ads

শনিবার , ১১ মে ২০১৯ | ৩রা বৈশাখ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়ের নিবন্ধনপ্রাপ্ত অনলাইন নিউজ পোর্টাল
  1. ENGLISH
  2. অনিয়ম-দুর্নীতি
  3. আইন-আদালত
  4. আন্তর্জাতিক
  5. আমাদের ব্লগ
  6. ইতিহাস ও ঐতিহ্য
  7. ইসলাম
  8. উন্নয়ন-অগ্রগতি
  9. এক্সক্লুসিভ
  10. কৃষি ও কৃষক
  11. ক্রাইম
  12. খেলাধুলা
  13. খেলার খবর
  14. চাকরির খবর
  15. জাতীয় সংবাদ

নকলায় এবার একসাথে ধর্ষণের শিকার ২ শিশু ॥ লম্পট ধর্ষক গ্রেফতার

শ্যামলবাংলা ডেস্ক
মে ১১, ২০১৯ ১:২৩ অপরাহ্ণ

স্টাফ রিপোর্টার ॥ শেরপুরের নকলায় এবার একসাথে ধর্ষণের শিকার হয়েছে ৬ ও ৭ বছর বয়সী ২ শিশু। ওই ঘটনায় ১০ মে শুক্রবার রাতে ধর্ষক শামীম মিয়া (১৮) কে গ্রেফতার করেছে পুলিশ। ধর্ষণের শিকার ২ শিশু উপজেলার বানেশ্বর্দী ইউনিয়নের ভুরদি নয়াপাড়া গ্রামের হতদরিদ্র পরিবারের সন্তান এবং স্থানীয় সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিশু ও প্রথম শ্রেণির শিক্ষার্থী। আর ধর্ষক শামীম স্থানীয় নওশেন আলীর ছেলে ও পেশায় রাজমিস্ত্রির যোগালী (নির্মাণ শ্রমিক)। শনিবার সকালে ওই ২ শিশুকে ডাক্তারি পরীক্ষার জন্য জেলা সদর হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে। ডাক্তারি পরীক্ষা শেষে আদালতে তাদের জবানবন্দি গ্রহণ করা হবে। একইসাথে দুপুরে গ্রেফতারকৃত ধর্ষক শামীমকে আদালতে সোপর্দ করা হয়েছে।
জানা যায়, বৃহস্পতিবার বিকেল ৪টার দিকে নকলা উপজেলার বানেশ্বর্দী ইউনিয়নের ভুরদি নয়াপাড়া গ্রামের লম্পট নির্মাণশ্রমিক শামীম মিয়া দিনমজুর পরিবারের প্রতিবেশী পরস্পর চাচাতো-জ্যাঠাতো বোন ওই ২ শিশুকে খাবার দেওয়াসহ নানা প্রলোভনে ফুসলিয়ে পার্শ্ববর্তী একটি কাঠগাছের বাগান নিয়ে যায়। এরপর তাদের পরনে থাকা হাফপ্যান্ট খুলে একে একে ২ শিশুকেই ধর্ষণ করে লম্পট শামীম। এরপর নানা ভয়-ভীতি দেখিয়ে তাদের বাড়িতে পাঠিয়ে দেয়। ওইসময় তারা ঘটনাটি চেপে গেলেও রাতে ব্যথা শুরু হওয়ায় একজন তার দাদিকে ঘটনাটি জানায়। এরপর শুক্রবার সকালে ধর্ষিতা ২ শিশুর পরিবারের গ-ি পেরিয়ে এলাকায় তা জানাজানি হয়ে পড়ে। এরপর ওই ২ শিশুর একজনের বাবা বাদী হয়ে শুক্রবার সন্ধ্যায় নকলা থানায় একটি অভিযোগ দায়ের হলে তাৎক্ষণিক ওই ২ শিশুকে থানা হেফাজতে নেয় পুলিশ। এরপর রাতেই এসআই শরিফ আহমেদের নেতৃত্বে অভিযান চালিয়ে বাড়ির পাশের প্রাথমিক বিদ্যালয় অঙ্গণ থেকে গ্রেফতার করা হয় শামীমকে।
এ ব্যাপারে নকলা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা কাজী শাহনেওয়াজ শ্যামলবাংলা২৪ডটকমকে জানান, ওই ঘটনায় নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইনের ৯ (১) ধারায় থানায় নিয়মিত মামলা রুজু হয়েছে। গ্রেফতারকৃত একমাত্র আসামীকে আদালতে সোপর্দ করা হয়েছে। সেইসাথে ধর্ষণের শিকার ২ শিশুর ডাক্তারি পরীক্ষা ও জবানবন্দি গ্রহণের পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে।

error: কপি হবে না!