স্টাফ রিপোর্টার : ভাল মানের বীজ, সঠিক সময়ে উপযুক্ত বয়সের চারা রোপন, সেচ এবং সুষম সার ও জৈব সারের পরিমিত ব্যবহারের মাধ্যমে ধানের কাঙ্খিত উৎপাদন লাভ করা সম্ভব। ধান ফসলের ফলন পার্থক্য কমানোর লক্ষ্যে শেরপুরে অনুষ্ঠিত কৃষক প্রশিক্ষণে কৃষি বিশেষজ্ঞরা ওইসব কথা বলেন। ১৪ সেপ্টেম্বর শনিবার নালিতাবাড়ী, নকলা ও ঝিনাইগাতী উপজেলায় দ্ ুদিনব্যাপী পৃথক ৩টি কৃষক প্রশিক্ষণ শুরু হয়েছে।
নালিতাবাড়ী উপজেলা কৃষি অফিসের এনএটিপি হলরুমে ওই কৃষক প্রশিক্ষণের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের ধান ফসলের ফলন পার্থক্য কমানো প্রকল্পের প্রকল্প পরিচালক মো. আনসার আলী। এ সময় শেরপুর খামারবাড়ীর উপ-পরিচালক কৃষিবিদ সুভাষ চন্দ্র দেবনাথ, সিপিএস আতাউল হক সানি, উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা মোহাম্মদ আলী জিন্নাহ উপস্থিত ছিলেন। এদিকে, পৃথক পৃথকভাবে কৃষক প্রশিক্ষণে ঝিনাইগাতীতে খামারবাড়ীর পিপিএস বিলাস চন্দ্র পাল, নকলায় খামারবাড়ীর প্রশিক্ষণ কর্মকর্তা ড. মুঈদ ও নকলা উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা আশরাফ উদ্দিন প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।
কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের ধান ফসলের ফলন পার্থক্য কমানো প্রকল্পের আওতায় কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর আয়োজিত ওইসব প্রশিক্ষণে প্রতি উপজেলায় ৪০ জন করে কৃষক-কৃষাণী অংশগ্রহণ করেন।
