শ্যামলবাংলা ডেস্ক : নির্বাচনী মোট আসন- ৩শ, বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত-১শ৫৩ আসনের প্রার্থী, ভোট হবে ১শ ৪৭ আসনে।
সারাদেশে মোট ভোটার সংখ্যা- ৯ কোটি ১৯ লাখ ৬৫ হাজার ৯শ ৭৭। নারী ৪ কোটি ৫৮ লাখ ৪১ হাজার ৯শ ৫; পুরুষ ৪ কোটি ৬১ লাখ ২৪ হাজার ৭২। ১শ ৪৭ আসনে মোট ভোটার ৪ কোটি ৩৯ লাখ ৮ হাজার ৭শ ২৪। পুরুষ ২ কোটি ২০ লাখ ৬ হাজার ৮শ ২৬; নারী ২ কোটি ১৯ লাখ এক হাজার ৯শ ২৮। মোট ভোটকেন্দ্র – ৩৭ হাজার ৭শ ৭, ভোটকক্ষ- এক লাখ ৮৯ হাজার ৭৮। ১শ ৪৭ আসনে ভোটকেন্দ্র- ১৮ হাজার ২শ ৮, ভোটকক্ষ ৯১ হাজার ২শ ১৩।
৩শ আসনে রিটার্নিং কর্মকর্তা-৬৬ জন, সহকারী রিটার্নিং কর্মকর্তা ৫শ ৭৭ জন। ১শ ৪৭ আসনে রিটার্নিং কর্মকর্তা- ৬১ জন, সহকারী রিটার্নিং কর্মকর্তা ২শ ৮৭ জন। যেসব জেলায় ভোট নেই- চাঁদপুর, রাজবাড়ী, জয়পুরহাট, শরীয়তপুর ও মাদারীপুর। অংশ নেওয়া দলের সংখ্যা- ১২। মোট প্রতিদ্বন্দ্বী (বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় বিজয়ী ১শ ৫৩ জনসহ) ৫শ ৪৩, এরমধ্যে পুরুষ ৫শ ১৬, নারী ২৭, স্বতন্ত্র ১শ ৪ জন। ১শ ৪৭ আসনে প্রার্থী ৩শ ৯০ জন।
১শ ৪৭ আসনে আওয়ামী লীগের প্রার্থী ১শ ২০ জন, স্বতন্ত্র ১শ ৪ জন, জাতীয় পার্টির ৬৬ জন, জেপি ২৭ জন, বিএনএফের ২২ জন, জাসদের ২১ জন, ওয়ার্কার্স পার্টির ১৬ জন। এ ছাড়া ন্যাপের ৬ জন, তরিকত ফেডারেশনের ৩ জন, খেলাফত মজলিসের ২ জন, গণতন্ত্রী পার্টির একজন, গণফ্রন্টের একজন এবং বাংলাদেশ ইসলামী ফ্রন্টের একজন প্রতিদ্বনিদ্বতা করছেন।
বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত হওয়া ১শ ২৭ জন আওয়ামী লীগের, ২০ জন জাতীয় পার্টির, ৩ জন জাসদের, ২ জন ওয়ার্কার্স পার্টির, একজন জেপির। আইনশৃঙ্খলা বাহিনী- আনসার ২ লক্ষ ১৮ হাজার ৫শ, পুলিশ ৮০ হাজার, সশস্ত্র বাহিনী ৫২ হাজার ১শ, বিজিবি ১৬ হাজার ১শ ৮১, র্যাব আট হাজার ৪শ ৪, কোস্টগার্ড ২শ। প্রতিটি ভোটকেন্দ্রে ১৫ থেকে ১৮ জন করে নিরাপত্তা রক্ষী থাকবে। ইলেকটোরাল ইনকুয়ারি কমিটি- ১শ ৩টি। নির্বাচন পর্যবেক্ষকের সংখ্যা ১৩ হাজার ৩শ ৪১ (প্রাথমিক)।