ads

বুধবার , ৬ নভেম্বর ২০১৩ | ৪ঠা শ্রাবণ, ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়ের নিবন্ধনপ্রাপ্ত অনলাইন নিউজ পোর্টাল
  1. ENGLISH
  2. অনিয়ম-দুর্নীতি
  3. আইন-আদালত
  4. আন্তর্জাতিক
  5. আমাদের ব্লগ
  6. ইতিহাস ও ঐতিহ্য
  7. ইসলাম
  8. উন্নয়ন-অগ্রগতি
  9. এক্সক্লুসিভ
  10. কৃষি ও কৃষক
  11. ক্রাইম
  12. খেলাধুলা
  13. খেলার খবর
  14. চাকরির খবর
  15. জাতীয় সংবাদ

সৈয়দপুরের ঝুট কাপড়ের তৈরি পোশাক যাচ্ছে ভারত, ভুটান ও নেপালে

রফিকুল ইসলাম আধার , সম্পাদক
নভেম্বর ৬, ২০১৩ ৩:০৩ অপরাহ্ণ

Raftani-2এম. এ করিম মিষ্টার, নীলফামারী : ঝুট কাপড় দিয়ে পোশাক তৈরি করে ভাগ্যের পরিবর্তন ঘটিয়েছে নীলফামারীর সৈয়দপুর শহরের প্রায় ৫ শতাধিক পরিবার। দেশের বাজার দখল করে এসব পোশাক এখন যাচ্ছে ভারত, নেপাল ও ভুটানে।
সৈয়দপুর শহরের নতুন বাবুপাড়া, মিস্ত্রিপাড়া, মুন্সিপাড়া, পুরাতন বাবুপাড়া, গোলাহাট, ঘোড়াঘাট, বাঁশবাড়ি, নিয়ামতপুরসহ আটকে পড়া পাকিস্তানিদের ২২টি ক্যাম্পে বাড়ি বাড়ি গড়ে উঠেছে ক্ষুদ্র পোশাক কারখানা। প্রতিটি কারখানায় সর্বনিু ২টি থেকে সর্বোচ্চ ৪৫টি মেশিন রয়েছে। মুলত : পাকিস্তান আমল থেকেই সৈয়দপুরে ঝুট কাপড় দিয়ে নানা ধরণের পোশাক তৈরি করে আসছে। কিন্ত ২০০২ সাল থেকে এর পরিধি ব্যাপকহারে বৃদ্ধি পায়। গড়ে ওঠে রফতানিমুখী ক্ষুদ্র গার্মেন্টস মালিক গ্র“প। ওই সংগঠনের সদস্যরা ঝুট কাপড় দিয়ে ট্রাউজার, জ্যাকেট, টি-শার্ট, শর্ট প্যান্ট, মোবাইল প্যান্ট ইত্যাদি তৈরি করে দেশের বাজার দখল করে নিয়েছে। এমনকি তৈরিকৃত ওইসব পোশাক পাঠানো হচ্ছে ভারত, নেপাল ও ভুটানে। সৈয়দপুর রফতানিমুখী ক্ষুদ্র গার্মেন্টস মালিক গ্র“পের সাধারণ সম্পাদক মতিয়ার রহমান দুলু জানান, তারা ঢাকার মিরপুর, কালিগঞ্জ, গাজীপুর, সাভার, টঙ্গী, নারায়নগঞ্জ ও চট্টগ্রামের বড় বড় পোশাক কারখানাগুলো থেকে ঝুট কাপড় সংগ্রহ করে এনে এসব পোশাক তৈরি করা হয়। এরপর সুই-সুতার মাধ্যমে দর্জি কারিগররা তা নিখুঁতভাবে তেরি করে থাকেন। বর্তমানে দেশের গন্ডি পেরিয়ে বিদেশে রফতানি করা হচ্ছে। তিনি আরও বলেন, এ শিল্পের সম্প্রসারণের জন্য এসএমই ফাউন্ডেশন ২০১১-১২ অর্থবছরে স্থানীয় এনসিসি ব্যাংকের মাধ্যমে ৯ শতাংশ সুদে ব্যবসায়ীদের মাঝে দেড় কোটি টাকা ঋন বিতরণ করেছে। কারিগরদের দক্ষতা বাড়াতে দেয়া হয়েছে নিয়মিত প্রশিক্ষণ। এমনকি বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর ড. আতিউর রহমান সৈয়দপুরে এসব কারখানা পরিদর্শন করেছেন এবং সব ধরণের সহযোগিতার আশ্বাস দেন। তিনি বলেন, সৈয়দপুরের বাণিজ্যিক শহরে প্রায় ২২টি ব্যাংকের শাখা রয়েছে। এসব ব্যাংক সহজ শর্তে ঋন প্রদান করলে ক্ষুদ্র গার্মেন্টস মালিকরা উপকৃত হবে এবং এর সম্প্রসারণ আরও ঘটবে বলে আশা করেন তিনি।

সর্বশেষ - ব্রেকিং নিউজ

Shamol Bangla Ads
error: কপি হবে না!