ads

বৃহস্পতিবার , ৮ আগস্ট ২০১৯ | ১৪ই চৈত্র, ১৪৩০ বঙ্গাব্দ
তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়ের নিবন্ধনপ্রাপ্ত অনলাইন নিউজ পোর্টাল
  1. ENGLISH
  2. অনিয়ম-দুর্নীতি
  3. আইন-আদালত
  4. আন্তর্জাতিক
  5. আমাদের ব্লগ
  6. ইতিহাস ও ঐতিহ্য
  7. ইসলাম
  8. উন্নয়ন-অগ্রগতি
  9. এক্সক্লুসিভ
  10. কৃষি ও কৃষক
  11. ক্রাইম
  12. খেলাধুলা
  13. খেলার খবর
  14. চাকরির খবর
  15. জাতীয় সংবাদ

শ্রীবরদীতে আদিবাসী দিবস পালিত

শ্যামলবাংলা ডেস্ক
আগস্ট ৮, ২০১৯ ৮:৪১ অপরাহ্ণ

শ্রীবরদী (শেরপুর) প্রতিনিধি ॥ ‘আদিবাসী ভাষা চর্চা ও সংরক্ষণে এগিয়ে আসুন’ এ প্রতিপাদ্যকে সামনে রেখে শেরপুরের শ্রীবরদীতে আন্তর্জাতিক আদিবাসী দিবস পালিত হয়েছে। এ উপলক্ষে উপজেলা ট্রাইবাল ওয়েলফেয়ার এসোসিয়েশনের আয়োজনে ৮ আগস্ট বৃহস্পতিবার সকালে বাবেলাকোনা টিডব্লিউএ অফিস প্রাঙ্গনে অনুষ্ঠিত হয় আলোচনা সভা ও সঙ্গীতানুষ্ঠান। এতে সভাপতিত্ব করেন উপজেলা ট্রাইবাল ওয়েলফেয়ার এসোসিয়েশনের সভাপতি প্রাঞ্জল এম সাংমা। তিনি অনুষ্ঠানের শুরুতে স্বাগত বক্তব্য রাখেন। এ সময় তিনি বলেন, আমরা প্রতি বছর আন্তর্জাতিক আদিবাসী দিবস পালন করি। এই দিনে আমাদের বিভিন্ন দাবি তুলে ধরে উপজেলা ও জেলা পর্যায়ে স্বারক লিপি প্রদানসহ নানা কর্মসূচী পালন করি। এবার আদিবাসীদের সাংবিধানিক স্বীকৃতি দানের জন্য সরকারের নিকট দাবীসহ ছয়টি দাবি তুলে ধরেন।
সভায় বক্তব্য রাখেন উপজেলা ভাইস চেয়ারম্যান জুয়েল আকন্দ, দিঘলাকোনা সাধু আন্দ্রে ধর্মপল্লীর পাল পুরোহিত রবার্ট নকরেক, বীরমুক্তিযোদ্ধা আব্দুল্লাহ ছালেহ, সাবেক ইউপি সদস্য বীরমুক্তিযোদ্ধা ভূপেন্দ্র মান্দা, উপজেলা জাসদের সভাপতি শাহ মো: কোহিনুর হোসেন, সিংগাবরুনা ইউনিয়ন আওয়ামী যুবলীগের আহবায়ক হাবিবুর রহমান, এপি ওয়ার্ল্ড ভিশনের ম্যানেজার সাগর ডি কস্তা, ২৭ বিজিবি কর্ণঝোড়া ক্যাম্প ইনচার্জ আব্দুল খালেক, বাবেলাকোনা আদিবাসী উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক কর্ণিয়া সাংমা, কর্ণঝোড়া বনশিল্প কর্পোরেশন ম্যানেজার আমজাদ হোসেন, কারিতাসের জেপিও সুরঞ্জন রাকসাম ও কারিতাসের প্রতিনিধি সৎজিত মৃ, স্থানীয় ইউপি সদস্য আবুজল মিয়া, ট্রাইবাল ওয়েল ফেয়ার এসোসিয়েশনের উপদেষ্টা বীরমুক্তিযোদ্ধা পা: আশীষ চিশিম প্রমূখ। হারিয়াকোনা মিশন প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক ডিকন নিপুন ¤্রং ও কারিতাস কর্মী পবিত্র ¤্রংয়ের সঞ্চালনায় বক্তারা আদিবাসী ভাষা চর্চা ও সংরক্ষনের নানা দিক তুলে ধরেন। এতে উপজেলার সীমান্ত এলাকার আদিবাসী জনগোষ্ঠীর বিভিন্ন শ্রেণীর পেশার পাঁচ শতাধিক লোকের সমাগম ঘটে। পরে অনুষ্ঠিত হয় মনোজ্ঞ সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান। এতে আদিবাসী সংস্কৃতি তুলে বিভিন্ন গান ও নৃত্য পরিবেশন করে স্থানীয় আদিবাসীরা।

error: কপি হবে না!