ads

বুধবার , ৩ এপ্রিল ২০১৯ | ৭ই বৈশাখ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়ের নিবন্ধনপ্রাপ্ত অনলাইন নিউজ পোর্টাল
  1. ENGLISH
  2. অনিয়ম-দুর্নীতি
  3. আইন-আদালত
  4. আন্তর্জাতিক
  5. আমাদের ব্লগ
  6. ইতিহাস ও ঐতিহ্য
  7. ইসলাম
  8. উন্নয়ন-অগ্রগতি
  9. এক্সক্লুসিভ
  10. কৃষি ও কৃষক
  11. ক্রাইম
  12. খেলাধুলা
  13. খেলার খবর
  14. চাকরির খবর
  15. জাতীয় সংবাদ

শেরপুরে বিআরডিবির কর্মচারীদের অবস্থান ধর্মঘট ও স্মারকলিপি পেশ

শ্যামলবাংলা ডেস্ক
এপ্রিল ৩, ২০১৯ ৫:৩২ অপরাহ্ণ

স্টাফ রিপোর্টার ॥ শেরপুরে বিআরডিবিকে ‘বঙ্গবন্ধু পল্লী উন্নয়ন অধিদপ্তরের’ পরিবর্তে প্রস্তাবিত ‘বঙ্গবন্ধু পল্লী দারিদ্র্য দূরীকরণ ফাউন্ডেশন’ গঠনের প্রতিবাদে ও ৭ দফা দাবি বাস্তবায়নের লক্ষ্যে অবস্থান ও স্মারকলিপি প্রদান কর্মসূচি পালিত হয়েছে। ৩ এপ্রিল বুধবার জাতীয় শ্রমিক লীগের অন্তর্ভুক্ত বিআরডিবি কর্মচারী সংসদ, শেরপুর জেলা কমিটি ওই কর্মসূচি পালন করে।
বুধবার সকাল ১০টা থেকে ১১টা পর্যন্ত শহরের চকপাঠক এলাকায় বিআরডিবির উপ-পরিচালকের কার্যালয়ের সামনে সংগঠনের সদস্যরা অবস্থান কর্মসূচিতে অংশ নেন। অবস্থান কর্মসূচি চলাকালে বক্তব্য রাখেন বিআরডিবি কর্মচারী সংসদের কেন্দ্রীয় যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক এ কে এম রফিকুল ইসলাম, সংগঠনের জেলা কমিটির সভাপতি সাদেক আলী, সাধারণ সম্পাদক নাসিমা আক্তার, জেলা জাতীয় শ্রমিক লীগের সাধারণ সম্পাদক আমিনুর রহমান মুকুল, সাংগঠনিক সম্পাদক বজলুর রশীদ নাহাজ প্রমুখ। পরে তারা প্রধানমন্ত্রী বরাবর লিখিত একটি স্মারকলিপি জেলা প্রশাসকের নিকট প্রদান করেন। একইসঙ্গে শেরপুর সার্কিট হাউসে অবস্থানরত এলজিআরডি মন্ত্রী তাজুল ইসলামের নিকটও একটি স্মারকলিপি প্রদান করেন। ওইসময় এলজিআরডি মন্ত্রী দাবিগুলো পরীক্ষা-নিরীক্ষা করে বাস্তবায়নের আশ্বাস দেন।
প্রদত্ত স্মারকলিপি সূত্রে জানা গেছে, স্বাধীনতাত্তোর বাংলাদেশে একমাত্র বাংলাদেশ পল্লী উন্নয়ন বোর্ডই (বিআরডিবি) সরকারের উন্নয়ন সহযোগী প্রতিষ্ঠান হিসেবে স্বীকৃত। এই প্রতিষ্ঠানের বিভিন্ন প্রকল্প/কর্মসূচিতে কর্মরত প্রায় ৮ হাজার কর্মকর্তা-কর্মচারী গ্রামীণ জনগোষ্ঠীর আর্থ-সামাজিক উন্নয়নে নিরলসভাবে কাজ করে যাচ্ছেন। অথচ এসব কর্মচারীর আয় থেকে দায় প্রথার কারণে বেতন ভাতা না পেয়ে এবং ২৬ থেকে ২৮ বছর যাবত চাকুরি স্থায়ীকরণ না হওয়ায় সরকার কর্তৃক ঘোষিত সরকারি সুযোগ-সুবিধা থেকে তাঁরা বঞ্চিত হচ্ছেন। বর্তমানে তাঁরা আর্থিক সংকটের কারণে মানবেতর জীবনযাপন করছেন। বর্তমান গণতান্ত্রিক সরকারের সময়ে বিআরডিবিকে ধ্বংস করার জন্য আমলাতান্ত্রিক ষড়যন্ত্র চলছে। এর অংশ হিসেবে বিআরডিবিকে ‘বঙ্গবন্ধু পল্লী উন্নয়ন অধিদপ্তরে’ রূপান্তরের পরিবর্তে ‘বঙ্গবন্ধু দারিদ্র্য দূরীকরণ ফাউন্ডেশন’ গঠন করার প্রস্তাব করা হয়েছে। এর ফলে এই প্রতিষ্ঠানে কর্মকর্তা-কর্মচারীরা চরম হতাশাগ্রস্ত হয়ে পড়েছেন। এমতাবস্থায় বিআরডিবির অধীনস্থ প্রকল্প/কর্মসূচিতে কর্মরত সকল জনবলসহ বিআরডিবিকে ‘বঙ্গবন্ধু পল্লী উন্নয়ন অধিদপ্তরে’ রূপান্তরের জন্য স্মারকলিপিতে প্রধানমন্ত্রীর নিকট আবেদন জানানো হয়।

সর্বশেষ - ব্রেকিং নিউজ

error: কপি হবে না!