পাবনা প্রতিনিধি : পাবনার ঈশ্বরদীতে অবিশ্বাস্য কম দামে শিম বিক্রি হচ্ছে। পাইকারী বাজারে ৩০ টাকা কেজি দরের শিম এখন বিক্রি হচ্ছে মাত্র এক টাকা কেজি করে। এ যেন চাষিদের মাথায় আকাশ ভেঙ্গে পড়ার উপক্রম। এ অবস্থায় কৃষকদের নেমে এসেছে হতাশা ও উদ্বেগ-উৎকণ্ঠা। রোববার ঈশ্বরদীর বিভিন্ন মোকামে পাইকারি ভাবে শিম বিক্রি করতে এসে বাধ্য হয়ে কৃষকরা পানির দামে শিম বিক্রি করেন। উপজেলার মুলাডুলি, দাশুড়িয়া, আওতাপাড়া, ভাড়ইমারী, শহরের আমবাগান বাজারে ৩০ টাকা কেজি দরের শিম বিক্রি হয় এক টাকা কেজিতে। তাও ক্রেতা পাওয়া যাচ্ছিল না। কৃষকেরা জানান, টানা অবরোধ ও হরতালের কারণে এভাবে পর্যায়ক্রমে শিমের দাম শূন্যের কোঠায় চলে আসায় তাদের দেয়ালে পিঠ ঠেকে গেছে। শিম চাষ করে সংসার চালানোর খরচতো দূরের কথা বাজারে শিম বিক্রি করতে আসার জন্য পরিবহণের ভাড়াই উঠছেনা। এনজিও থেকে ঋণ নিয়ে শিম চাষ করে এখন ঋণের টাকা পরিশোধ করতে তাদের ঘরের টিন বিক্রি করতে হবে।
ঈশ্বরদী কৃষি অফিস সূত্রে জানা গেছে, এবছর উপজেলার ১৪’শ ১০ হেক্টর জমিতে শিমের আবাদ হয়েছে। এ থেকে চলতি মৌসুমে চাষিদের শিম বিক্রি করে ৭০ কোটি টাকা আয় হওয়ার কথা। কিন্তু বাজারে দাম না থাকায় এ অঞ্চলের শিম চাষিরা ন্যায্য মূল্য থেকে বঞ্চিত হচ্ছেন।
পাবনার ঈশ্বরদীতে শিমের কেজি এক টাকা
পাবনা প্রতিনিধি ঃ পাবনার ঈশ্বরদীতে অবিশ্বাস্য কম দামে শিম বিক্রি হচ্ছে। পাইকারী বাজারে ৩০ টাকা কেজি দরের শিম এখন বিক্রি হচ্ছে মাত্র এক টাকা কেজি করে। এ যেন চাষিদের মাথায় আকাশ ভেঙ্গে পড়ার উপক্রম। এ অবস্থায় কৃষকদের নেমে এসেছে হতাশা ও উদ্বেগ-উৎকণ্ঠা। রোববার ঈশ্বরদীর বিভিন্ন মোকামে পাইকারি ভাবে শিম বিক্রি করতে এসে বাধ্য হয়ে কৃষকরা পানির দামে শিম বিক্রি করেন। উপজেলার মুলাডুলি, দাশুড়িয়া, আওতাপাড়া, ভাড়ইমারী, শহরের আমবাগান বাজারে ৩০ টাকা কেজি দরের শিম বিক্রি হয় এক টাকা কেজিতে। তাও ক্রেতা পাওয়া যাচ্ছিল না। কৃষকেরা জানান, টানা অবরোধ ও হরতালের কারণে এভাবে পর্যায়ক্রমে শিমের দাম শূন্যের কোঠায় চলে আসায় তাদের দেয়ালে পিঠ ঠেকে গেছে। শিম চাষ করে সংসার চালানোর খরচতো দূরের কথা বাজারে শিম বিক্রি করতে আসার জন্য পরিবহণের ভাড়াই উঠছেনা। এনজিও থেকে ঋণ নিয়ে শিম চাষ করে এখন ঋণের টাকা পরিশোধ করতে তাদের ঘরের টিন বিক্রি করতে হবে।
ঈশ্বরদী কৃষি অফিস সূত্রে জানা গেছে, এবছর উপজেলার ১৪’শ ১০ হেক্টর জমিতে শিমের আবাদ হয়েছে। এ থেকে চলতি মৌসুমে চাষিদের শিম বিক্রি করে ৭০ কোটি টাকা আয় হওয়ার কথা। কিন্তু বাজারে দাম না থাকায় এ অঞ্চলের শিম চাষিরা ন্যায্য মূল্য থেকে বঞ্চিত হচ্ছেন।