফা শৈত্য প্রবাহ এবারেও স্মরণ করিয়ে দেয় মাঘের শীতকে। মাঘের শেষ সপ্তাহে এসে দখিনা হিমেল হাওয়া বইতে থাকায় শীতের তীব্রতা বেড়ে গিয়ে শুরু হয় হাড় কাঁপানো শীত।
এরই মধ্যে হঠাৎ করেই শনিবার সন্ধ্যায় হাল্কা বৃষ্টি শীতের তীব্রতাকে বাড়িয়ে দেয় অনেক খানি। রাতেও থেমে থেমে কয়েক দফা গুঁড়ি গুঁড়ি বৃষ্টি হয়। এ অবস্থা চলতে থাকে গতকাল দুপুর পর্যন্ত। পরে কিছুক্ষণ বিরতি দিয়ে বিকেল থেকে আবারও হাল্কা গুঁড়ি গুঁড়ি বৃষ্টি শুরু হয়ে সন্ধ্যা অবধি চলতে থাকায় শীতের তীব্রতা আরো বেড়ে যায়। জবুথবু হয়ে পড়ে এ অঞ্চলের সব বয়সী মানুষ। বৃষ্টি আর ঠান্ডা হিমেল হাওয়া বইতে থাকায় স্বাভাবিক জীবন যাত্রা ব্যাহত হয়ে পড়ে। প্রচন্ড ঠান্ডায় দরিদ্র মানুষগুলোর দুর্ভোগ চরমে পৌঁছে গেছে। এমনিতেই এবছর সরকারী কিংবা বেসরকারীভাবে এ অঞ্চলে তেমন একটা শীতবস্ত্র বিতরণ করা হয়নি। এতে করে দরিদ্র মানুষগুলো বেকায়দায় পড়ে গেছে মারাত্মকভাবে।

সর্বশেষ - ব্রেকিং নিউজ

Shamol Bangla Ads
error: কপি হবে না!