চট্রগ্রাম প্রতিনিধি : বরিশাল সদর উপজেলার চর কাউয়া ইউনিয়নের চর আইচা গ্রামে সংখ্যালঘু হিন্দু স¤প্রদায়ের উপর নারকীয় তাণ্ডব চালিয়ে ভাংচুর ও লুটপাটের পর নিরীহ ও হতদরিদ্র মানুষের বাড়ি-ঘরে অগ্নিসংযোগ করিয়া ১৬টি বসত ঘর ভষ্মিভূত করায় তীব্র নিন্দা ও ক্ষোভ প্রকাশ করেন বাংলাদেশ হিন্দু-বৌদ্ধ-খ্রিষ্টাণ ঐক্য পরিষদ ও বাংলাদেশ পূজা উদ্যাপন পরিষদ কুমিলা জেলা ও মহানগর শাখার নেতৃবৃন্দ। ওই ঘটনার সাথে জড়িতদের চিহিৃত করে আইনের আওতায় এনে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবী জানান- বাংলাদেশ হিন্দু-বৌদ্ধ-খ্রিষ্টাণ ঐক্য পরিষদ কুমিলা জেলা শাখার সভাপতি চন্দন কুমার রায়, সাধারণ সম্পাদক অধ্যক্ষ তাপস কুমার বকসী, সমাজকল্যাণ বিষয়ক সম্পাদক তাপস চন্দ্র সরকার, বাংলাদেশ পূজা উদ্যাপন পরিষদ কুমিলা জেলা শাখার ভারপ্রাপ্ত সভাপতি তপন বকসী, সাধারণ সম্পাদক ট্রাস্টি র্নিমল পাল, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক অভিজিৎ চক্রবর্ত্তী রাজু, সাংগঠনিক সম্পাদক কমল চন্দ খোকন, বাংলাদেশ পূজা উদ্যাপন পরিষদ মহানগর শাখার সভাপতি অ্যাড. প্রদীপ দত্ত, সাধারণ সম্পাদক উজ্জ্বল দে, বাংলাদেশ পূজা উদ্যাপন পরিষদ আদর্শ সদর উপজেলা শাখার আহবায়ক হারাধন শীল, সদস্য সচিব ডা. মধুসূদন রায়, বাংলাদেশ ছাত্র-যুব-ঐক্য পরিষদ কুমিলা জেলা শাখার সভাপতি মধুসূদন বিশ্বাস, সাধারণ সম্পাদক সুমন রায়, যুগ্ম সাংগঠনিক সম্পাদক সুজন সাহা, কুমিলার সংবাদের ব্যবস্থাপনা সম্পাদক অমল মজুমদার, সুমন চন্দ্র দাশ ও প্রদীপ চন্দ্র দাস প্রমুখ।
উলেখ্য যে, স¤প্রতি বরিশাল সদর উপজেলার চর কাউয়া ইউনিয়নের চর আইচা গ্রামে সংখ্যালঘু হিন্দু সমপ্রদায়ের উপর নারকীয় তাণ্ডব চালিয়ে নিরীহ ও হতদরিদ্র মানুষের বাড়ি-ঘর ভাঙচুর, লুটপাট ও অগ্নিসংযোগ করিয়া ১৬টি বসত ঘর ভষ্মিভূত করিয়া দেয় দুবৃর্ত্তরা। শুধু তাহাই নহে, দুইটি মন্দিরেও লুটপাট ও অগ্নিসংযোগ করেছে বলে সূত্রে জানা যায়।
