ads

শনিবার , ১২ অক্টোবর ২০১৩ | ৫ই ফাল্গুন, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়ের নিবন্ধনপ্রাপ্ত অনলাইন নিউজ পোর্টাল
  1. ENGLISH
  2. অনিয়ম-দুর্নীতি
  3. আইন-আদালত
  4. আন্তর্জাতিক
  5. আমাদের ব্লগ
  6. ইতিহাস ও ঐতিহ্য
  7. ইসলাম
  8. উন্নয়ন-অগ্রগতি
  9. এক্সক্লুসিভ
  10. কৃষি ও কৃষক
  11. ক্রাইম
  12. খেলাধুলা
  13. খেলার খবর
  14. চাকরির খবর
  15. জাতীয় সংবাদ

সোহাগের অনন্য শতকে লিড নিল বাংলাদেশ

রফিকুল ইসলাম আধার , সম্পাদক
অক্টোবর ১২, ২০১৩ ১:২৮ অপরাহ্ণ

Gaziশ্যামলবাংলা স্পোর্টস : সোহাগ গাজীর অনন্য এক শতকে চট্টগ্রাম টেস্টের চতুর্থ দিনে ৩২ রানের লিড নিয়েছে বাংলাদেশ। সোহাগ গাজী যিনি আট নম্বরে নেমে প্রমাণ করলেন নিজের ব্যাটিং-ক্ষমতা। অসাধারণ এক সেঞ্চুরি করে তিনি নিজেকে নিয়ে গেলেন অন্য এক উচ্চতায়। ১৮২ বল খেলে ১০টি চার আর ৩টি ছয়ে সাজানো তাঁর ১০১ রানের ইনিংস বাংলাদেশকেও এনে দিয়েছে ৫০০ রানের কোটা ছোঁয়ার দারুণ এক উপলক্ষ্য। প্রথম ইনিংসে সবকটি উইকেট হারিয়ে ৫০১ রান তুলেছে টাইগাররা। ৩২ রানে পিছিয়ে নিজেদের দ্বিতীয় ইনিংস শুরু করবে কিউইরা।
রবিউলকেও ধন্যবাদ দিতেই হয়। সোহাগ গাজীকে সঙ্গ দিয়ে বাংলাদেশকে রানের পাহাড় ডিঙাতে রাখলেন অসাধারণ ভূমিকা। ব্রেসওয়েলের বলে টেইলরের হাতে ধরা পড়ার আগে রবিউলের সংগ্রহ ৩৩ রান।  যদিও রুবেল হোসেন উইকেটে এসে বেশিক্ষণ টিকতে পারেননি। তবে গাজীর শতক পূরণে ঠিকই সহায়তা করেছেন। তার এক একটি বল নক করার সাথে সাথে গ্যালারীর দর্শক যেন হইচই মাতিয়ে দিচ্ছিল। একটি চার মেরেও দলের সংগ্রহ ৫০০ পেরোতে ভূমিকা রেখেছেন তিনি। ইশ সোধির বলে রুবেল স্লিপে ম্যাককালামের হাতে ধরা পড়ার সঙ্গে সঙ্গেই শেষ হয়ে যায় বাংলাদেশের দীর্ঘ স্মরণীয় এক প্রথম ইনিংস।
তবে বাংলাদেশের ইনিংসের শুরুটা ছিল খুব বাজে। মাত্র ৮ রানে ২ উইকেট হারিয়ে গতানুগতিক ধারায় হাটছিল বাংলাদেশ। তবে মমিনুল হকের অনবদ্য ব্যাটিংয়ে ১৮১, মুশফিকুর রহিমের ৬৭ রানের সঙ্গে সোহাগ গাজীর অপরাজিত ১০১ এ শেষ পর্যন্ত লিড নিতে পেরেছে বাংলাদেশ। সেইসাথে শেষ বিকেলে নাসির হোসেনের ৪৬ রানের ইনিংসটিকেও কম বলা যায়না। আজ সোহাগ গাজীর পাশাপাশি রবিউলের ৩৩ রান বাংলাদেশকে নিয়ে গেছে নিজেদের টেস্ট ইতিহাসের তৃতীয় সর্বোচ্চ সংগ্রহে।
কাল শেষ বিকেলে নাসির হোসেন আউট হয়ে যাওয়ার পর অনেকেরই আক্ষেপ ছিল নিউজিল্যান্ডকে বোধহয় ছোঁয়া হলো না! কিন্তু যাঁরা এভাবে ভেবেছিলেন, তাঁদের হয়ত সোহাগ গাজীর ব্যাটিং-ক্ষমতা সম্পর্কে কোনো ধারণাই ছিল না। ভিত্তিটা কালই তৈরি করে রেখেছিলেন। চতুর্থ দিন সকালে সোহাগ যেন চট্টগ্রামে অবতীর্ণ হয়েছেন তাঁর ব্যাটিং-ক্ষমতার সবটুকু নিয়েই। কিউই বোলারদের নাকের জল-চোখের জল এক করে দেওয়া এই ইনিংসে ২শ ৩২ মিনিটের ওই ইনিংস যেন এক সার্থক টেস্ট ব্যাটসম্যানের প্রতিরূপ হয়ে এসেছে। ঘরোয়া ক্রিকেটে বেশ কয়েকটি ভালো ইনিংস খেলার অভিজ্ঞতা ছিল তার। কিন্তু টেস্ট অভিষেক হওয়ার প্রায় এক বছর পর নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে এ ইনিংসে যেন নিজের ব্যাটসম্যান সত্ত্বাকে নতুনভাবে চেনালেন সোহাগ।

সর্বশেষ - ব্রেকিং নিউজ

Shamol Bangla Ads
error: কপি হবে না!