তাপস চন্দ্র সরকার, কুমিলা : সরকারি কাজে বাধাঁ ও পুলিশের উপর হামলা এবং সন্ত্রাস দমন আইনে নগরীর কোটবাড়িতে অবস্থিত কুমিলা পলিটেকনিক ইন্সটিটিউট ও বেসরকারি প্রতিষ্ঠান সিসিএন পলিটেকনিক ইন্সটিটিউটের ৩৩ জন শিার্থীর নাম উলেখ করে অজ্ঞাত আরো ২ হাজার জনের বিরুদ্ধে ৩টি মামলা দায়ের করা হয়েছে। সোমবার রাতে কুমিলা সদর দণি থানা পুলিশ বাদী হয়ে এ দুটি মামলা এবং সদর দণি উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ফাতেমা জাহান বাদী হয়ে ৩০ সেপ্টেম্বর বিকেলে অপর একটি মামলা দায়ের করেন।
এ ব্যাপারে কুমিলা অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (দণি) আলী আশরাফ ভ‚ইয়া জানান- কুমিলা পলিটেকনিক ইন্সটিটিউট ও বেসরকারি প্রতিষ্ঠান সিসিএন পলিটেকনিক ইন্সটিটিউটের ৩০ জন শিার্থীর নাম উলেখ করে অজ্ঞাত আরও দু’ হাজার শিার্থীর বিরুদ্ধে ৩টি মামলা রজু করা হয়েছে।
উলেখ্য যে, রোববার দুপুর সোয়া ১২টা থেকে দুপুর ২টা পর্যন্ত কুমিলার সদর দণি উপজেলার কোটবাড়ি সড়কে বিুব্ধ পলিটেকনিক শিার্থীরা সদর দণি থানা পুলিশের গাড়ি ও ফাঁড়ি ভাংচুর ও উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) ফাতেমা জাহানের গাড়ি অগ্নিসংযোগ করে। এ সময় শিার্থীদের হামলায় আহত হয় রায়হান নামের এক পুলিশ কনস্টেবল। এছাড়া এ ঘটনায় সদর দণি থানার ওসি গাজী শাখাওয়াতসহ পুলিশের আরো সাত সদস্য আহত হন। এ সংঘর্ষে ২৫ শিার্থীও আহত হয়েছেন। এছাড়া বিুদ্ধ শিার্থীরা বিজয়পুর ভূমি অফিস ও ২টি মোটরসাইকেলে অগ্নিসংযোগ করে। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে পুলিশ এসময় প্রায় ১০০ রাউন্ড রাবার বুলেট ছুড়ে। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে ঘটনাস্থলে তিন প্লাটুন বিজিবি ও র্যাব মোতায়েন করা হয়। উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ফাতেমা জাহানও কোটবাড়ি তহশিল অফিসে কিছু সময় অবরুদ্ধ ছিলেন।
এ ব্যাপারে কুমিলা সদর দণি থানার ওসি গাজী শাখাওয়াত জানান, কুমিলা পলিটেকনিক ইন্সটিটিউট ও বেসরকারি প্রতিষ্ঠান সিসিএন পলিটেকনিক ইন্সটিটিউটের ৩৩ জন শিার্থীর নাম উলেখ করে অজ্ঞাত আরো ২ হাজার জনের বিরুদ্ধে ৩টি মামলা দায়ের করা হয়েছে। এর মধ্যে একটি মামলা সন্ত্রাস দমন আইনে এবং অপর দু’টি পুুলিশ আহত ও টিএনও’র গাড়ী ভাংচুর করার অপরাধে।
কুমিলায় পলিটেকনিক ও সিসিএনের ২ হাজার শিার্থীর বিরুদ্ধে ৩টি মামলা
তাপস চন্দ্র সরকার, কুমিলা : সরকারি কাজে বাধাঁ ও পুলিশের উপর হামলা এবং সন্ত্রাস দমন আইনে নগরীর কোটবাড়িতে অবস্থিত কুমিলা পলিটেকনিক ইন্সটিটিউট ও বেসরকারি প্রতিষ্ঠান সিসিএন পলিটেকনিক ইন্সটিটিউটের ৩৩ জন শিার্থীর নাম উলেখ করে অজ্ঞাত আরো ২ হাজার জনের বিরুদ্ধে ৩টি মামলা দায়ের করা হয়েছে। সোমবার রাতে কুমিলা সদর দণি থানা পুলিশ বাদী হয়ে এ দুটি মামলা এবং সদর দণি উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ফাতেমা জাহান বাদী হয়ে ৩০ সেপ্টেম্বর বিকেলে অপর একটি মামলা দায়ের করেন।
এ ব্যাপারে কুমিলা অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (দণি) আলী আশরাফ ভ‚ইয়া জানান- কুমিলা পলিটেকনিক ইন্সটিটিউট ও বেসরকারি প্রতিষ্ঠান সিসিএন পলিটেকনিক ইন্সটিটিউটের ৩০ জন শিার্থীর নাম উলেখ করে অজ্ঞাত আরও দু’ হাজার শিার্থীর বিরুদ্ধে ৩টি মামলা রজু করা হয়েছে।
উলেখ্য যে, রোববার দুপুর সোয়া ১২টা থেকে দুপুর ২টা পর্যন্ত কুমিলার সদর দণি উপজেলার কোটবাড়ি সড়কে বিুব্ধ পলিটেকনিক শিার্থীরা সদর দণি থানা পুলিশের গাড়ি ও ফাঁড়ি ভাংচুর ও উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) ফাতেমা জাহানের গাড়ি অগ্নিসংযোগ করে। এ সময় শিার্থীদের হামলায় আহত হয় রায়হান নামের এক পুলিশ কনস্টেবল। এছাড়া এ ঘটনায় সদর দণি থানার ওসি গাজী শাখাওয়াতসহ পুলিশের আরো সাত সদস্য আহত হন। এ সংঘর্ষে ২৫ শিার্থীও আহত হয়েছেন। এছাড়া বিুদ্ধ শিার্থীরা বিজয়পুর ভূমি অফিস ও ২টি মোটরসাইকেলে অগ্নিসংযোগ করে। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে পুলিশ এসময় প্রায় ১০০ রাউন্ড রাবার বুলেট ছুড়ে। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে ঘটনাস্থলে তিন প্লাটুন বিজিবি ও র্যাব মোতায়েন করা হয়। উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ফাতেমা জাহানও কোটবাড়ি তহশিল অফিসে কিছু সময় অবরুদ্ধ ছিলেন।
এ ব্যাপারে কুমিলা সদর দণি থানার ওসি গাজী শাখাওয়াত জানান, কুমিলা পলিটেকনিক ইন্সটিটিউট ও বেসরকারি প্রতিষ্ঠান সিসিএন পলিটেকনিক ইন্সটিটিউটের ৩৩ জন শিার্থীর নাম উলেখ করে অজ্ঞাত আরো ২ হাজার জনের বিরুদ্ধে ৩টি মামলা দায়ের করা হয়েছে। এর মধ্যে একটি মামলা সন্ত্রাস দমন আইনে এবং অপর দু’টি পুুলিশ আহত ও টিএনও’র গাড়ী ভাংচুর করার অপরাধে।