এইচ এম নাসির উদ্দিন আকাশ ঝালকাঠি : ১৫ নভেম্বরের কথা মনে হলে আজও ভয়ে আতকে উঠে মানুষ। ২০০৭ সালের ১৫ নভেম্বর প্রলংয়ঙ্করী ঘূর্নিঝড় সিডরের আঘাতে মূহুর্তের মধ্যে লন্ড-ভন্ড হয়ে যায় উপকূলীয় জেলাসমুহ। সিডরে জীবন ও সম্পদের যে ক্ষতি হয়েছিল তা আজ ও পুরন হয়নি।
১৫ নভেম্বর ২০০৭ সালের এ দিনে উপকুলীয় জেলার ঝালকাঠি, কাঠালিয়া,নলছিটি ও রাজাপুর উপজেলার উপর দিয়ে বয়ে যায় ঘূর্নিঝড় সিডর। ভয়াবহ এ ঘুর্ণিঝড়ে ঝালকাঠি জেলা সম্পুর্ণ তছনছ হয়ে যায়। এ সময় অর্ধশত মানুষ, হাজার হাজার গবাধিপশু ও হাস-মুরগীর প্রান হানির পাশাপাশি বিদ্ধস্থ হয় অনেক শিক্ষা প্রতিষ্ঠান, মসজিদ-মন্দির, রাস্তা-ঘাট,পুল কালভাট ও ব্যাবসায় প্রতিষ্ঠার্ন। সরকার ও দাতা সংস্থার সহায়তায় বেশিরভাগ ক্ষতি পুষিয়ে নেয়া সম্ভব হলেও এখনও বিদ্ধস্থ অবস্থায় পড়ে রয়েছে অনেক শিক্ষা প্রতিষ্ঠান, পুল কালকার্ট ও বাধ। বিষখালী এবং হলতা নদীর মোহনায় অবস্থিত জেলার বৃহত্তম বন্দর আমুয়া রক্ষা বাধের বিদ্ধস্থ অংশ সংস্কার না করায় বন্দরটি রয়েছে ঝুকিতে । এখানকার ব্যাবসায়ীরা রয়েছেন আতংঙ্কে । আজ ও সেই দিনের কথা মনে করলে মানুষ ভয়ে আতকে ওঠে। কাঠালিয়া উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা আবুল বাশার মুহাম্মাদ আমির উদ্দিন আমুয়া বন্দর রক্ষা বাঁধটি জরুরী ভাবে মেরামতের প্রয়োজনীয়তার কথা জানিয়েছেন।