ads

রবিবার , ১৫ সেপ্টেম্বর ২০১৩ | ২৫শে মাঘ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়ের নিবন্ধনপ্রাপ্ত অনলাইন নিউজ পোর্টাল
  1. ENGLISH
  2. অনিয়ম-দুর্নীতি
  3. আইন-আদালত
  4. আন্তর্জাতিক
  5. আমাদের ব্লগ
  6. ইতিহাস ও ঐতিহ্য
  7. ইসলাম
  8. উন্নয়ন-অগ্রগতি
  9. এক্সক্লুসিভ
  10. কৃষি ও কৃষক
  11. ক্রাইম
  12. খেলাধুলা
  13. খেলার খবর
  14. চাকরির খবর
  15. জাতীয় সংবাদ

শেরপুরের ঝিনাইগাতী উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের বেহাল দশা : খুড়িয়ে খুড়িয়ে চলছে চিকিৎসা কার্যক্রম

রফিকুল ইসলাম আধার , সম্পাদক
সেপ্টেম্বর ১৫, ২০১৩ ৭:২৮ অপরাহ্ণ

Jhinaigati Upazilla Health Complexমোঃ খোরশেদ আলম, ঝিনাইগাতী (শেরপুর) : দায়িত্বশীল মহলের উদাসীনতায় শেরপুরের সীমান্তবর্তী ঝিনাইগাতী উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সটিই এখন রুগ্ন হয়ে পড়েছে। খুড়িয়ে খুড়িয়ে চলছে তার চিকিৎসা কার্যক্রম। প্রয়োজনীয় সংখ্যক ডাক্তার, প্রশাসনিক কর্মকর্তা ও চিকিৎসার যন্ত্রপাতি সংকটের কারনে হাসপাতালের সার্বিক চিকিৎসা ব্যবস্থা ও প্রশাসনিক অবকাঠামো ভেঙ্গে পড়ার উপক্রম হয়েছে।
জানা যায়, ঝিনাইগাতী উপজেলার প্রায় ২ লাখ মানুষের চিকিৎসার একমাত্র মাধ্যম ৩১ শয্যা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সটিতে ৩ মাস যাবত টিএইচএ পদটি শূন্য রয়েছে। আরএমও নেই দীর্ঘদিন যাবত। এখানে ৯ জন ডাক্তার পদের মধ্যে কর্মরত রয়েছেন ডা. মোবারক হোসেন নামে একজন। চিকিৎসক সংকটের কারণে ধানশাইল ও মালিঝিকান্দা ইউনিয়ন সাব-সেন্টার থেকে ডা. আশিক ইকবাল ও ডা. খাইরুল কবিরকে ডেপুটিশনের নামে জোরাতালি দিয়ে চিকিৎসা কার্যক্রম চালানো হচ্ছে। প্রতিদিন হাসপাতালে বর্হি:বিভাগে শতশত রোগীর সমাগম ঘটে। ৩ জন ডাক্তারের পক্ষে এসব রোগীদের চিকিৎসা সেবা প্রদান করা দুরূহ ব্যাপার হয়ে দাঁড়িয়েছে। অপরদিকে, ডা. নাসরিন সুলতানা নামে একজন গাইনী কনসালটেন্ট ১৭ জুন ঝিনাইগাতী হাসপাতালে যোগদান করেই লাপাত্তা হয়েছেন। এছাড়া ডেন্টাল সার্জন ডা. শওকত মামুন ২৫ ফেব্র“য়ারী হাসপাতালে যোগদান করলেও মূলত: তিনি কর্মস্থলে নেই। প্রতি মাস শেষে তিনি কর্মস্থলে এসে কর্মহীন বেতন ভোগ করে আসছেন বলে অভিযোগ উঠেছে। হাসপাতালে একটি এক্সরে মেশিন দীর্ঘদিন যাবত বিকল থাকার কারণে এক্সরে মেশিনের রেডিওগ্রাফার কর্মহীন বেতন ভোগ করেছন। অথচ এ দরিদ্র এলাকার রোগীরা এক্সরে মেশিনের অভাবে শেরপুর জেলা শহরে গিয়ে পরীক্ষা-নিরীক্ষা করতে বাধ্য হচ্ছে। বিশেষ করে হাসপাতালে যে ৩ জন ডাক্তার কর্মরত রয়েছেন তারাও আবার কর্মস্থলের বাইরে শেরপুর সদর থেকে এসে দায়সারা গোছের দায়িত্ব পালন করে যাচ্ছেন। যার দরুন হাসপাতালের চিকিৎসকরা কর্মস্থলে না থাকায় আন্ত:বিভাগে রোগীরা ভর্তি থাকতে চায় না। সার্বিক অবস্থাদৃষ্টে হাসপাতালে প্রশাসনিক দুর্বলতার কারনে অনেক কর্মকর্তা-কর্মচারীরা পর্যন্ত কর্মস্থলের বাইরে থেকে চাকরী করে আসছেন। এ ব্যাপারে শেরপুর সিভিল সার্জনের সাথে যোগাযোগ করা হলে তিনি ঢাকায় একটি কর্মশালায় থাকার কারনে উল্লেখিত সমস্যার ব্যাপারে কোন কথা বলতে রাজি হননি।

সর্বশেষ - ব্রেকিং নিউজ

Shamol Bangla Ads
error: কপি হবে না!