ads

বুধবার , ১৮ সেপ্টেম্বর ২০১৩ | ২রা ফাল্গুন, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়ের নিবন্ধনপ্রাপ্ত অনলাইন নিউজ পোর্টাল
  1. ENGLISH
  2. অনিয়ম-দুর্নীতি
  3. আইন-আদালত
  4. আন্তর্জাতিক
  5. আমাদের ব্লগ
  6. ইতিহাস ও ঐতিহ্য
  7. ইসলাম
  8. উন্নয়ন-অগ্রগতি
  9. এক্সক্লুসিভ
  10. কৃষি ও কৃষক
  11. ক্রাইম
  12. খেলাধুলা
  13. খেলার খবর
  14. চাকরির খবর
  15. জাতীয় সংবাদ

শেরপুরে নিরবেই কেটে গেল আওয়ামী লীগ নেতা আমজাদ আলী মাস্টারের নবম মৃত্যুবার্ষিকী

রফিকুল ইসলাম আধার , সম্পাদক
সেপ্টেম্বর ১৮, ২০১৩ ৬:০৩ অপরাহ্ণ

AMZAD ALIস্টাফ রিপোর্টার : এবারও নিরবেই কেটে গেল শেরপুরের বিশিষ্ট রাজনীতিক, শিক্ষাবিদ ও মুক্তিযুদ্ধের সংগঠক আমজাদ আলী মাস্টারের মৃত্যুবার্ষিকী। ১৮ সেপ্টেম্বর বুধবার ছিল আমজাদ আলী মাস্টারের নবম মৃত্যুবার্ষিকী। ২০০৪ সালের এই দিনে মৃত্যুবরণ করেন সদর থানা আওয়ামী লীগের সাবেক সভাপতি, গাজিরখামার উচ্চ বিদ্যালয়ের সহকারী প্রধান শিক্ষক ও মুক্তিযুদ্ধের অন্যতম সংগঠক আমজাদ আলী মাস্টার। এ উপলক্ষ্যে মরহুমের কামারিয়ার গ্রামের বাড়িতে কোরআনখানি ও দোয়া  মাহফিলের আয়োজন করা হলেও তার আমৃত্যু আদর্শের সংগঠন আওয়ামী লীগের তরফ থেকে নেওয়া হয়নি কোন কর্মসূচি। কবর জিয়ারত বা পরিবারের সদস্যদের খোজখবর নিতেও এগিয়ে যায়নি কেউ।
একজন সাহসী নির্লোভ রাজনীতিক এবং আদর্শ শিক্ষক হিসেবে মরহুম আমজাদ আলী ছিলেন শেরপুরের একজন সর্বজন শ্রদ্ধেয় ব্যক্তিত্ব। তিনি ১৯৪৮ সালে শেরপুর সদর উপজেলার দিক কামারিয়ার সম্ভ্রান্ত মুসলিম পরিবারে জন্ম গ্রহণ করেন। পিতা হোসেন আলী ও মাতা মেহেরুন নেছার ৩ সন্তানের মধ্যে তিনি ছিলেন একমাত্র পুত্র সন্তান। ১৯৬৮ সালে তিনি গাজিরখামার উচ্চ বিদ্যালয়ে  সহকারী শিক্ষক হিসেবে যোগ দেন এবং দুই বছর পর তিনি সহকারী প্রধান শিক্ষক পদে পদোন্নতি লাভ করে ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক হিসেবে নিষ্ঠার সাথে দায়িত্ব পালন করেন। শিক্ষকতা পেশায় জড়িত হবার আগ থেকেই তিনি আওয়ামী লীগের রাজনীতির সঙ্গে জড়িয়ে পড়েন। তার দায়িত্বশীল ভূমিকায় তৎকালিন আওয়ামী লীগের অর্পিত দায়িত্ব নিয়ে একই সঙ্গে তিনি নিজ ইউনিয়ন কামারিয়া এবং পার্শ্ববর্তী গাজিরখামার ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদকের দায়িত্ব পালন করেন। রাজনীতিতে নির্লোভ ও সাহসীকতার কারণে তিনি ১৯৬৯ থেকে ১৯৮৬ সাল পর্যন্ত শেরপুর সদর থানা আওয়ামী লীগের সিনিয়র সহ সভাপতির দায়িত্ব পালনসহ ভারপ্রাপ্ত সভাপতির দায়িত্বও পালন করেন। পরবর্তিতে ১৯৭৭-১৯৭৯ সালে সরাসরি শেরপুর সদর থানা আওয়ামীলীগের সভাপতির দায়িত্বভার গ্রহণ করেন এবং মৃত্যুর আগ পর্যন্ত কেবল সভাপতি হিসেবেই দীর্ঘ ২৯ বছর দায়িত্ব পালনের মধ্য দিয়ে রাজনৈতিক অঙ্গনে বিরল দৃষ্টান্ত স্থাপন করেন।

সর্বশেষ - ব্রেকিং নিউজ

Shamol Bangla Ads
error: কপি হবে না!