ads

রবিবার , ২৬ জানুয়ারি ২০১৪ | ২৪শে ভাদ্র, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়ের নিবন্ধনপ্রাপ্ত অনলাইন নিউজ পোর্টাল
  1. ENGLISH
  2. অনিয়ম-দুর্নীতি
  3. আইন-আদালত
  4. আন্তর্জাতিক
  5. আমাদের ব্লগ
  6. ইতিহাস ও ঐতিহ্য
  7. ইসলাম
  8. উন্নয়ন-অগ্রগতি
  9. এক্সক্লুসিভ
  10. কৃষি ও কৃষক
  11. ক্রাইম
  12. খেলাধুলা
  13. খেলার খবর
  14. চাকরির খবর
  15. জাতীয় সংবাদ

>>

শ্যামলবাংলা ডেস্ক
জানুয়ারি ২৬, ২০১৪ ৪:২৩ অপরাহ্ণ

nnnnnসাপাহার (নওগাঁ) প্রতিনিধিঃ দেশে দ্বিতীয় দফায় উপজেলা নির্বাচনী তফশীল ঘোষনার মধ্যে নওগাঁ জেলার সাপাহার উপজেলার নাম থাকায় এই উপজেলার সর্বত্রই বইছে এখন নির্বাচনী হাওয়া। এলাকায় অনেকের মতে দেশের ১০ম জাতীয় সংসদ নির্বাচনে এই আসনে নির্বাচন অনুষ্ঠিত না হওয়ায় ডবল ইমিয়েজে মাঠে নেমে এলাকা গরম করে তুলছে বিভিন্ন দলের নেতা কর্মীগন। এখন থেকেই উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান ও ভাইস চেয়ারম্যান পদের প্রার্থীরা সাধারণ মানুষের সাথে কুশল বিনিময়, সালাম আদান প্রদান, এলাকার ছোট ছোট হাট বাজারে চায়ের আড্ডা জমিয়ে নির্বাচনী প্রার্থীতা জাহির করছে। সে সাথে তাদের সমর্থক কর্মীরাও যেখানে সেখানে মানুষ জড়িয়ে একে অপরের সুনাম, দুর্নাম বর্ননা সহ চুটিয়ে আলাপচারিতা চালিয়ে যাচ্ছে। মানুষের এধরনের রিতি নীতী দেখে এবারে এ উপজেলার নির্বাচন যেন মহা উৎসব মুখর পরিবেশে অনুষ্ঠিত হবে বলে অনেকেই মনে করছেন।

Shamol Bangla Ads

উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে প্রাথমিক ভাবে প্রার্থী হিসেবে যাদের নাম বেশ জোরে সোরে শোনা যাচ্ছে তারা হলেন বর্তমান ক্ষমতাসিন দল আওয়ামীলিগের সাবেক সভাপতি আলহাজ্ব আব্দুল হামিদ, সাবেক ভারপ্রাপ্ত সভাপতি মুক্তিযোদ্ধা কমান্ডার আলহাজ্ব ওমর আলী, বর্তমান সাধারণ সম্পাদক আলহাজ্ব শামসুল আলম শাহ চৌধুরী, যুগ্মসাধারণ সম্পাদক ও  তিলনা ইউনিয়নের সাবেক চেয়ারম্যান আলহাজ্ব শাহজাহান আলী মন্ডল। প্রধান বিরোধী দল বি এন পি হতে উপজেলা সভাপতি বর্তমান উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান আলহাজ্ব শহিদুল আলম চৌধুরী, সাবেক সভাপতি অধ্যক্ষ আব্দুন নুর, উপজেলা জামায়াতের নায়েবে আমির মাওঃ আব্দুল বাকী। অপর দিকে ভাইস চেয়ারম্যান পদে উপজেলা আওয়ামী যুব লীগের সভাপতি মোঃ আব্দুল মান্নান, বিএনপির বাবু চৌধুরী, ছাত্র দলের আবুল হাসনাত, মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে সদর ইউপির সংরক্ষিত মহিলা সদস্য মোসাঃ অজিফা বিবি। জাতীয় পার্টি থেকে এখনও কোন প্রার্থীর নাম শোনা যায়নি। প্রাথমিক পর্যায়ে একই দলের অনেক প্রার্থীর নাম শোনা গেলেও দু’এক দিনের মধ্যে দলীয় সিদ্ধান্ত অনুয়যায়ী প্রার্থী বাছাইয়ের পরে অনেকাংশে প্রার্থীর সংখ্যা কমে যেতে পারে বলেও অভিজ্ঞ মহল মনে করছেন।

সর্বশেষ - ব্রেকিং নিউজ

error: কপি হবে না!