রাজশাহী প্রতিনিধি : ১৫বছর চাকুরী করেও চাকরী হরালেন মোহনপুরর উপজেলার বেড়াবাড়ী সরকারে প্রথমিক বিদ্যালয়ের দপ্তরি কাম প্রহরী তমিজ উদ্দিন। বিগত ৩/৭/১৯৯৮ইং সালে বিদ্যালয়ের স্বারক নং ৪৪/২ প্রধান শিক্ষক স্বক্ষরিত নিয়োগ পত্র দেওয়া হয়। বিদ্যালয়ের যোগদানের পর থেকে নিষ্ঠার সাথে দ্বায়িত পালন করেছেন।কিন্ত গত ১৮ডিসেম্বর ২০১৩ ইং তাররখে প্রথমিক শিক্ষা সমিতি থেকে মৈখিক পরিক্ষার জন্য ইন্টারভিউ কার্ড পাঠায়। কার্ড পাওয়ার পর যথারীতি অংশ গ্রহনের পর ও চাকরী মেলেনি অসহায় তমিজের। তমিজের সাথে কথা বললে সে জানায় বর্তমান এই যুগে বিনা বেতনে চাকরী কেউ করে কিনা তা অমার জানা নেই, যদি ও হয় তা কি ১৫ বছর? ক্লান্ত পরিশরে এটা শধু পিড়া নয়, যথারিতি মানবাধীকার লঙ্গন।অন্য কোন প্রতিষ্ঠনে চাকুরি নয়! এটা একটি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান, এখানে অসহায় হয়ে ঘড়র ফিরে যাব জানা ছিল না।বিদ্যালয়টিকে আমি অমার নিজের সম্পদ মনে করে বিনা বেতনে বিগত ১৫ বছর যাবত শ্রম দিয়ে অসিতেছি কিন্ত তার কি এই প্রতিদান। এ বিষয়ে রাজশাহী জেলা প্রশাসক কার্যলয়ে অভিযোগ দেওয়া হয়েছে।প্রশাসক জানিয়েছেন সঠিক তদন্ত করে ব্যাবস্থা নেওয়া হবে।তমিজ
উদ্দিনের এই করুন কাহীনি শধু গল্প অকারে থকবে না তার ন্যয্য পাওনা সহ চাকুরিতে র্পূন বহাল খাকবে ? মানবাধকিার আইনে এর ব্যাবস্থা নেওয়া ছাড়া ও শিক্ষা মন্ত্রনালয়ে যথাযথ ব্যাবস্থা নেবার ও সুযোগ আছে বলে মানবাধিকার অফিস সুত্রে জানা যায়।পরিশেষে তামজ উদ্দিনের ১৫ বছরের শ্রম ন্যায্য পাওনা ফিরে পাবে এটা তার মৌলিক অধিকার। বিগত বছর গুলেতে দপ্তরি-প্রহরী তমিজের শ্রম জড়িত সে ন্যায্য সমাধান পাবে সকলের প্রত্যাশা।