ads

মঙ্গলবার , ২৮ জানুয়ারি ২০১৪ | ৪ঠা জ্যৈষ্ঠ, ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়ের নিবন্ধনপ্রাপ্ত অনলাইন নিউজ পোর্টাল
  1. ENGLISH
  2. অনিয়ম-দুর্নীতি
  3. আইন-আদালত
  4. আন্তর্জাতিক
  5. আমাদের ব্লগ
  6. ইতিহাস ও ঐতিহ্য
  7. ইসলাম
  8. উন্নয়ন-অগ্রগতি
  9. এক্সক্লুসিভ
  10. কৃষি ও কৃষক
  11. ক্রাইম
  12. খেলাধুলা
  13. খেলার খবর
  14. চাকরির খবর
  15. জাতীয় সংবাদ

৯ বছরেও সরকারী অনুদান পায়নি আত্রাইয়ের সাহেবগঞ্জ বিএম কলেজ : ১৫জন শিক্ষক-কর্মচারীর মানবেতর জীবন

রফিকুল ইসলাম আধার , সম্পাদক
জানুয়ারি ২৮, ২০১৪ ৫:৪৫ অপরাহ্ণ

Atrai College News Photo.jpg 28-01-2014আত্রাই (নওগাঁ) প্রতিনিধি : নওগাঁর আত্রাই উপজেলা সদরের একমাত্র টেকনিক্যাল কলেজ সাহেবগঞ্জ টেকনিক্যাল এন্ড বিএম কলেজ দীর্ঘ ৯ বছরেও সরকারী কোন অনুদান পায়নি। ফলে কলেজটিতে জরাজীর্ণ অবস্থায় চলছে পাঠদান কার্যক্রম। দেশে টেকনিক্যাল শিক্ষা ব্যবস্থার কদর বাড়লেও আত্রাইয়ে এ শিক্ষা ব্যবস্থার জন্য প্রতিষ্ঠিত কলেজ গুলোর কদর নেই। যার জন্য উপজেলা সদরে একমাত্র এ টেকনিক্যাল কলেজটির প্রতিষ্ঠার ৯ বছরে ও পায়নি সরকারি কোন অনুদান। জানা যায়, যুগ যুগ ধরে আত্রাই উপজেলা সদরে টেকনিক্যাল শিক্ষা কলেজ পর্যায়ে কোন প্রতিষ্ঠান না থাকায় শিক্ষা ও কর্ম বঞ্চিত হচ্ছিল এলাকার বিপুল সংখ্যক শিক্ষার্থী। এসব শিক্ষা বঞ্চিত শিক্ষার্থীদের জীবনে নেমে আসে বিভিন্নমুখী অভিসাপ। তাই দীর্ঘদিন থেকে এলাকাবাসী বিশেষ করে অভিভাবক মহলের দাবি ছিল আত্রাই সদরে কলেজ পর্যায়ে একটি টেকনিক্যাল কলেজ গড়ে উঠুক। এরই প্রেক্ষিতে এলাকার শিক্ষার সচেতন ব্যক্তি আব্দুল সাদেক সরদার শিলন ২০০৫ সালে আত্রাই উপজেলা সদরে গড়ে তুলেন সাহেবগঞ্জ টেকনিক্যাল এন্ড বিএম কলেজ। কলেজটি প্রতিষ্ঠার পর ২০০৬ সালে একাডেমিক স্বীকৃতি লাভ করে। ২০০৮ সাল থেকে এ কলেজের শিক্ষার্থীরা নিয়মিত পরীক্ষায় অংশগ্রহন করতে থাকে। পরীক্ষার ফলাফল যথেষ্ঠ সন্তোষজনক বলে সংশ্লিষ্ট সূত্রেজানা গেছে।

Shamol Bangla Ads

জানা যায়, চলতি শিক্ষাবর্ষেও দুই শতাধিক শিক্ষার্থী এ কলেজ থেকে একেবারে পরীক্ষায় অংশগ্রহন করবে। কলেজটিতে অধ্যক্ষ, শিক্ষক ও কর্মচরীসহ ১৫ জন স্টাফ রয়েছেন। সরকারি এমপিওভুক্তির আশায় দীর্ঘ ১ বছর থেকে তারা ঘানি টেনে আসলেও অদ্যাবধি সরকারি কোন অনুদান না পাওয়ায় হতাশাগ্রস্ত হয়ে পড়েছেন। সরকারি বেতন ভাতা না পাওয়ায় পরিবার পরিজন নিয়ে তাদের মানবেতর জীবন যাপন করতে হচ্ছে। কলেজের শিক্ষার্থী ও এবারের এইচএসসি পরীক্ষার্থী মিজানুর রহমান জানায়, কলেজটিতে সরকারিভাবে কোন ভবন বা অবকাঠামো তৈরি না হওয়ায় জরাজীর্ণ কক্ষে তাদের লেখা পড়া করতে হয়।
কলেজের অধ্যক্ষ আব্দুল সাদেক সরদার শিলন বলেন, কলেজটি প্রতিষ্ঠার পর থেকে এখন পর্যন্ত সরকারি কোন অনুদান পাইনি। এমপিওভুক্তির জন্য অনেক দৌড়ঝাঁপ করেও এমপিওভুক্তির করানো সম্ভব হয়নি। প্রতিষ্ঠানটি এমপিওভুক্ত হলে শিক্ষকদের কর্মচঞ্চল্যতা আরও বৃদ্ধি পাবে এবং লেখা পড়ার মান ও বাড়ানো সম্ভব হবে।

সর্বশেষ - ব্রেকিং নিউজ

Shamol Bangla Ads
error: কপি হবে না!